ময়মনসিংহের ধোবাউড়া সীমান্তে গুলি ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার পর রেজাউল করিম (২৬) নামের এক ওষুধ ব্যবসায়ীর মরদেহ বিএসএফ নিয়ে গেছে বলে জানা গেছে।
নিহত রেজাউল করিম শেরপুর জেলার নারায়ণপুর গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে।
বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) রাত ৯টার দিকে উপজেলার দক্ষিণ মাইজপাড়া ইউনিয়নের মুন্সাপাড়া বিজিবি ক্যাম্প দীগলবাঘ সীমান্ত এলাকায় ১১৩৯/৯ এস পিলারের কাছে এ ঘটনা ঘটে।
শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) রাতে মুন্সাপাড়া বিজিবি ক্যাম্পের নায়েক সুবেদার হযরত আলী জাগো নিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
সূত্র জানায়, রেজাউল করিম একজন ওষুধ ব্যবসায়ী ছিলেন। স্বল্পমূল্যে ওষুধ আনতে ভারতে যান। বৃহস্পতিবার রাত ৯টার সীমান্তে বিকট গুলির শব্দ শুনতে পান স্থানীয়রা। পরে ওই রাতে রেজাউল করিম ফেরত আসেননি।
ধোবাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আল মামুন সরকার বলেন, বিভিন্ন মাধ্যমে সীমান্তে নিহতের বিষয়টি শুনেছি। ঘটনাটি নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার সীমান্তের।
মুন্সাপাড়া বিজিবি ক্যাম্পের নায়েক সুবেদার হযরত আলী বলেন, রেজাউল করিম অবৈধভাবে ভারতের ভেতরে ঢুকে যায়। সেখানে তিনি মারা গেছেন। বিএসএফের পক্ষ থেকে আমাদের একটি চিঠি দিয়েছে। চিঠিতে মৃত্যুর কারণ বা কেন তিনি ভারতে প্রবেশ করেন। তা উল্লেখ করা হয়নি।
তিনি আরও বলেন, আমরা শনিবার একটি চিঠি পাঠাব। তবে, আমাদের ক্যাম্প এলাকা দিয়ে মরদেহ আনার সুযোগ নেই। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।
নিহত রেজাউল করিম শেরপুর জেলার নারায়ণপুর গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে।
বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) রাত ৯টার দিকে উপজেলার দক্ষিণ মাইজপাড়া ইউনিয়নের মুন্সাপাড়া বিজিবি ক্যাম্প দীগলবাঘ সীমান্ত এলাকায় ১১৩৯/৯ এস পিলারের কাছে এ ঘটনা ঘটে।
শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) রাতে মুন্সাপাড়া বিজিবি ক্যাম্পের নায়েক সুবেদার হযরত আলী জাগো নিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
সূত্র জানায়, রেজাউল করিম একজন ওষুধ ব্যবসায়ী ছিলেন। স্বল্পমূল্যে ওষুধ আনতে ভারতে যান। বৃহস্পতিবার রাত ৯টার সীমান্তে বিকট গুলির শব্দ শুনতে পান স্থানীয়রা। পরে ওই রাতে রেজাউল করিম ফেরত আসেননি।
ধোবাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আল মামুন সরকার বলেন, বিভিন্ন মাধ্যমে সীমান্তে নিহতের বিষয়টি শুনেছি। ঘটনাটি নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার সীমান্তের।
মুন্সাপাড়া বিজিবি ক্যাম্পের নায়েক সুবেদার হযরত আলী বলেন, রেজাউল করিম অবৈধভাবে ভারতের ভেতরে ঢুকে যায়। সেখানে তিনি মারা গেছেন। বিএসএফের পক্ষ থেকে আমাদের একটি চিঠি দিয়েছে। চিঠিতে মৃত্যুর কারণ বা কেন তিনি ভারতে প্রবেশ করেন। তা উল্লেখ করা হয়নি।
তিনি আরও বলেন, আমরা শনিবার একটি চিঠি পাঠাব। তবে, আমাদের ক্যাম্প এলাকা দিয়ে মরদেহ আনার সুযোগ নেই। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।