ঢালিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী পরীমনির জন্মদিন মানেই নতুন কোন চমক। পাঁচ তারকা আয়োজন করে হতো তার জন্মদিনের উদযাপন। জীবনের ৩২ টি বসন্ত পার করে ৩৩ বছরে পা রাখলেন আলোচিত ও সমালোচিত তারকা পরীমনি। কিন্তু এবারের জন্মদিনটা সাদামাটাভাবেই পালন করলেন তিনি।
একেবারেই কাছের মানুষ ও দুই সন্তানকে নিয়েই জন্মদিনের প্রথম প্রহরে কেক কাটেছেন অভিনেত্রী। তবে পরীমনির বিশেষ এই দিনে তার সাথে ছিলো এক কোটি ছয় লাখ ভক্ত। তাদেরকে নিয়েই জন্মদিনের কেক কেটেছেন তিনি। সেই সঙ্গে জানিয়েছেন, সাদামাটা আয়োজনের কারণও।
ফেসবুকে ১৬ মিলিয়ন অনুসরণকারী হয়েছে পরীমনি। যা কিনা বাংলাদেশের অন্য তারকাদের তুলনায় তাকে এগিয়ে দিয়েছে। তাই, এবার নিজের ৩৩তম জন্মদিনে তিনি ভালোবাসা ছড়ালেন সেসব অনুরাগীদের জন্য। বুধবার দিবাগত রাতে ‘১৬ মিলিয়ন’ লেখা কেক কাটলেন পরীমনি।সঙ্গে ছিল তার পুত্র রাজ্য ও কন্যা প্রিয়ম। অন্যান্যবারের জন্মদিনের মতো এবার আয়োজনের জৌলুস ছিল না। উপস্থিত ছিলেন না খুব বেশি মানুষও। বলা চলে দুই সন্তানকে নিয়ে ঘরোয়া আবহেই কেটেছেন কেক। কিন্তু তার এই আয়োজনে মিশেছিল ১ কোটি ৬০ লাখেরও বেশি ভক্ত-অনুরাগীর ভালোবাসা।
এর আগে রাজধানীর পাঁচ তারকা হোটেলে জন্মদিনের পার্টি করা একটি বিশেষ রীতি বানিয়ে ফেলেছিলেন এই নায়িকা। ঘুরে ঘুরে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে, সোনারগাঁওয় হোটেল, হোটেল রেডিসন ব্লুতে শতাধিক মানুষকে দাওয়াত করে জন্মদিনের উৎসব পালন করতে দেখা গেছে পরীমনিকে।বিশেষ দিনটায় বিশেষ একজনকে মিস করেছেন পরী। তিনি হলেন তার নানা। তার জীবনের সবচেয়ে প্রিয় মানুষ ছিলেন এই নানা শামসুল হক গাজী। যাকে আঁকড়ে ধরেই অকালে বাবা-মাকে হারিয়ে বেড়ে উঠেছেন পরী। সেই নানাও চিরতরে না ফেরার দেশে চলে গেছেন গেল বছরের ২৪ নভেম্বর।
সেই শোক আজও কাটেনি। জীবনের সকল আয়োজনে, আনন্দ-বেদনায় তাই পরীর স্মৃতিতে ফিরে ফিরে আসেন তার নানাভাই।
ফেসবুক লাইভে পরী বলেছেন, ‘আসলে আমি শারীরিকভাবে একটু অসুস্থ। আমার জন্মদিন পালন করার কোনো পরিকল্পনাই ছিল না। কারণ আমার নানা ভাই ছাড়া আমি বড্ড একা। প্রতিবছর নানু ভাইয়ের হাত ধরেই কেক কাটতাম। কিন্তু নানু ভাই তো এখন আর নেই।পরী আরও বলেন, ভেবেছিলাম, জন্মদিনে যান্ত্রিক এই শহর থেকে দূরে কোথাও গিয়ে নিজের মত সময় কাটাবো। কিন্তু আমার কাছের প্রিয় কিছু মানুষ আমাকে সারপ্রাইজ দিয়েছে। আর তাই আমিও চাই এই বিশেষ মুহূর্তটি আমার দুই সন্তান ও ১ কোটি ৬০ লাখ ভক্তকে নিয়েই কেক কাটতে।’
সামনে হইচইতে আসছে পরীর প্রথম ওয়েব সিরিজ ‘রঙিলা কিতাব’। অনম বিশ্বাস পরিচালিত এই সিরিজটি আগামী ৮ নভেম্বর উন্মুক্ত হতে যাচ্ছে। সিরিজে মূল ভূমিকায় অভিনয় করেছেন পরীমনি ও মোস্তাফিজুর নুর ইমরান। এছাড়া শিগগিরই ‘ফেলুবক্সী’ সিনেমার মাধ্যমে টালিউডে অভিষেক হতে যাচ্ছে অভিনেত্রীর।
২০১৫ সালে ‘ভালোবাসা সীমাহীন’ সিনেমার মাধ্যমে ঢালিউডে অভিষেক হয় পরীমণির। এরপর ‘রক্ত’, ‘স্ফুলিঙ্গ’, ‘আমার প্রেম আমার প্রিয়া’, ‘স্বপ্নজাল’, ‘বিশ্বসুন্দরী’, ‘গুণীন’, ‘প্রীতিলতা’, ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’, ‘মা’ সহ বেশকিছু সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি।
একেবারেই কাছের মানুষ ও দুই সন্তানকে নিয়েই জন্মদিনের প্রথম প্রহরে কেক কাটেছেন অভিনেত্রী। তবে পরীমনির বিশেষ এই দিনে তার সাথে ছিলো এক কোটি ছয় লাখ ভক্ত। তাদেরকে নিয়েই জন্মদিনের কেক কেটেছেন তিনি। সেই সঙ্গে জানিয়েছেন, সাদামাটা আয়োজনের কারণও।
ফেসবুকে ১৬ মিলিয়ন অনুসরণকারী হয়েছে পরীমনি। যা কিনা বাংলাদেশের অন্য তারকাদের তুলনায় তাকে এগিয়ে দিয়েছে। তাই, এবার নিজের ৩৩তম জন্মদিনে তিনি ভালোবাসা ছড়ালেন সেসব অনুরাগীদের জন্য। বুধবার দিবাগত রাতে ‘১৬ মিলিয়ন’ লেখা কেক কাটলেন পরীমনি।সঙ্গে ছিল তার পুত্র রাজ্য ও কন্যা প্রিয়ম। অন্যান্যবারের জন্মদিনের মতো এবার আয়োজনের জৌলুস ছিল না। উপস্থিত ছিলেন না খুব বেশি মানুষও। বলা চলে দুই সন্তানকে নিয়ে ঘরোয়া আবহেই কেটেছেন কেক। কিন্তু তার এই আয়োজনে মিশেছিল ১ কোটি ৬০ লাখেরও বেশি ভক্ত-অনুরাগীর ভালোবাসা।
এর আগে রাজধানীর পাঁচ তারকা হোটেলে জন্মদিনের পার্টি করা একটি বিশেষ রীতি বানিয়ে ফেলেছিলেন এই নায়িকা। ঘুরে ঘুরে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে, সোনারগাঁওয় হোটেল, হোটেল রেডিসন ব্লুতে শতাধিক মানুষকে দাওয়াত করে জন্মদিনের উৎসব পালন করতে দেখা গেছে পরীমনিকে।বিশেষ দিনটায় বিশেষ একজনকে মিস করেছেন পরী। তিনি হলেন তার নানা। তার জীবনের সবচেয়ে প্রিয় মানুষ ছিলেন এই নানা শামসুল হক গাজী। যাকে আঁকড়ে ধরেই অকালে বাবা-মাকে হারিয়ে বেড়ে উঠেছেন পরী। সেই নানাও চিরতরে না ফেরার দেশে চলে গেছেন গেল বছরের ২৪ নভেম্বর।
সেই শোক আজও কাটেনি। জীবনের সকল আয়োজনে, আনন্দ-বেদনায় তাই পরীর স্মৃতিতে ফিরে ফিরে আসেন তার নানাভাই।
ফেসবুক লাইভে পরী বলেছেন, ‘আসলে আমি শারীরিকভাবে একটু অসুস্থ। আমার জন্মদিন পালন করার কোনো পরিকল্পনাই ছিল না। কারণ আমার নানা ভাই ছাড়া আমি বড্ড একা। প্রতিবছর নানু ভাইয়ের হাত ধরেই কেক কাটতাম। কিন্তু নানু ভাই তো এখন আর নেই।পরী আরও বলেন, ভেবেছিলাম, জন্মদিনে যান্ত্রিক এই শহর থেকে দূরে কোথাও গিয়ে নিজের মত সময় কাটাবো। কিন্তু আমার কাছের প্রিয় কিছু মানুষ আমাকে সারপ্রাইজ দিয়েছে। আর তাই আমিও চাই এই বিশেষ মুহূর্তটি আমার দুই সন্তান ও ১ কোটি ৬০ লাখ ভক্তকে নিয়েই কেক কাটতে।’
সামনে হইচইতে আসছে পরীর প্রথম ওয়েব সিরিজ ‘রঙিলা কিতাব’। অনম বিশ্বাস পরিচালিত এই সিরিজটি আগামী ৮ নভেম্বর উন্মুক্ত হতে যাচ্ছে। সিরিজে মূল ভূমিকায় অভিনয় করেছেন পরীমনি ও মোস্তাফিজুর নুর ইমরান। এছাড়া শিগগিরই ‘ফেলুবক্সী’ সিনেমার মাধ্যমে টালিউডে অভিষেক হতে যাচ্ছে অভিনেত্রীর।
২০১৫ সালে ‘ভালোবাসা সীমাহীন’ সিনেমার মাধ্যমে ঢালিউডে অভিষেক হয় পরীমণির। এরপর ‘রক্ত’, ‘স্ফুলিঙ্গ’, ‘আমার প্রেম আমার প্রিয়া’, ‘স্বপ্নজাল’, ‘বিশ্বসুন্দরী’, ‘গুণীন’, ‘প্রীতিলতা’, ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’, ‘মা’ সহ বেশকিছু সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি।