নিউজ ডেস্ক:-
বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী ও বিশাল আকারের ডিজেল ইঞ্জিনটি কোন দেশ তৈরি করে, তা জানতে চাইলে অনেকে হয়ত বলবেন যে, এটি নিশ্চিত আমেরিকা কিংবা রাশিয়ার কাজ।
তবে মজার বিষয় হলো বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ডিজেল ইঞ্জিনটি তৈরি করেছে ইউরোপের নোকিয়া কোম্পানির দেশ ফিনল্যান্ড। তাদের তৈরি (Wärtsilä-Sulzer RTA96-C) সিরিজের ডিজেল ইঞ্জিনের পাওয়ার আউটপুট ক্যাপাবিলিটি অবিশ্বাস্যভাবে ১,০৭,৩৮৯ হর্স পাওয়ার এবং এটি ৮০.০৮ মেগাওয়াট পাওয়ার জেনারেট করতে সক্ষম।
এটি হচ্ছে মূলত একটি ১৪ সিলিন্ডারের টু-স্টোক টার্বোচার্জড লো-স্পীড ডিজেল ইঞ্জিন। এই জাতীয় ডিজেল ইঞ্জিন মূলত বিশাল আকারের কন্টেইনার জাহাজে ব্যবহার করা হয়।
১৪ সিলিন্ডারের এই সুপার জায়ান্টের উচ্চতা ১৩.৫ মিটার ও দৈর্ঘ্য ২৬.৫৯ মিটার এবং খালি অবস্থায় (ফুয়েল ব্যাতিত) এর ওজন ২,৩০০ টন। এই ইঞ্জিনের পিস্টনের ওজন ৫.৫ টন এবং ক্রাংকসেফটের ওজন ৩০০ টন। এই ইঞ্জিন চালাতে প্রতিদিন প্রায় ২৫০ টন (ডিজেল) ফুয়েল লাগে।
ফনল্যান্ড এই সিরিজের ডিজেল ইঞ্জিন প্রথম সার্ভিসে আনে ২০০৬ সালে। তথ্য বিজ্ঞান প্রযুক্তি অনলাইন থেকে।
বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী ও বিশাল আকারের ডিজেল ইঞ্জিনটি কোন দেশ তৈরি করে, তা জানতে চাইলে অনেকে হয়ত বলবেন যে, এটি নিশ্চিত আমেরিকা কিংবা রাশিয়ার কাজ।
তবে মজার বিষয় হলো বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ডিজেল ইঞ্জিনটি তৈরি করেছে ইউরোপের নোকিয়া কোম্পানির দেশ ফিনল্যান্ড। তাদের তৈরি (Wärtsilä-Sulzer RTA96-C) সিরিজের ডিজেল ইঞ্জিনের পাওয়ার আউটপুট ক্যাপাবিলিটি অবিশ্বাস্যভাবে ১,০৭,৩৮৯ হর্স পাওয়ার এবং এটি ৮০.০৮ মেগাওয়াট পাওয়ার জেনারেট করতে সক্ষম।
এটি হচ্ছে মূলত একটি ১৪ সিলিন্ডারের টু-স্টোক টার্বোচার্জড লো-স্পীড ডিজেল ইঞ্জিন। এই জাতীয় ডিজেল ইঞ্জিন মূলত বিশাল আকারের কন্টেইনার জাহাজে ব্যবহার করা হয়।
১৪ সিলিন্ডারের এই সুপার জায়ান্টের উচ্চতা ১৩.৫ মিটার ও দৈর্ঘ্য ২৬.৫৯ মিটার এবং খালি অবস্থায় (ফুয়েল ব্যাতিত) এর ওজন ২,৩০০ টন। এই ইঞ্জিনের পিস্টনের ওজন ৫.৫ টন এবং ক্রাংকসেফটের ওজন ৩০০ টন। এই ইঞ্জিন চালাতে প্রতিদিন প্রায় ২৫০ টন (ডিজেল) ফুয়েল লাগে।
ফনল্যান্ড এই সিরিজের ডিজেল ইঞ্জিন প্রথম সার্ভিসে আনে ২০০৬ সালে। তথ্য বিজ্ঞান প্রযুক্তি অনলাইন থেকে।