শেরপুর নকলায় পল্লী বিদ্যুতের ছেঁড়া তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক নারীসহ দুজন নিহত হয়েছেন।
বুধবার (২৯ মে) উপজেলার টালকী ইউনিয়নের মজিদ বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন, টালকি ইউনিয়নের মুজিব বাড়ি এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ আলীর ছেলে ফিরোজ মিয়া (৪০), অপরজন হলেন একই এলাকার মাসুদ মিয়ার স্ত্রী পারভীন বেগম (৩৫)।
এ ঘটনায় আহত হয়েছেন পারভীনের ছেলে সুরুজ মিআ (১৩)। স্থানীয়রা জানান, ঘূর্ণিঝড় রেমালের আঘাতে টালকি ইউনিয়নের মুজিব বাড়ি এলাকায় পল্লী বিদ্যুতের পিলার থেকে তার ছিঁড়ে পড়ে। এর দুদিন পর বুধবার বিকেলে ওই এলাকায় বিদ্যুৎ আসলে ছেঁড়া তারে ফিরোজ মিয়া বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। এ সময় তাকে বাঁচাতে ভাতিজা মাসুদ মিয়ার স্ত্রী পারভীন বেগম এগিয়ে আসলে তিনিও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন।
পরে এলাকার লোকজন তাদেরকে উদ্ধার করে নকলা উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদেরকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন নকলা থানার ওসি আব্দুল কাদের।
তিনি বলেন, ‘নিহত দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।’
বুধবার (২৯ মে) উপজেলার টালকী ইউনিয়নের মজিদ বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন, টালকি ইউনিয়নের মুজিব বাড়ি এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ আলীর ছেলে ফিরোজ মিয়া (৪০), অপরজন হলেন একই এলাকার মাসুদ মিয়ার স্ত্রী পারভীন বেগম (৩৫)।
এ ঘটনায় আহত হয়েছেন পারভীনের ছেলে সুরুজ মিআ (১৩)। স্থানীয়রা জানান, ঘূর্ণিঝড় রেমালের আঘাতে টালকি ইউনিয়নের মুজিব বাড়ি এলাকায় পল্লী বিদ্যুতের পিলার থেকে তার ছিঁড়ে পড়ে। এর দুদিন পর বুধবার বিকেলে ওই এলাকায় বিদ্যুৎ আসলে ছেঁড়া তারে ফিরোজ মিয়া বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। এ সময় তাকে বাঁচাতে ভাতিজা মাসুদ মিয়ার স্ত্রী পারভীন বেগম এগিয়ে আসলে তিনিও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন।
পরে এলাকার লোকজন তাদেরকে উদ্ধার করে নকলা উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদেরকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন নকলা থানার ওসি আব্দুল কাদের।
তিনি বলেন, ‘নিহত দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।’