লেবানিজ যোদ্ধাদের সাম্প্রতিক হামলায় অন্তত ৭০ জন ইসরাইলি সেনা নিহত এবং সামরিক কর্মকর্তাসহ ৬০০ জনের বেশি দখলদার সেনা আহত হয়েছে বলে দাবি করেছে লেবাননের প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহ। এছাড়াও এসব হামলায় বেশ কয়েকটি ইসরাইলি ট্যাংক ও সাঁজোয়া যান ধ্বংস করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীটি।
হিজবুল্লাহর অপারেশনস রুমের বরাত দিয়ে লেবাননের আল মানার টেলিভিশন বুধবার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে। খবর তেহরানভিত্তিক পার্সটুডে ও বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
হিজবুল্লাহর এক বিবৃতিতে বলা হয়, তাদের হামলায় ইসরাইলের ২৮টি মেরকাভা ট্যাংক, চারটি সামরিক বুলডোজার এবং বেশ কয়েকটি সাঁজোয়া যান ও গাড়ি ধ্বংস হয়েছে। এছাড়াও, 'হার্মিস ৪৫০' মডেলের তিনটি ড্রোন এবং 'হার্মিস ৯০০' মডেলের ড্রোন ভূপাতিত করা হয়েছে।সংগঠনটি বলছে, অধিকৃত ফিলিস্তিন ও লেবানন সীমান্তে ইসরাইলি বাহিনীর সঙ্গে হিজবুল্লাহর ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী, বিমানবাহিনী ও প্রতিরক্ষাবাহিনীর সংঘর্ষে এই ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
হিজবুল্লাহর অপারেশন রুমের বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, লেবাননের সীমান্ত থেকে দখলকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলের পাঁচটি আলাদা আলাদা স্থানে ইসরাইলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লেবাননের প্রতিরোধ অব্যাহত আছে। ইসরাইলের বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি ঘটাতে সক্ষম হয়েছে লেবানিজ যোদ্ধারা।
এই হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি কেবল লেবাননের মাটিতে ইসরাইলি দখলদার বাহিনীকে মোকাবিলার সময় হয়েছে উল্লেখ করে হিজবুল্লাহ বলেছে, তারা ইসরাইলের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে দেশটির বিভিন্ন সামরিক ঘাঁটি, ব্যারাকে হামলা চালিয়ে যে ক্ষয়ক্ষতি করেছে, তা এই প্রতিবেদনে যুক্ত করা হয়নি।এদিকে ইসরাইল বাহিনী বলেছে, লেবাননে স্থল অভিযান শুরুর পর থেকে সেখানে তাদের প্রায় ২০ জন সেনা নিহত হয়েছে।
গেলো বছরের অক্টোবর মাসের ৭ তারিখে ইসরাইলে এই দশকের সবচেয়ে বড় সামরিক অভিযান চালায় গাজার হামাস সরকার। এর পরপরই গাজায় বিমান হামলা ও স্থল হামলা শুরু করে ইসরাইল। এ আগ্রাসনে ৪৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু। এছাড়া আহত হয়েছেন এক লাখের বেশি মানুষ।চলমান এ গণহত্যার প্রতিবাদে গেলো বছর ইসরাইলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে হিজবুল্লাহ। এর জেরেই লেবাননের বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্য করে প্রায় দুই মাস ধরে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে আসছে ইসরাইল। এসব হামলায় নিহতের সংখ্যা দুই হাজার ছাড়িয়েছে।
হিজবুল্লাহর অপারেশনস রুমের বরাত দিয়ে লেবাননের আল মানার টেলিভিশন বুধবার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে। খবর তেহরানভিত্তিক পার্সটুডে ও বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
হিজবুল্লাহর এক বিবৃতিতে বলা হয়, তাদের হামলায় ইসরাইলের ২৮টি মেরকাভা ট্যাংক, চারটি সামরিক বুলডোজার এবং বেশ কয়েকটি সাঁজোয়া যান ও গাড়ি ধ্বংস হয়েছে। এছাড়াও, 'হার্মিস ৪৫০' মডেলের তিনটি ড্রোন এবং 'হার্মিস ৯০০' মডেলের ড্রোন ভূপাতিত করা হয়েছে।সংগঠনটি বলছে, অধিকৃত ফিলিস্তিন ও লেবানন সীমান্তে ইসরাইলি বাহিনীর সঙ্গে হিজবুল্লাহর ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী, বিমানবাহিনী ও প্রতিরক্ষাবাহিনীর সংঘর্ষে এই ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
হিজবুল্লাহর অপারেশন রুমের বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, লেবাননের সীমান্ত থেকে দখলকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলের পাঁচটি আলাদা আলাদা স্থানে ইসরাইলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লেবাননের প্রতিরোধ অব্যাহত আছে। ইসরাইলের বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি ঘটাতে সক্ষম হয়েছে লেবানিজ যোদ্ধারা।
এই হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি কেবল লেবাননের মাটিতে ইসরাইলি দখলদার বাহিনীকে মোকাবিলার সময় হয়েছে উল্লেখ করে হিজবুল্লাহ বলেছে, তারা ইসরাইলের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে দেশটির বিভিন্ন সামরিক ঘাঁটি, ব্যারাকে হামলা চালিয়ে যে ক্ষয়ক্ষতি করেছে, তা এই প্রতিবেদনে যুক্ত করা হয়নি।এদিকে ইসরাইল বাহিনী বলেছে, লেবাননে স্থল অভিযান শুরুর পর থেকে সেখানে তাদের প্রায় ২০ জন সেনা নিহত হয়েছে।
গেলো বছরের অক্টোবর মাসের ৭ তারিখে ইসরাইলে এই দশকের সবচেয়ে বড় সামরিক অভিযান চালায় গাজার হামাস সরকার। এর পরপরই গাজায় বিমান হামলা ও স্থল হামলা শুরু করে ইসরাইল। এ আগ্রাসনে ৪৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু। এছাড়া আহত হয়েছেন এক লাখের বেশি মানুষ।চলমান এ গণহত্যার প্রতিবাদে গেলো বছর ইসরাইলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে হিজবুল্লাহ। এর জেরেই লেবাননের বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্য করে প্রায় দুই মাস ধরে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে আসছে ইসরাইল। এসব হামলায় নিহতের সংখ্যা দুই হাজার ছাড়িয়েছে।