গাজীপুরের জয়দেবপুর স্টেশনের এক কিলোমিটার দূরে ছোট দেওড়া এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা তেলবাহী ওয়াগন ও যাত্রীবাহী টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনের সংঘর্ষের ২১ ঘণ্টা পার হলেও শেষ হয়নি উদ্ধার অভিযান। ডাবল লাইনের ঢাকা জয়দেবপুর রেলরুটের একটি লাইন দিয়ে চলাচল করছে ট্রেন। রাতভর উদ্ধার অভিযান চালালেও শনিবার (৪ মে) সকাল পর্যন্ত কাজ শেষ হয়নি।
টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনের পেছনের অংশের অক্ষত বগিগুলো বিকল্প ইঞ্জিনের মাধ্যমে দুর্ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে ফেলা হয়েছে। রাতভর উদ্ধার অভিযানে তেলবাহী ওয়াগনের লাইনচ্যুত ৫টি বগির মধ্যে সকাল পর্যন্ত তিনটি বগি অপসারণ করে পার্শ্ববর্তী স্টেশনে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
এছাড়া টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনের ক্ষতিগ্রস্ত ৪টি বগি রেললাইনের পাশে ফেলে রাখা হয়েছে। দুটি ইঞ্জিন ও ওয়াগনের দুটি বগি উদ্ধার তৎপরতা চলছে।
এর আগে শুক্রবার সকাল পৌনে ১১টার দিকে স্টেশনের দক্ষিণে আউটার সিগন্যালে সংঘর্ষে এ দুটি ট্রেনের ৮টি বগি লাইনচ্যুত হয়। আহত হন লোকোমাস্টারসহ চারজন। এই ঘটনা তদন্তে জেলা প্রশাসন, রেলওয়ে বিভাগ থেকে আলাদা তিনটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনের পেছনের অংশের অক্ষত বগিগুলো বিকল্প ইঞ্জিনের মাধ্যমে দুর্ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে ফেলা হয়েছে। রাতভর উদ্ধার অভিযানে তেলবাহী ওয়াগনের লাইনচ্যুত ৫টি বগির মধ্যে সকাল পর্যন্ত তিনটি বগি অপসারণ করে পার্শ্ববর্তী স্টেশনে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
এছাড়া টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনের ক্ষতিগ্রস্ত ৪টি বগি রেললাইনের পাশে ফেলে রাখা হয়েছে। দুটি ইঞ্জিন ও ওয়াগনের দুটি বগি উদ্ধার তৎপরতা চলছে।
এর আগে শুক্রবার সকাল পৌনে ১১টার দিকে স্টেশনের দক্ষিণে আউটার সিগন্যালে সংঘর্ষে এ দুটি ট্রেনের ৮টি বগি লাইনচ্যুত হয়। আহত হন লোকোমাস্টারসহ চারজন। এই ঘটনা তদন্তে জেলা প্রশাসন, রেলওয়ে বিভাগ থেকে আলাদা তিনটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।