নদনদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় দেশের উত্তর-মধ্যাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে।
সিরাজগঞ্জ শহরের হার্ড পয়েন্টে যমুনার পানি আরও ৩ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপদসীমার ৬১ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে সদর উপজেলার সয়দাবাদ ইউনিয়নের মুলিবাড়ি, চর সয়দাবাদ, দুখিয়াবাড়ি, খাস বড়শিমুল, চর গাছাবাড়ি ও পঞ্চসানা গ্রামের অনেক বাড়িঘরে পানি ঢুকেছে। বেড়েছে নদীভাঙনও।
টাঙ্গাইলের উপর দিয়ে প্রবাহিত সবকটি নদীর পানি হু হু করে বাড়ছে। ঝিনাই নদীর পানি বিপদসীমার ৯২ সেন্টিমিটার এবং ব্রহ্মপুত্র ও যমুনার পানি ২৮ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। জেলার ভুঞাপুর, কালিহাতী ও সদর উপজেলার চরাঞ্চলের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
উজানের ঢলে লালমনিরহাটের মহিষখোঁচা গোবর্ধন ২ নম্বর স্পার বাঁধটির সংযোগস্থলে ধস দেখা দেয়। জিও ব্যাগ পেলে ধস ঠেকানোর চেষ্টা করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।
তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার নীচে থাকলেও তিস্তা তীরবর্তী কিছু কিছু নীচু জায়গায় পানি প্রবেশ শুরু করেছে। পানিতে তলিয়ে গেছে প্রায় এক হাজার হেক্টর ফসলি জমি। এদিকে, ধরলা নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। লালমনিরহাটের মোঘলহাট, কুলাঘাটসহ বেশ কয়েকটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করছে।
সিরাজগঞ্জ শহরের হার্ড পয়েন্টে যমুনার পানি আরও ৩ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপদসীমার ৬১ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে সদর উপজেলার সয়দাবাদ ইউনিয়নের মুলিবাড়ি, চর সয়দাবাদ, দুখিয়াবাড়ি, খাস বড়শিমুল, চর গাছাবাড়ি ও পঞ্চসানা গ্রামের অনেক বাড়িঘরে পানি ঢুকেছে। বেড়েছে নদীভাঙনও।
টাঙ্গাইলের উপর দিয়ে প্রবাহিত সবকটি নদীর পানি হু হু করে বাড়ছে। ঝিনাই নদীর পানি বিপদসীমার ৯২ সেন্টিমিটার এবং ব্রহ্মপুত্র ও যমুনার পানি ২৮ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। জেলার ভুঞাপুর, কালিহাতী ও সদর উপজেলার চরাঞ্চলের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
উজানের ঢলে লালমনিরহাটের মহিষখোঁচা গোবর্ধন ২ নম্বর স্পার বাঁধটির সংযোগস্থলে ধস দেখা দেয়। জিও ব্যাগ পেলে ধস ঠেকানোর চেষ্টা করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।
তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার নীচে থাকলেও তিস্তা তীরবর্তী কিছু কিছু নীচু জায়গায় পানি প্রবেশ শুরু করেছে। পানিতে তলিয়ে গেছে প্রায় এক হাজার হেক্টর ফসলি জমি। এদিকে, ধরলা নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। লালমনিরহাটের মোঘলহাট, কুলাঘাটসহ বেশ কয়েকটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করছে।