নিউজ ডেস্ক:-
রামগঞ্জ করপাড়া ইউনিয়ন শ্রমিকলীগের সভাপতি সাইফুল ইসলামকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা একটি মহল হয়রানির অভিযোগ পাওয়ার গেছে।
সৃষ্ট ঘটনায় রোববার দুপুরে সাইফুল ইসলাম রামগঞ্জ সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় লিখিত বক্তব্য বলেছেন আমি রামগঞ্জ করপাড়া ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি, করপাড়া ইউনিয়ন শ্রমিকলীগের সভাপতি পদে দায়িত্ব পালন করে আসিতেছি।
জাতীয় শ্রমিকলীগের করপাড়া ইউনিয়নে আমার পদে প্রার্থী ছিলেন মো: জাকির হোসেন।
দলীয় পদে আসিন হতে না পেরে জাকির হোসেন সহ তার ভাই বাবু,বেলাল হোসেন আমাকে নাজেহাল করতে আমার নামে সোশ্যাল মিডিয়া বিভিন্ন কুরুচি পূর্ণ লেখা-লেখি করেন।
আমি উক্ত মিথ্যা ও বানোয়াট, অসত্য ঘটনায় তীব্রপ্রতিবাদ জানাচ্ছি।
জাকির হোসেন নামে করপাড়া নুর হোসেন হত্যা, মাদক,ছিনতাই, অপহরণ, মুক্তিপন সহ প্রায় ১০টি মামলা রয়েছে। যাহা একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় জাকির হোসেন নামে জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় শিরোনাম হয়েছে।
প্রকৃত পক্ষে জাকির হোসেনসহ তান ছোট ভাই মিজা বাবু মাদক ব্যবসা,চুরি,চিনতাই ও অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে বালু উত্তোলন করেছেন।
চাঁদাবাজি, মানুষকে জিম্মি করে লাখ লাখ টাকার মালিক হয়েছে বাবু।
জাকির হোসেন এর বড় ভাই বেলাল হোসেনের বিরুদ্ধে ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার আবুল কালাম টেলুর স্ত্রী বাদী হয়ে বিজ্ঞ আদালতে নারি- নির্যাতণ,শ্লীলতাহানি,, চাঁদা ও শ্বাসরোধ করে হত্যা চেষ্টা ঘটনা মামলা করেছেন।
করপাড়া ইউনিয়ন মাদক, চাঁদাবাজি সহ দিন-রাত সাধারণ মানুষকে আতংক রাখছেন জাকির, বেলাল,বাবু সহ তাহাদের সঙ্গী নেতারা।
উল্লেখ গত সপ্তাখানেক আগে আমার পেটে গ্যাস হওয়ার কারণে আমাকে আমার স্ত্রী রামগঞ্জ সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করেছেন।
কয়েক ঘন্টা চিকিৎসা শেষ স্বাভাবিকভাবে বাড়ি চলে গিয়েছি।
এ ঘটনাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে বাবু,জাকির, বেলাল হোসেন আমার বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র করেছেন।
সোশ্যাল মিডিয়া লিখেছেন আমি নাকে মাদক সেবন করেছি।
প্রকৃত পক্ষ জাকির, বাবু,বেলাল হোসেন আমাদের করপাড়া ইউনিয়ন মাদক ব্যবসা করেছে। ইউনিয়ন যুব সমাজকে বিপদগামী করেছে।
তাহাদের বিরুদ্ধে প্রশাসিকভাবে ব্যবস্থা নেওয়া দাবী জানিয়েছি।
বেলাল হোসেন, বাবু, জাকির হোসেন জানান আমাদের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সত্য নহে। রাজনৈতিক প্রতিহিংসা আমরা শিকার হয়েছি।
থানা পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত)৷ মো: রফিকুল ইসলাম জানান সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।