রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যুর ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছে। মামলায় অজ্ঞাতদের আসামি করা হয়েছে।
শুক্রবার (১ মার্চ) দিবাগত রাতে রমনা থানা পুলিশের পক্ষ থেকে মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলায় অবহেলাজনিত হত্যাকাণ্ডসহ আরও কিছু আইনের ধারার উল্লেখ রয়েছে।মামলাটি তদন্ত করছেন, রমনা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবু আনসার।
পুলিশ জানিয়েছে, আসামিদের ধরতে অভিযান চলমান রয়েছে। এর আগে, ভয়াবহ আগুনের ঘটনায় ভবনের নিচের চা-কফির দোকান 'চুমুক' এর দুই মালিক ও 'কাচ্চি ভাই'র ম্যানেজারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তথ্য জানতে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে আরও কয়েকজনকে।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাত পৌনে ১০টার দিকে বেইলি রোডের একটি বাণিজ্যিক ভবনে ভয়াবহ আগুনের ঘটনায় ৪৬ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। আহতদের মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুজন এবং শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আটজন ভর্তি আছেন। বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তিদের অবস্থাও শঙ্কামুক্ত নয় বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
শুক্রবার (১ মার্চ) দিবাগত রাতে রমনা থানা পুলিশের পক্ষ থেকে মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলায় অবহেলাজনিত হত্যাকাণ্ডসহ আরও কিছু আইনের ধারার উল্লেখ রয়েছে।মামলাটি তদন্ত করছেন, রমনা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবু আনসার।
পুলিশ জানিয়েছে, আসামিদের ধরতে অভিযান চলমান রয়েছে। এর আগে, ভয়াবহ আগুনের ঘটনায় ভবনের নিচের চা-কফির দোকান 'চুমুক' এর দুই মালিক ও 'কাচ্চি ভাই'র ম্যানেজারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তথ্য জানতে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে আরও কয়েকজনকে।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাত পৌনে ১০টার দিকে বেইলি রোডের একটি বাণিজ্যিক ভবনে ভয়াবহ আগুনের ঘটনায় ৪৬ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। আহতদের মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুজন এবং শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আটজন ভর্তি আছেন। বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তিদের অবস্থাও শঙ্কামুক্ত নয় বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।