ফরিদপুরের চরভদ্রাসনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কর্মী সমর্থকদের ভয়ভীতি প্রদর্শন ও নির্বাচনী প্রচারণায় বাধা দেয়ার অভিযোগ এনেছেন টেলিফোন প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী সৈয়দ নিজাম উদ্দীন আহমেদ। অভিযোগ, তার নির্বাচনী কর্মকাণ্ডে বাধা দিচ্ছেন আনারস প্রতীকের অপর চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. আনোয়ার মোল্যা।
রোববার (৫ মে) বিকেলে চরভদ্রাসন উপজেলার গাজীরটেক ইউনিয়নের চরহাজীগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করেন এই চেয়ারম্যান প্রার্থী।
এসময় তিনি জানান, তার নির্বাচনী প্রচারণায় বাঁধা দেয়া হচ্ছে। শান্তিপূর্ণ নির্বাচন নিয়ে শঙ্কায় আছেন তিনি। প্রচারণা চালানোর সময় তার শ্যালককে প্রচারণায় বাধা দেয়া হয়। পরে পুলিশের সহায়তায় তাকে নিয়ে আসা হয়। এ বিষয়ে তিনি লিখিতভাবে রিটার্নিং কর্মকর্তাকে জানিয়েছেন।
এই প্রার্থী আরও অভিযোগ করেন, গত ৩ মে চরভদ্রাসন বাজারে প্রচারণা চালাতে গেলে আনারস প্রতীকের সমর্থকরা তার গাড়ির সামনে মোটরসাইকেল নিয়ে দাড়িয়ে গতিরোধ করে। এসময় তারা তার চালককে গালিগালাজও করে। লিখিতভাবে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাকে জানালেও দৃশ্যত কোনো ফলাফল পাননি বলেও অভিযোগ তার।
অপরদিকে, সকল অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন দাবি করেন অপর প্রার্থী আনোয়ার আলী মোল্যা। জানান, টেলিফোন প্রতীকের প্রার্থী নিজাম উদ্দিনের সমর্থকরা ভোটারদের মাঝে টাকা বিলি করছিল। এ অবস্থায় তার কর্মীরা ভ্রাম্যমাণ আদালতকে জানায়। পরে তিনি জানতে পেরে ভ্রাম্যমাণ আদালতকে অনুরোধ করে ওই প্রার্থীর শ্যালককে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন।
তিনি আরও জানান, নিজাম উদ্দিন সরকারি চাকরী করতেন। উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। তিনি ভোটের মাঠে কালো টাকা ছড়িয়ে বেড়াচ্ছেন। বিষয়টি তিনি সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাকে জানিয়েছেন। টেলিফোন প্রতীকের প্রার্থীর এলাকা গাজীরটেক ইউনিয়নে তার কোনো কর্মী ঢুকতে পারছেন না বলেও অভিযোগ তার।
উল্লেখ্য, প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ফরিদপুরের ৩টি উপজেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে চরভদ্রাসন উপজেলা রয়েছে। এই উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রতিদ্ধন্ধিতা করছেন। এই উপজেলায় মোট ভোটার ৬৩ হাজার ১০৫ জন। ৪ টি ইউনিয়নে মোট ২২টি কেন্দ্রে চলবে ভোট গ্রহণ।
রোববার (৫ মে) বিকেলে চরভদ্রাসন উপজেলার গাজীরটেক ইউনিয়নের চরহাজীগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করেন এই চেয়ারম্যান প্রার্থী।
এসময় তিনি জানান, তার নির্বাচনী প্রচারণায় বাঁধা দেয়া হচ্ছে। শান্তিপূর্ণ নির্বাচন নিয়ে শঙ্কায় আছেন তিনি। প্রচারণা চালানোর সময় তার শ্যালককে প্রচারণায় বাধা দেয়া হয়। পরে পুলিশের সহায়তায় তাকে নিয়ে আসা হয়। এ বিষয়ে তিনি লিখিতভাবে রিটার্নিং কর্মকর্তাকে জানিয়েছেন।
এই প্রার্থী আরও অভিযোগ করেন, গত ৩ মে চরভদ্রাসন বাজারে প্রচারণা চালাতে গেলে আনারস প্রতীকের সমর্থকরা তার গাড়ির সামনে মোটরসাইকেল নিয়ে দাড়িয়ে গতিরোধ করে। এসময় তারা তার চালককে গালিগালাজও করে। লিখিতভাবে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাকে জানালেও দৃশ্যত কোনো ফলাফল পাননি বলেও অভিযোগ তার।
অপরদিকে, সকল অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন দাবি করেন অপর প্রার্থী আনোয়ার আলী মোল্যা। জানান, টেলিফোন প্রতীকের প্রার্থী নিজাম উদ্দিনের সমর্থকরা ভোটারদের মাঝে টাকা বিলি করছিল। এ অবস্থায় তার কর্মীরা ভ্রাম্যমাণ আদালতকে জানায়। পরে তিনি জানতে পেরে ভ্রাম্যমাণ আদালতকে অনুরোধ করে ওই প্রার্থীর শ্যালককে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন।
তিনি আরও জানান, নিজাম উদ্দিন সরকারি চাকরী করতেন। উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। তিনি ভোটের মাঠে কালো টাকা ছড়িয়ে বেড়াচ্ছেন। বিষয়টি তিনি সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাকে জানিয়েছেন। টেলিফোন প্রতীকের প্রার্থীর এলাকা গাজীরটেক ইউনিয়নে তার কোনো কর্মী ঢুকতে পারছেন না বলেও অভিযোগ তার।
উল্লেখ্য, প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ফরিদপুরের ৩টি উপজেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে চরভদ্রাসন উপজেলা রয়েছে। এই উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রতিদ্ধন্ধিতা করছেন। এই উপজেলায় মোট ভোটার ৬৩ হাজার ১০৫ জন। ৪ টি ইউনিয়নে মোট ২২টি কেন্দ্রে চলবে ভোট গ্রহণ।