পতনের বৃত্ত থেকে বের হতে পারছে না দেশের শেয়ার বাজার। গতকাল বুধবারও ঢাকা ও চট্টগ্রাম উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে মূল্যসূচকের পতনে লেনদেন হয়েছে। এ নিয়ে চলতি সপ্তাহের তিন কার্যদিবসেই সূচক কমলো।
বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাজারে মন্দ শেয়ারের পাশাপাশি এখন ভালো শেয়ারেরও দরপতন হচ্ছে। ফলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক কাজ করছে। এই আতঙ্কের কারণে অনেকেই প্রতিযোগিতা করে শেয়ার বিক্রি করছেন। এতে বাজারে দ্রুত দরপতন হচ্ছে।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৭১.৭০ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৭৬২.৬৮ পয়েন্টে নেমে এসেছে। যা গত ৩৪ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এছাড়া, অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়া সূচক ১৪.৮১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২৫২ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ১২.৮৫ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ১২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এদিন ডিএসইতে লেনদেনকৃত মোট ৩৯৬টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র ৩৮টির। কমেছে ৩২১টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টির দর। গতকাল ডিএসইতে মোট ৫৩৮ কোটি ৭৯ লাখ টাকা শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪৪৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।
অন্যবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স ৭২.১৭ পয়েন্ট কমে ৯ হাজার ৯৫৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়া, সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১২৪.৮৩ পয়েন্ট কমে ১৬ হাজার ৫৭৯ পয়েন্টে, শরিয়া সূচক ৭.২৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৪ পয়েন্টে এবং সিএসই৩০ সূচক ১১.২৭ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ৬৭১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। গতকাল এই বাজারে ৯৯ কোটি ৯৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৬ কোটি ২৮ টাকা। এদিন সিএসইতে লেনদেনকৃত মোট ২২৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৩টির, কমেছে ১৬৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টির দর।
বর্তমানে বাজারের এ অবস্থা প্রসঙ্গে দেশের শীর্ষ ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন সিইও ফোরামের প্রেসিডেন্ট ও ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছায়েদুর রহমান বলেছেন, নানা গুজবের কারণে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কিত হয়ে শেয়ার বিক্রি করছেন। অথচ তাদের শেয়ার গুজব রটনাকারীরা কিনে নিচ্ছে। তিনি বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত না হয়ে জেনেবুঝে ফান্ডামেন্টালি ভালো কোম্পানিতে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন।
বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাজারে মন্দ শেয়ারের পাশাপাশি এখন ভালো শেয়ারেরও দরপতন হচ্ছে। ফলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক কাজ করছে। এই আতঙ্কের কারণে অনেকেই প্রতিযোগিতা করে শেয়ার বিক্রি করছেন। এতে বাজারে দ্রুত দরপতন হচ্ছে।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৭১.৭০ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৭৬২.৬৮ পয়েন্টে নেমে এসেছে। যা গত ৩৪ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এছাড়া, অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়া সূচক ১৪.৮১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২৫২ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ১২.৮৫ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ১২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এদিন ডিএসইতে লেনদেনকৃত মোট ৩৯৬টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র ৩৮টির। কমেছে ৩২১টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টির দর। গতকাল ডিএসইতে মোট ৫৩৮ কোটি ৭৯ লাখ টাকা শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪৪৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।
অন্যবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স ৭২.১৭ পয়েন্ট কমে ৯ হাজার ৯৫৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়া, সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১২৪.৮৩ পয়েন্ট কমে ১৬ হাজার ৫৭৯ পয়েন্টে, শরিয়া সূচক ৭.২৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৪ পয়েন্টে এবং সিএসই৩০ সূচক ১১.২৭ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ৬৭১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। গতকাল এই বাজারে ৯৯ কোটি ৯৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৬ কোটি ২৮ টাকা। এদিন সিএসইতে লেনদেনকৃত মোট ২২৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৩টির, কমেছে ১৬৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টির দর।
বর্তমানে বাজারের এ অবস্থা প্রসঙ্গে দেশের শীর্ষ ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন সিইও ফোরামের প্রেসিডেন্ট ও ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছায়েদুর রহমান বলেছেন, নানা গুজবের কারণে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কিত হয়ে শেয়ার বিক্রি করছেন। অথচ তাদের শেয়ার গুজব রটনাকারীরা কিনে নিচ্ছে। তিনি বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত না হয়ে জেনেবুঝে ফান্ডামেন্টালি ভালো কোম্পানিতে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন।