রামগঞ্জ(লক্ষীপুর)প্রতিনিধি:-
উপজেলার ইছাপুর ইউনিয়ন এর সোন্দড়া দিদার বাড়িতে বৃহস্পতিবার সকালে পারিবারিক বিরোধ জেরধরে দফায় দফায় সংঘর্ষে কৃষক আব্দুর কাদের (৭০), চা- দোকানদার জাহাঙ্গীর,আলম, সাইফুল ইসলাম, বাচ্চু মিয়া, জহিরুল ইসলাম(৪৫)জসিম উদ্দিন (৪০),জাহিদ হোসেন(৩২),জাহাঙ্গীর আলম(৪০),সাইফুল ইসলাম(২০),ফরহাদ হোসেন (২২),জেসমিন আক্তার (৩৫)ও শিশু সকিনা আক্তার (৩) আহত হয়েছে।
গুরুতর আহত আব্দুল কাদের, জাহাঙ্গীর আলমকে রামগঞ্জ সরকারি হাসপাতালে নেওয়ার পর কর্তব্যরত ডাক্তার তাহাদেরকে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে রেফার করেছেন। অন্যদেরকে বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ ঘটনাস্থল গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত রেখেছেন।
সূত্রে জানান সম্পত্তি বিরোধের জেরধরে আব্দুল গংদের সাথে একই বাড়ির জহির উদ্দিন ,জসিম উদ্দীনের সথে দীর্ঘদিন যাবত পারিবারিকভাবে বিরোধ চলেছে।
বুধবার বিকেলে সাইফুল ইসলাম মোটরসাইকেলে প্রতিপক্ষ জহিরুল ইসলামকে ওভারটেক করেছেন।
এতে জহিরুল ইসলাম ও সাইফুল ইসলামের সাথে মারধর ঘটনা ঘটেছে।
বৃহস্পতিবার সকালে বাড়ির সামনে জাহাঙ্গীর আলম চা দোকানে আব্দুল কাদির ও সাইফুল ইসলাম বসে ছিলেন।
জহিরুল ইসলাম, জসিম উদ্দিন, জাহিদ, আলম,নজরুল ইসলাম দা,দা,রামদা, চিনি সহ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়ে আব্দুল কাদেরকে ও জাহাঙ্গীর আলমকে কুপিয়ে মারাত্মক জখম করেছে।
জহিরুল ইসলাম ও জসিম উদ্দিনের বড় ভাই মো: আলম জানিয়েছে সম্পত্তি বিরোধের জেরধরে হামলা ঘটনা ঘটেছে।
আমার ভাই জহিরুল ইসলাম, জাহিদ হোসেন, জহির উদ্দিন সহ প্রায় ৫ জন গুরুত্ব আহত হয়েছে।
প্রতিপক্ষ পরিকল্পিত ভাবে হামলা চালিয়েছে।
হামলার পর আমাদের তিনটি বসতঘর ভাংচুর ঘটনা ঘটিয়েছে।
থানা পুলিশের উপপরিদর্শক এসআই ময়নাল হোসেন জানিয়েছে ঘটনাস্থল দফাদফা হামলা ঘটনা পরিস্থিতি রেখেছি।
এ ঘটনা মামলা হলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রকৃত অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।