নিজের অবৈধ পদ ধরে রাখার অপচেষ্টায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর বহিরাগত সন্ত্রাসী দিয়ে হামলা করান এ.এ.এম মোস্তাক আহমেদ।
মোস্তাক আহমেদের এমপিও বাতিল সরকারি বেতন বন্ধ পূর্বের নেওয়া সকল টাকা সরকারি কোষাগারে ফেরতের নির্দেশ রয়েছে। মোস্তাক হাইকোর্টে রিট করে গত একবছরেও কোনো শুনানি করতে পারে নাই তার পক্ষে ।
১৮ই আগস্ট রবিবার ছাত্র-ছাত্রীরা তাকে অপসারণের দাবিতে শান্তির্পূন আন্দোলন করার উদ্দেশ্যে কলেজ ক্যাম্পাসে উপস্থিত হয়।
পরবর্তীতে নিজের চেয়ার বাচানোর জন্য তিনি বহিরাগত কিছু ভাড়াটিয়া গুন্ডা দিয়ে ছাত্রছাত্রীদের উপর হামলা করান। এরপর বহিরাগতদের হস্তক্ষেপের তিনি কলেজ গেইট থেকে কলেজে ডুকেন তবে প্রশ্ন হচ্ছে তিনি কলেজের উপাধ্যক্ষ হয়ে কলেজ গেইটে কি করছিলেন এবং কেনোই বা হামলার কিছুক্ষণ আগে তিনি ঐ জায়গায় উপস্থিত ছিলেন এই বিষয় থেকে পরিষ্কার বুঝতে পারা যায় যে কাজটা ওনার।
পরবর্তীতে কলেজের ছাত্রদের উপর বহিরাগতরা হামলা করে।
স্থানীয় বিএনপির নেতা কর্মীরা এর নেতৃত্ব দেন। কলেজের দারোয়ান ইউসুফ,দত্তরি বাচ্ছু, ক্যান্টিনের মর্তুজা সহ আরো অনেকে মিলে ছাত্রদের উপর হামলা করে বলে ছাত্ররা জানায়। এতে কয়েকজন ছাত্র আহক হয় এবং একজন জ্ঞান হারায় এবং নাখ মুখ দিয়ে তার রক্ত যায়।
ছাত্রীদের ধর্ষন এবং কুরুচির্পূন মন্তব্য করে হুমকি দেয় বলেও আমরা জানতে পারি। পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে আনা হয়। তখনও কলেজের বাইরে দুর্বিওরা অবস্থান করছিলো সাধারন শিক্ষার্থীদের উপর হামলা করবে বলে। এরপর সেনাবাহিনী দুই দিনের মধ্যে সব কিছুর সমাধান করবে বলে আস্বস্ত করলে ছাত্রছাত্রীরা তাদের ৩ দফা দাবি তুলে ধরে।
১/ এ.এ.এম মোশতাক আহমেদের পদত্যাগ।
২/ কলেজে সকল ধরনের ছাত্ররাজনীতি নিষেধ।
৩/ হামলাকারীদের আঈনের আওতায় আনা এবং ছাত্রছাত্রীদের নিরাপত্তা প্রদান করা।