বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র প্রভাবে লক্ষ্মীপুর, ভোলা ও বরিশাল নৌরুটে ফেরি ও লঞ্চসহ সকল ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া নদী উত্তাল থাকায় ভোলার অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লার ৫ রুটের লঞ্চ চলাচল বন্ধ করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিটিএ)।
বৃহস্পতিবার লক্ষ্মীপুরে মজুচৌধুরীর হাট ফেরিঘাটের ম্যানেজার মো. আতিকুজ্জামান খাঁন জানান, বৈরী আবহাওয়ার কারণে লক্ষ্মীপুর-ভোলা নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করা হয়েছে। এছাড়া নোয়াখালী-হাতিয়া-ঢাকা, ভোলা-লক্ষ্মীপুর, ভোলা-আলেকজেন্ডার, ভোলা-তজুমদ্দিন-মনপুরা ও চরফ্যাশনের বেতুয়া-মনপুরা রুটে লঞ্চ চলাচল পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। সকাল থেকে লক্ষ্মীপুরের উপকূলে অঞ্চলে বৈরী আবহাওয়া বিরাজ করছে। জেলাজুড়ে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত এই নৌ-রুটে সকল ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ থাকবে।
একই কথা বলেছেন, লক্ষ্মীপুর-ভোলার ইলিশা ফেরিঘাটের ম্যানেজার মো. কাউছার।
লক্ষ্মীপুরে মজুচৌধুরী ফেরিঘাটের ম্যানেজার আতিকুজ্জামান জানান, লক্ষ্মীপুর-ভোলা নৌ-রুটে ৫টি ফেরি ও বরিশাল রুটে ১১টি লঞ্চ চলাচল করে। এর মধ্যে দুটি লঞ্চ বরিশাল রুটের। বাকি ৯টি ভোলা রুটের। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকবে। তবে ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাবে লক্ষ্মীপুরে বৃষ্টি অব্যাহত আছে। সাথে বইছে ঝোড়ে হওয়া।
লক্ষ্মীপুর মজুচৌধুরীর হাট লঞ্চঘাটের ট্রাফিক সুপারভাইজার শরিফুল ইসলাম জানান, ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাবে নদী বন্দরে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে হয়েছে। এতে দুপুর আড়াইটা থেকে লঞ্চ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়। তবে রাত সাড়ে ১২টার দিকে একটি লঞ্চ ভোলার উদ্দেশ্যে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। নদী উত্তাল থাকলে লঞ্চটি ছাড়া হবে না। পরিস্থিতি বিবেচনা করে লঞ্চটি ছাড়া হবে।
তিনি আরো জানান, লক্ষ্মীপুর-ভোলা ও বরিশাল রুটে ১১টি লঞ্চ রয়েছে। এর মধ্যে দুটি বরিশাল রুটের। বাকি ৯টি ভোলা রুটের। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকবে। মেঘনা নদী হয়ে লক্ষ্মীপুর-ভোলা-বরিশাল নৌরুট দিয়ে চট্টগ্রাম, ফেনী, সিলেটসহ দক্ষিণাঞ্চলের ১২টি জেলার সঙ্গে সহজ যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম এ নৌ-রুট। ঈদ-পূজাসহ সরকারি ছুটিতে এ রুটে যাত্রীদের ভিড় থাকে।এছাড়া প্রতিদিন লক্ষ্মীপুর-ভোলা এ নৌরুটে ফেরিতে কয়েকশ’ পণ্যবাহী গাড়ি চলাচল করে।
বৃহস্পতিবার লক্ষ্মীপুরে মজুচৌধুরীর হাট ফেরিঘাটের ম্যানেজার মো. আতিকুজ্জামান খাঁন জানান, বৈরী আবহাওয়ার কারণে লক্ষ্মীপুর-ভোলা নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করা হয়েছে। এছাড়া নোয়াখালী-হাতিয়া-ঢাকা, ভোলা-লক্ষ্মীপুর, ভোলা-আলেকজেন্ডার, ভোলা-তজুমদ্দিন-মনপুরা ও চরফ্যাশনের বেতুয়া-মনপুরা রুটে লঞ্চ চলাচল পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। সকাল থেকে লক্ষ্মীপুরের উপকূলে অঞ্চলে বৈরী আবহাওয়া বিরাজ করছে। জেলাজুড়ে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত এই নৌ-রুটে সকল ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ থাকবে।
একই কথা বলেছেন, লক্ষ্মীপুর-ভোলার ইলিশা ফেরিঘাটের ম্যানেজার মো. কাউছার।
লক্ষ্মীপুরে মজুচৌধুরী ফেরিঘাটের ম্যানেজার আতিকুজ্জামান জানান, লক্ষ্মীপুর-ভোলা নৌ-রুটে ৫টি ফেরি ও বরিশাল রুটে ১১টি লঞ্চ চলাচল করে। এর মধ্যে দুটি লঞ্চ বরিশাল রুটের। বাকি ৯টি ভোলা রুটের। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকবে। তবে ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাবে লক্ষ্মীপুরে বৃষ্টি অব্যাহত আছে। সাথে বইছে ঝোড়ে হওয়া।
লক্ষ্মীপুর মজুচৌধুরীর হাট লঞ্চঘাটের ট্রাফিক সুপারভাইজার শরিফুল ইসলাম জানান, ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাবে নদী বন্দরে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে হয়েছে। এতে দুপুর আড়াইটা থেকে লঞ্চ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়। তবে রাত সাড়ে ১২টার দিকে একটি লঞ্চ ভোলার উদ্দেশ্যে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। নদী উত্তাল থাকলে লঞ্চটি ছাড়া হবে না। পরিস্থিতি বিবেচনা করে লঞ্চটি ছাড়া হবে।
তিনি আরো জানান, লক্ষ্মীপুর-ভোলা ও বরিশাল রুটে ১১টি লঞ্চ রয়েছে। এর মধ্যে দুটি বরিশাল রুটের। বাকি ৯টি ভোলা রুটের। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকবে। মেঘনা নদী হয়ে লক্ষ্মীপুর-ভোলা-বরিশাল নৌরুট দিয়ে চট্টগ্রাম, ফেনী, সিলেটসহ দক্ষিণাঞ্চলের ১২টি জেলার সঙ্গে সহজ যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম এ নৌ-রুট। ঈদ-পূজাসহ সরকারি ছুটিতে এ রুটে যাত্রীদের ভিড় থাকে।এছাড়া প্রতিদিন লক্ষ্মীপুর-ভোলা এ নৌরুটে ফেরিতে কয়েকশ’ পণ্যবাহী গাড়ি চলাচল করে।