প্রায় সব মহিলারই লম্বা, মসৃণ এবং স্বাস্থ্যকর চুলের আকাঙ্ক্ষা থাকে। কিন্তু অনেকেই অভিযোগ করেন যে চুল যথাযথভাবে বাড়ে না। যদি আপনারও চুল বাড়তে সমস্যা হয় এবং নানা প্রচেষ্টার পরেও ফল না পান, তবে চিন্তার কিছু নেই। আমরা আপনাকে জানাচ্ছি এমন ৫টি কার্যকরী পদ্ধতির কথা, যা আপনার চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করবে এবং পর্যাপ্ত পুষ্টি যোগাবে।
১. মাইল্ড শ্যাম্পুর ব্যবহার
চুল ঠিকমতো বাড়তে না পারার একটি বড় কারণ হতে পারে আপনার ব্যবহৃত শ্যাম্পু। শ্যাম্পুতে থাকা ক্ষতিকর রাসায়নিক চুলেরক্ষতি করতে পারে, ফলে চুল দুর্বল হয় এবং দ্রুত ভাঙে। তাই, একটি ভালো মানের মাইল্ড শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। সপ্তাহে অন্তত দুবার চুল শ্যাম্পু করুন এবং অবশ্যই কন্ডিশনার ব্যবহার করবেন যাতে চুলে জট না লাগে এবং মসৃণ থাকে।
২. নিয়মিত চুল ছাঁটা
চুল ছাঁটা চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। প্রতিদিন চুল আঁচড়ান, যা মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং চুলের ফলিকল সক্রিয় রাখে। পাশাপাশি, নিয়মিত চুলের প্রান্ত ছেঁটে দিন (ট্রিম করুন)। অনেকেই মনে করেন যে চুল বড় করতে ট্রিম করা উচিত নয়, কিন্তু এটা ভুল ধারণা। নিয়মিত ট্রিম করলে চুলের ডগার ক্ষতিগ্রস্ত অংশ সরিয়ে দেওয়া হয়, ফলে চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয়।
স্বাস্থ্যকর চুল কার না ভাল লাগে। তবে চুল পড়া নিয়ে বর্তমানে সকলেই কম- বেশি চিন্তিত থাকে। অল্প বয়সেই চুল পড়ার সমস্যায় ভুগতে শুরু করে অনেকে। যার সবচেয়ে বড় কারণ হল পুষ্টির অভাব, খারাপ জীবনযাপন, ধূমপান, অ্যালকোহল, দূষণ এবং আরও অনেক কিছু। শরীরে পুষ্টির অভাব থাকলে চুলের ওপরও প্রভাব পড়ে।
চুল পড়া, ডগা ফেটে যাওয়া এবং শুষ্কতা বর্তমান সময়ের সাধারণ সমস্যা।
এই ধরণের যে কোনও সমস্যার মোকাবিলা করতে, চুলের পর্যাপ্ত পুষ্টি দরকার। চুলের পুষ্টির জন্য তেল সবচেয়ে ভাল, বলছেন বিশেষজ্ঞরা। এতে খুশকি, শুষ্কতা এবং চুল পড়ার সমস্যা কমে। বাজারে অনেক ধরনের হেয়ার অয়েল পাওয়া যায় যা চুলের জন্য ভাল হতে পারে। এমন কিছু হেয়ার অয়েল আছে, যা চুলের জন্য সবচেয়ে ভাল।
নারকেল তেল
চুলের জন্য নারকেল তেল এমন এক ধরনের খাবার যা, বহু শতাব্দী ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ভারত সহ সারা বিশ্বে বিখ্যাত এই তেল। নারকেল তেলে প্রচুর ভিটামিন থাকে। নারকেল তেল দিয়ে চুলে ম্যাসাজ করলে, চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটিতে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি-ভাইরাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি স্ক্যাল্পের ব্যাকটেরিয়া বা ফাঙ্গাসের সমস্যা দূর করে এবং চুলর ডগা ফেটে যাওয়া রোধ করে। এতে রয়েছে ফ্যাটি অ্যাসিড যা, চুলে পুষ্টি জোগায় এবং চুলকে উজ্জ্বল করে।
ক্যাস্টর অয়েল
ক্যাস্টর অয়েলে ভিটামিন ই, প্রোটিন এবং খনিজ থাকে। এছাড়াও এতে রয়েছে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য, যা চুলকে খুশকি এবং স্ক্যাল্পের সমস্যা থেকে রক্ষা করে। ক্যাস্টর অয়েল স্ক্যাল্পে রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে এবং চুলকে ময়েশ্চারাইজ করে। আঙুলের ডগা দিয়ে স্ক্যাল্পে তেল
১. মাইল্ড শ্যাম্পুর ব্যবহার
চুল ঠিকমতো বাড়তে না পারার একটি বড় কারণ হতে পারে আপনার ব্যবহৃত শ্যাম্পু। শ্যাম্পুতে থাকা ক্ষতিকর রাসায়নিক চুলেরক্ষতি করতে পারে, ফলে চুল দুর্বল হয় এবং দ্রুত ভাঙে। তাই, একটি ভালো মানের মাইল্ড শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। সপ্তাহে অন্তত দুবার চুল শ্যাম্পু করুন এবং অবশ্যই কন্ডিশনার ব্যবহার করবেন যাতে চুলে জট না লাগে এবং মসৃণ থাকে।
২. নিয়মিত চুল ছাঁটা
চুল ছাঁটা চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। প্রতিদিন চুল আঁচড়ান, যা মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং চুলের ফলিকল সক্রিয় রাখে। পাশাপাশি, নিয়মিত চুলের প্রান্ত ছেঁটে দিন (ট্রিম করুন)। অনেকেই মনে করেন যে চুল বড় করতে ট্রিম করা উচিত নয়, কিন্তু এটা ভুল ধারণা। নিয়মিত ট্রিম করলে চুলের ডগার ক্ষতিগ্রস্ত অংশ সরিয়ে দেওয়া হয়, ফলে চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয়।
স্বাস্থ্যকর চুল কার না ভাল লাগে। তবে চুল পড়া নিয়ে বর্তমানে সকলেই কম- বেশি চিন্তিত থাকে। অল্প বয়সেই চুল পড়ার সমস্যায় ভুগতে শুরু করে অনেকে। যার সবচেয়ে বড় কারণ হল পুষ্টির অভাব, খারাপ জীবনযাপন, ধূমপান, অ্যালকোহল, দূষণ এবং আরও অনেক কিছু। শরীরে পুষ্টির অভাব থাকলে চুলের ওপরও প্রভাব পড়ে।
চুল পড়া, ডগা ফেটে যাওয়া এবং শুষ্কতা বর্তমান সময়ের সাধারণ সমস্যা।
এই ধরণের যে কোনও সমস্যার মোকাবিলা করতে, চুলের পর্যাপ্ত পুষ্টি দরকার। চুলের পুষ্টির জন্য তেল সবচেয়ে ভাল, বলছেন বিশেষজ্ঞরা। এতে খুশকি, শুষ্কতা এবং চুল পড়ার সমস্যা কমে। বাজারে অনেক ধরনের হেয়ার অয়েল পাওয়া যায় যা চুলের জন্য ভাল হতে পারে। এমন কিছু হেয়ার অয়েল আছে, যা চুলের জন্য সবচেয়ে ভাল।
নারকেল তেল
চুলের জন্য নারকেল তেল এমন এক ধরনের খাবার যা, বহু শতাব্দী ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ভারত সহ সারা বিশ্বে বিখ্যাত এই তেল। নারকেল তেলে প্রচুর ভিটামিন থাকে। নারকেল তেল দিয়ে চুলে ম্যাসাজ করলে, চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটিতে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি-ভাইরাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি স্ক্যাল্পের ব্যাকটেরিয়া বা ফাঙ্গাসের সমস্যা দূর করে এবং চুলর ডগা ফেটে যাওয়া রোধ করে। এতে রয়েছে ফ্যাটি অ্যাসিড যা, চুলে পুষ্টি জোগায় এবং চুলকে উজ্জ্বল করে।
ক্যাস্টর অয়েল
ক্যাস্টর অয়েলে ভিটামিন ই, প্রোটিন এবং খনিজ থাকে। এছাড়াও এতে রয়েছে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য, যা চুলকে খুশকি এবং স্ক্যাল্পের সমস্যা থেকে রক্ষা করে। ক্যাস্টর অয়েল স্ক্যাল্পে রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে এবং চুলকে ময়েশ্চারাইজ করে। আঙুলের ডগা দিয়ে স্ক্যাল্পে তেল