১৯৭০ সাল। তৈরি করা হচ্ছে বাঁধ। অন্যদিকে, এই কারণেই পুরো একটি শহর পানির নিচে তলিয়ে যায়। তবে শুষ্ক আবহাওয়ায় বাঁধের পানি শুকিয়ে গেলে দৃশ্যমান হয় শহরটি। এমনই এক বিরল ঘটনা ঘটেছে ফিলিপাইনে। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদ মাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দৃশ্যমান হওয়া শহরটির নাম ‘পান্তাবাঙ্গন’। ফিলিপাইনে তাপমাত্রা বাড়ায় বড় একটি বাঁধের পানি শুকিয়ে জেগে উঠেছে প্রায় ৩শ’ বছরের পুরোনো এই শহর।
ফিলিপাইনের অনেক অংশই এখন ভয়াবহ খরার সম্মুখীন। সেই সাথে বেড়েছে গরমের তীব্রতা বেড়েছে। ফলে, পানিও শুকিয়ে যাচ্ছে। এছাড়াও দেশটির বিভিন্ন অঞ্চলে তাপমাত্রা সর্বোচ্চে পৌঁছেছে। তাই বাঁধটি নির্মাণের পর থেকে এবারই সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ধরে শহরটি দৃশ্যমান রয়েছে।
ফিলিপাইনের সরকারি হিসেবে দেখা যায়, ১৯৭০ সালে নির্মিত জলাধারটির পানির স্বাভাবিক উচ্চতা ২শ’ ২১ মিটার। কিন্তু এখন পানির স্তর নেমে গেছে প্রায় ৫০ মিটার।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দৃশ্যমান হওয়া শহরটির নাম ‘পান্তাবাঙ্গন’। ফিলিপাইনে তাপমাত্রা বাড়ায় বড় একটি বাঁধের পানি শুকিয়ে জেগে উঠেছে প্রায় ৩শ’ বছরের পুরোনো এই শহর।
ফিলিপাইনের অনেক অংশই এখন ভয়াবহ খরার সম্মুখীন। সেই সাথে বেড়েছে গরমের তীব্রতা বেড়েছে। ফলে, পানিও শুকিয়ে যাচ্ছে। এছাড়াও দেশটির বিভিন্ন অঞ্চলে তাপমাত্রা সর্বোচ্চে পৌঁছেছে। তাই বাঁধটি নির্মাণের পর থেকে এবারই সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ধরে শহরটি দৃশ্যমান রয়েছে।
ফিলিপাইনের সরকারি হিসেবে দেখা যায়, ১৯৭০ সালে নির্মিত জলাধারটির পানির স্বাভাবিক উচ্চতা ২শ’ ২১ মিটার। কিন্তু এখন পানির স্তর নেমে গেছে প্রায় ৫০ মিটার।