(ভিডিও নিউজ)
https://youtu.be/IwEHuYlHje8
নিজেস্ব প্রতিবেধকঃ-
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতারা,সাংবাদিক হত্যা নির্যাতন ও মার্কিন রাষ্টদুতের বরাতে মিথ্যা তথ্য প্রচারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন।
পুলিশী হামলার শিকার হওয়া নির্যাতিত ঢাকা সাংবাদিক ইউনিওনের কার্যকারী
কমিটির সদস্য সিনিওর সাংবাদিক রাজু আহম্মেদ, ঐ দিনের ঘটনার লোমহর্ষক বর্ণনা দিয়ে বলেন,এদের মধ্যে বিন্ধু পরিমান দয়ামায়া ছিলনা আমি মৃত্যুর হাত থেকে পিরে এসেছি এবং চিকিৎসা নিতেগিয়ে ও ঢাকা মেডিকেলে পুলিশের হয়রানির শিকার হয়েছি ওখানেও তারা গ্রেপ্তার করতেছে।
গত ২৮ অক্টোবর বি এন পি জামায়াতের মহাসমাবেশ নিয়ে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্টদুত পিটার ডি হাসের বরাতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক ও ভোরের কাগজ পত্রিকার সম্পাদক শ্যামল দত্ত যে বক্তব্য দিয়েছেন তা অসত্য মিথ্যা বানোয়াট বলে মন্তব্য করেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন এর বি এন পির অংশের নেতারা।
তারা বলেন শ্যামল দত্তের এ ধরনের বক্তব্য হলুদ সাংবাদিকতার নগ্ন বহিঃপ্রকাশ।
সেদিন কর্তব্যরত সাংবাদিকদের উপর সরকার দলীয় সন্ত্রাসী এবং পুলিশী হামলার ঘটনাকে বিরোধী দলের উপর চালানোর হীন উদ্দেশ্যে একটি প্রতিবাদ সমাবেশ করেন,
সে সমাবেশে
শ্যমল দত্ত বলেন ২৮তারিখ ঘটনার দশ দিন পূর্বে মার্কিন পিটার ডি হাসের সঙ্গে এক নৈশভোজে আলাপ কালে আমি জানতে পেরেছি; ২৮তারিখ সহিংসতা হবে বি এন পির পক্ষ থেকে এই তথ্য তাদের কে দেওয়া হয়েছে এবং যারা বলে বি এন পির এই কর্মসূচিতে হামলা আকস্মিক ভাবে হয়েছে তা ভুল।
শ্যমল দত্তের এমন বক্ত্যবের প্রতিবাদে নেতারা বলেন এক এগারোর সময় ও এমন মিথ্যা তথ্য দিয়ে ওনারা মইনুদ্দিন-ফখরুদ্দিনদের ক্ষমতা গ্রহনের পথ তৈরি করেছেন, ২০১৪সালের বিনা ভোটের আওমী সরকারকে বৈধতা দিয়েছিলেন ,
২০১৫সালে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে সারা দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করেছেন,২০১৮ সালের নির্বাচন কে বৈধতা দিয়েছেন।
এখনি সময় এসেছে এই সব হলুদ সাংবাদিককতার লাগাম টেনে ধরে এবং প্রকৃত সত্য উদঘাটন করার।
বক্তব্যে নেতারা বলেন, সাংবাদিক সমাজ মনে করেন বর্তমান সরকার গত ১৫বছরে সাংবাদিকতার গলাছেপে ধরে রেখেছেন,মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণ করেছে,সাগর রুনি সহ ৬০ জন সাংবাদিক যে হত্যা করেছে, আইসিটি,ডীজিটাল ও সাইবার সিকিউরিটি এ্যাক্ট করে সাংবাদিকদের বিরুদ্বে হাজার হাজার মিথ্যা মামলা দিয়ে বিনা বিচারে বছরের পর বছর সাংবাদিক সহ সাধারণ মানুষকে কারাগারে রেখেছে।
https://youtu.be/IwEHuYlHje8
নিজেস্ব প্রতিবেধকঃ-
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতারা,সাংবাদিক হত্যা নির্যাতন ও মার্কিন রাষ্টদুতের বরাতে মিথ্যা তথ্য প্রচারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন।
পুলিশী হামলার শিকার হওয়া নির্যাতিত ঢাকা সাংবাদিক ইউনিওনের কার্যকারী
কমিটির সদস্য সিনিওর সাংবাদিক রাজু আহম্মেদ, ঐ দিনের ঘটনার লোমহর্ষক বর্ণনা দিয়ে বলেন,এদের মধ্যে বিন্ধু পরিমান দয়ামায়া ছিলনা আমি মৃত্যুর হাত থেকে পিরে এসেছি এবং চিকিৎসা নিতেগিয়ে ও ঢাকা মেডিকেলে পুলিশের হয়রানির শিকার হয়েছি ওখানেও তারা গ্রেপ্তার করতেছে।
গত ২৮ অক্টোবর বি এন পি জামায়াতের মহাসমাবেশ নিয়ে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্টদুত পিটার ডি হাসের বরাতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক ও ভোরের কাগজ পত্রিকার সম্পাদক শ্যামল দত্ত যে বক্তব্য দিয়েছেন তা অসত্য মিথ্যা বানোয়াট বলে মন্তব্য করেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন এর বি এন পির অংশের নেতারা।
তারা বলেন শ্যামল দত্তের এ ধরনের বক্তব্য হলুদ সাংবাদিকতার নগ্ন বহিঃপ্রকাশ।
সেদিন কর্তব্যরত সাংবাদিকদের উপর সরকার দলীয় সন্ত্রাসী এবং পুলিশী হামলার ঘটনাকে বিরোধী দলের উপর চালানোর হীন উদ্দেশ্যে একটি প্রতিবাদ সমাবেশ করেন,
সে সমাবেশে
শ্যমল দত্ত বলেন ২৮তারিখ ঘটনার দশ দিন পূর্বে মার্কিন পিটার ডি হাসের সঙ্গে এক নৈশভোজে আলাপ কালে আমি জানতে পেরেছি; ২৮তারিখ সহিংসতা হবে বি এন পির পক্ষ থেকে এই তথ্য তাদের কে দেওয়া হয়েছে এবং যারা বলে বি এন পির এই কর্মসূচিতে হামলা আকস্মিক ভাবে হয়েছে তা ভুল।
শ্যমল দত্তের এমন বক্ত্যবের প্রতিবাদে নেতারা বলেন এক এগারোর সময় ও এমন মিথ্যা তথ্য দিয়ে ওনারা মইনুদ্দিন-ফখরুদ্দিনদের ক্ষমতা গ্রহনের পথ তৈরি করেছেন, ২০১৪সালের বিনা ভোটের আওমী সরকারকে বৈধতা দিয়েছিলেন ,
২০১৫সালে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে সারা দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করেছেন,২০১৮ সালের নির্বাচন কে বৈধতা দিয়েছেন।
এখনি সময় এসেছে এই সব হলুদ সাংবাদিককতার লাগাম টেনে ধরে এবং প্রকৃত সত্য উদঘাটন করার।
বক্তব্যে নেতারা বলেন, সাংবাদিক সমাজ মনে করেন বর্তমান সরকার গত ১৫বছরে সাংবাদিকতার গলাছেপে ধরে রেখেছেন,মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণ করেছে,সাগর রুনি সহ ৬০ জন সাংবাদিক যে হত্যা করেছে, আইসিটি,ডীজিটাল ও সাইবার সিকিউরিটি এ্যাক্ট করে সাংবাদিকদের বিরুদ্বে হাজার হাজার মিথ্যা মামলা দিয়ে বিনা বিচারে বছরের পর বছর সাংবাদিক সহ সাধারণ মানুষকে কারাগারে রেখেছে।