অন্তর্বর্তী সরকারের রাজনৈতিক কোনো আকাঙ্ক্ষা নেই বলে জানিয়েছেন অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেছেন, এই সরকার চাচ্ছে সুষ্ঠুভাবে যেনো সবাই রাজনীতিটা করে, যাতে কেউ অভিযোগ না করে। তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সব রাজনৈতিক দলের সাথে কথা বলছেন। আমাদের উদ্দেশ্য সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন করা। আমরা চাই সবাই যেনো ভালো বলে। বিদেশে যেভাবে নির্বাচন হয়, তেমনই একটি নির্ভেজাল ভোটের আয়োজন করতে চায় এই সরকার।
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে একাত্তর টেলিভিশনের সিওও এবং বার্তা প্রধান শফিক আহমদকে দেওয়া এক এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য আছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, মোটেও না। অন্তবর্তী সরকারের কোন রাজনৈতিক ইচ্ছা বা আকাঙ্ক্ষা নেই। এই সরকারের কোনো কর্মকাণ্ড বা কথাবার্তায় তেমন কোন লক্ষণও দেখা যাবে না। দেশের জনগণ ভোটের মাধ্যমে যাতে তাদের সরকারকে বেছে নিতে পারে, সেই জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার চলছে।
তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচন আয়োজন সহজ কোন বিষয় নয়। অনেকগুলো বিষয় নিয়ে কাজ করতে হবে। বিশেষ করে নির্বাচন কমিশন গঠন, সঠিক ভোটার তালিকা প্রস্তুত এবং সীমানা নির্ধারণ নিয়ে জটিলতা নিরসন করার মতো বড় কাজগুলো শেষ করতে হবে। এনিয়ে সংস্কার কমিশন কাজ করছে। এসব কাজ শেষ করতে খুব বেশি সময় লাগবে না। নির্ভেজাল ভোট আয়োজনে কিছুটা সময়ের প্রয়োজন।
সাক্ষাৎকারে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ দাবি, ছাত্রলীগ নিষিদ্ধকরণসহ নানান বিষয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার চাপ কিভাবে মোকাবিলা করছে, এমন এক প্রশ্নের উত্তরে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, সক্ষমতার কথা বললে, আমাদের সামনে চ্যালেঞ্জ আছে। আমাদের মূল ভিত্তিই হলো মানুষের আস্থা। আমরা কোনো ক্ষমতা দেখাতে আসিনি। আমরা এসেছি, কিছু দায়িত্ব নিয়ে জনগণকে সহায়তা করতে। শিক্ষার্থীসহ পুরো দেশের মানুষ স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছিলো অভ্যুত্থানে। দেশের প্রতিটা কোনা থেকে লোকজন বেরিয়ে এসেছিলো। আগে লেভেল প্লেলিং ফিল্ড ছিলো না, আমরা সেটা নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি।
অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ডক্টর সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমাদের যেহেতু কোনো এজেন্ডা নেই, আমরা কারো ফেভারে কাজ করছি না। আমাদের উদ্দেশ্য ভালো। আমাদের কাছে তদবির আসলে, আমরা এসব দেখিও না। যা হয়, সব স্বচ্ছভাবে।নির্বাচন হবে কবে এমন প্রশ্নের জবাবে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, প্রথমেই আমাদের নির্বাচন কমিশন রিফর্ম করতে হবে, ভোটার তালিকা ঠিক নাই। লোকজন যদি নির্ভয়ে ভোট কেন্দ্রে যেতে না পারে, তারা যদি নির্ভয়ে ভোট দিতে না পারে তাহলে তো কিছু হলো না। আদেশ-নির্দেশে এগুলো করা যাবে না।
তাই, চট করে কিছু সম্ভব না। আমরা বেশি সময় নিবো না। ডিসেম্বরের মধ্যে মোটামুটি একটা ধারণা পাওয়া যাবে। সেটার ওপর ভিত্তি করে আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা করবো। আমাদের লম্বা সময় লাগবে না। প্রধান উপদেষ্টা নিজেই এটা বলবেন। কয়েক মাস তো লাগবেই। এক বছর, দেড় বছর লাগতে পারে। বেশি কম হতে পারে। তবে, আমরা যে চার-পাঁচ বছর নিয়ে নিবো, তাও না।
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে একাত্তর টেলিভিশনের সিওও এবং বার্তা প্রধান শফিক আহমদকে দেওয়া এক এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য আছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, মোটেও না। অন্তবর্তী সরকারের কোন রাজনৈতিক ইচ্ছা বা আকাঙ্ক্ষা নেই। এই সরকারের কোনো কর্মকাণ্ড বা কথাবার্তায় তেমন কোন লক্ষণও দেখা যাবে না। দেশের জনগণ ভোটের মাধ্যমে যাতে তাদের সরকারকে বেছে নিতে পারে, সেই জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার চলছে।
তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচন আয়োজন সহজ কোন বিষয় নয়। অনেকগুলো বিষয় নিয়ে কাজ করতে হবে। বিশেষ করে নির্বাচন কমিশন গঠন, সঠিক ভোটার তালিকা প্রস্তুত এবং সীমানা নির্ধারণ নিয়ে জটিলতা নিরসন করার মতো বড় কাজগুলো শেষ করতে হবে। এনিয়ে সংস্কার কমিশন কাজ করছে। এসব কাজ শেষ করতে খুব বেশি সময় লাগবে না। নির্ভেজাল ভোট আয়োজনে কিছুটা সময়ের প্রয়োজন।
সাক্ষাৎকারে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ দাবি, ছাত্রলীগ নিষিদ্ধকরণসহ নানান বিষয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার চাপ কিভাবে মোকাবিলা করছে, এমন এক প্রশ্নের উত্তরে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, সক্ষমতার কথা বললে, আমাদের সামনে চ্যালেঞ্জ আছে। আমাদের মূল ভিত্তিই হলো মানুষের আস্থা। আমরা কোনো ক্ষমতা দেখাতে আসিনি। আমরা এসেছি, কিছু দায়িত্ব নিয়ে জনগণকে সহায়তা করতে। শিক্ষার্থীসহ পুরো দেশের মানুষ স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছিলো অভ্যুত্থানে। দেশের প্রতিটা কোনা থেকে লোকজন বেরিয়ে এসেছিলো। আগে লেভেল প্লেলিং ফিল্ড ছিলো না, আমরা সেটা নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি।
অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ডক্টর সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমাদের যেহেতু কোনো এজেন্ডা নেই, আমরা কারো ফেভারে কাজ করছি না। আমাদের উদ্দেশ্য ভালো। আমাদের কাছে তদবির আসলে, আমরা এসব দেখিও না। যা হয়, সব স্বচ্ছভাবে।নির্বাচন হবে কবে এমন প্রশ্নের জবাবে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, প্রথমেই আমাদের নির্বাচন কমিশন রিফর্ম করতে হবে, ভোটার তালিকা ঠিক নাই। লোকজন যদি নির্ভয়ে ভোট কেন্দ্রে যেতে না পারে, তারা যদি নির্ভয়ে ভোট দিতে না পারে তাহলে তো কিছু হলো না। আদেশ-নির্দেশে এগুলো করা যাবে না।
তাই, চট করে কিছু সম্ভব না। আমরা বেশি সময় নিবো না। ডিসেম্বরের মধ্যে মোটামুটি একটা ধারণা পাওয়া যাবে। সেটার ওপর ভিত্তি করে আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা করবো। আমাদের লম্বা সময় লাগবে না। প্রধান উপদেষ্টা নিজেই এটা বলবেন। কয়েক মাস তো লাগবেই। এক বছর, দেড় বছর লাগতে পারে। বেশি কম হতে পারে। তবে, আমরা যে চার-পাঁচ বছর নিয়ে নিবো, তাও না।