নিউজ ডেস্ক :
ভোলাকোট ইউনিয়ন পরিষদ থেকে রাতে ও দিনে চাউল পাচার হওয়াে সংবাদ গত দুই বছর যাবত শুনা যাচ্ছে।
এমন ঘটনার সাথে ইউনিয়ন পরিষদের সচিবের নাম ও শুনা যাচ্ছে।
ইউনিয়ন এর মুক্তারপুর গ্রামের মাসুদ আলম, মোহাম্মদ হোসেন, হুমায়ুন কবির, নোয়াপাড়া গ্রামের আমির হোসেন, কামাল হোসেন, রাজারামপুর ইকবাল, টিপু বলেন ভিজিডি কার্ড কাহারা প্রাপ্য।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রশাসনের তদন্ত দরকার। উত্তর টিওরী গ্রামের সহকারী আইনজীবি শো: শাহজাহান জানান ইউনিয়ন পরিষদের সচিব রাতে ভিজিডি চাউল পাচার করেছেন। আমার কাছে তথ্য আছে। এ ছাড়াও এ ইউনিয়ন আরও চাউল পাচার অভিযোগ উঠেছে।
এ ছাড়াও ইউনিয়নে সেবার মান নেই বললে চলে। যেকোন সনদ আনতে চরমভাবে ভোগান্তি শিকার হতে হয়।
উন্নয়ন প্রকল্প গুলোতেও অনিয়ম অভিযোগ রয়েছে চেয়ারম্যান ও সচিবের বিরুদ্ধে। এমন অভিযোগ ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বারদের।
মেম্বার গণ আরও জানিয়েছেন সচিব বরাদ্দকৃত প্রকল্পের ৩০% হাতে কর্তন করেন।
বিশেষ বরাদ্দকৃত প্রকল্পগুলো স্বজনপ্রীতি মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে। তিনি নিজস্ব মনগড়া প্রকল্প দেন। বিশেষ বরাদ্দকৃত তিনটি প্রকল্প চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন দেলু নাগমুদ মধ্যপাড়া তাহার খালতো বোনের ভগ্নিপতি সুবিধাতে দেওয়া হয়েছে। সরকারী প্রকল্পগুলো বিষয়ে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কোন যোগাযোগ করেননি।
মেম্বারগণ ইতিমধ্যে চেয়ারম্যান বিরুদ্ধে অনাস্থা দেওয়ার চিন্তাভাবনা করতেছে। এ বিষয়ে তাহাদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা চলছে।
ইউনিয়ন পরিষদের সচিব সাকির আহমেদ বলেন ভোলাকোট ইউনিয়ন পরিষদের চাউল গণমাধ্যম কর্মিও নেন। প্রকল্প পার্সেন কর্তন সত্য নহে। এ বিষয়ে চেয়ারম্যান সাথে কথা বলেন।
এ বিষয়ে একাধিকবার চেষ্টা করেও পরিষদের চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন দেলু সাথে যোগাযোগ হয়নি।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার দিলিপ দে, অফিন সহকারী মো: জসিম উদ্দিন বলেন সকল ইউনিয়ননে কাজের তদারকি চলছে। তবে ভোলাকোট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিষয়ে দ্বিমত থাকার কথা স্বীকার করে বলেন তার বিরুদ্ধে অনিয়ম পেলে সাংবাদিক হিসেবে যাহা করণীয় করেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা সারমিন ইসলাম বলেন প্রকল্প টাকা হাতে কর্তন, চাউল পাচার ঘটনাটি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।