শনিবার ২৫ শে নভেম্বর সকাল সাড়ে দশটায় উপজেলার ৪ নং ইছাপুর ইউনিয়নের নুনিয়া পাড়া গ্রামের মাদার বাড়ির (ভক্তের বাড়ির) বাগানে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান শনিবার সকালে দাদা শফিউল্লাহর (৬০) সাথে হাঁটতে বের হয় নাতি ওমর(২) দীর্ঘক্ষণ পার হয়ে গেলেও ঘরে না ফেরায় বাড়ির লোকজন তাদেরকে খুঁজতে বের হয়,অনেক খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে বাগানের একটি পরিত্যক্ত সেফটি ট্যাংকের পাশে জুতো দেখতে পেয়ে সন্দেহ হলে সেপ্টি টাংকির ভিতরে দেখেতেপান দাদা নাতির লাশ।
আরো পড়ুনঃ
প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে আপত্তিকর পোস্ট, যুবকের ৩ বছরের জেল
এ বিষয়ে সফিউল্লাহর স্ত্রী মনোয়ারা বেগম জানান দাদার সঙ্গে প্রায় হাঁটতে বের হয়ে নাতি ওমর, আজ সকালেও প্রতিদিনের মতো হাঁটতে বের হওয়ার পর তাদের ফিরতে দেরি দেখে আমরা খুঁজতে বের হই, পরে বাড়ির পাশের বাগানে পরিত্যক্ত সেফটি ট্যাংকের ভিতরে পানিতে আমার স্বামী ও নাতির লাশ ভেসে থাকতে দেখি।
তিনি আরো জানান আমার ছেলে বাবু (ওমরের বাবা), গুলিস্তানের বঙ্গ বাজারে দীর্ঘদিন ব্যবসা করতো সম্পত্তি গুলিস্থানের বঙ্গবাজারের আগুনের ঘটনায় আমার ছেলের সব হারিয়ে বিদেশে যায় আজ আমার সব শেষ হয়ে গেছে।
এ ব্যাপারে রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোহাম্মদ সোলাইমান জানান অসাবধানতাবশত সেফটি ট্যাংকিতে পড়ে গিয়ে দাদা-নাতির মৃত্যু হয়েছে এটি একটি দুর্ঘটনা পরিবারে কোনো অভিযোগ না থাকায় মৃতদেহ পরিবারকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আরো পড়ুনঃ হত্যার ৯ মাস পর কঙ্কালের সুত্র ধরে পরকীয়া প্রেমের রহস্য উদঘাটন, গ্রেপ্তার ২