হুঁশিয়ারী উপেক্ষা করে ইরানে হামলা চালিয়ে বড় বিপদেই পড়েছে ইসরাইলের নেতানিয়াহু সরকার। ইরানে চালানো হামলা নিয়ে অনুশোচনায় ভুগছেন তিনি। হচ্ছেন সমালোচনার শিকার। এরমধ্যেই নিজেদের সমস্ত শক্তি দিয়ে ইসরাইলে হামলা চালানোর বার্তা পাঠিয়েছে তেহরান। আর সম্ভাব্য এই হামলার শঙ্কায় স্থায়ীভাবে গোপন স্থানে লুকিয়েছে নেতানিয়াহুসহ ইসরাইলের মন্ত্রী ও উপদেষ্টারা।
একের পর এক প্রতিরোধ যুদ্ধের নায়কদের গুপ্তহত্যা ও মধ্যপ্রাচ্যে আগ্রাসনের জবাবে অক্টোবরের এক তারিখে ইসরাইলজুড়ে ব্যালিস্টিক মিসাইল হামলা চালায় ইরান। হামলার জবাবে পাল্টা আক্রমণ চালিয়ে রেড লাইন অতিক্রম না করার হুঁশিয়ারি দেয় তেহরান। হাজার ব্যালিস্টিক মিসাইলসহ থাডকে ভেদ করার মতো অস্ত্র যে ইরানের হাতে রয়েছে তাও জানিয়ে দেয় আয়াতুল্লাহ খামেনির দেশটি।
তবে মুখরক্ষায় গেল শনিবার ইরানে হামলা চালিয়ে সেই রেড লাইনই অতিক্রম করে ফেলেছে তেল আবিব। এরপর থেকেই ইরানকে আর সংঘাত না বাড়াতে ইসরাইলসহ যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমারা বারবার হুঙ্কার দিচ্ছে। তবে সেই হুঙ্কারে যে তেহরান ভয় পায়নি তা স্পষ্ট হয়ে গেছে রোববারই। ইসরাইলে হামলা চালাতে ইরানের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা যে পরিকল্পনা চূড়ান্ত করছেন, সেটি স্পষ্ট করেছেন সর্বোচ্চ নেতা খামেনি।এরপরই সোমবার ইরান জানিয়েছে নিজেদের হাতে থাকা সব সরঞ্জাম ব্যবহার করে ইসরাইলে হামলা হবে। এক বার্তায় এই হুঁশিয়ারি দেয়া হলেও হামলার ধরন সম্পর্কে কোন তথ্য দেয়নি ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তবে সেই আক্রমণে ইসরাইল যে কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে তা নিশ্চিত করেছেন ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর প্রধান হোসেন সালামি।
অনিবার্য এই হামলা নিয়ে এরইমধ্যে ইসরাইলজুড়ে শুরু হয়েছে অস্থিরতা। যে কোন সময়ে আক্রমণের শঙ্কায় গোপন আস্তানায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুকে। টাইমস অব ইসরাইল বলেছে, সোমবার সকালেই নেতানিয়াহুকে মাটির নিচের বাঙ্কারে সরিয়ে নেয়া হয়। এছাড়াও নেতানিয়াহুর সাথে দেখা করা ব্যক্তির তালিকাও কাঁটছাট করেছে ইসরাইলি গোয়েন্দারা।
প্রধানমন্ত্রীর অবস্থান যাতে ফাঁস না হয়, সেজন্য মন্ত্রি ও শীর্ষ কর্তাদের গাড়ি বা অস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে গোয়েন্দারা। গেল সপ্তাহেই ইসরাইলের সিজারিয়ায় নেতানিয়াহুর বাড়িতে ড্রোন হামলা চালায় হিজবুল্লাহ। নেতানিয়াহু না থাকলেও ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয় বাসভবনটি।ইরানের সম্ভাব্য হামলার ঝুঁকিতে রয়েছে নেতানিয়াহুর জেরুজালেমে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ তেল আবিবে ইসরাইলি প্রতিরক্ষা দপ্তর। এছাড়াও সরকারি ও সামরিক বাহিনীর অন্য স্পর্শকাতর স্থাপনাগুলোও রয়েছে ইরানের হামলার লক্ষ্যবস্তুতে। ইসরাইলের চ্যানেল থার্টিন জানিয়েছে- রোববারই ইসরাইলে হামলার জন্য মিসাইল প্রস্তুত করে ফেলেছে ইরান। এখন শুধু আয়াতুল্লাহ খামেনির চূড়ান্ত নির্দেশের অপেক্ষা।
একের পর এক প্রতিরোধ যুদ্ধের নায়কদের গুপ্তহত্যা ও মধ্যপ্রাচ্যে আগ্রাসনের জবাবে অক্টোবরের এক তারিখে ইসরাইলজুড়ে ব্যালিস্টিক মিসাইল হামলা চালায় ইরান। হামলার জবাবে পাল্টা আক্রমণ চালিয়ে রেড লাইন অতিক্রম না করার হুঁশিয়ারি দেয় তেহরান। হাজার ব্যালিস্টিক মিসাইলসহ থাডকে ভেদ করার মতো অস্ত্র যে ইরানের হাতে রয়েছে তাও জানিয়ে দেয় আয়াতুল্লাহ খামেনির দেশটি।
তবে মুখরক্ষায় গেল শনিবার ইরানে হামলা চালিয়ে সেই রেড লাইনই অতিক্রম করে ফেলেছে তেল আবিব। এরপর থেকেই ইরানকে আর সংঘাত না বাড়াতে ইসরাইলসহ যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমারা বারবার হুঙ্কার দিচ্ছে। তবে সেই হুঙ্কারে যে তেহরান ভয় পায়নি তা স্পষ্ট হয়ে গেছে রোববারই। ইসরাইলে হামলা চালাতে ইরানের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা যে পরিকল্পনা চূড়ান্ত করছেন, সেটি স্পষ্ট করেছেন সর্বোচ্চ নেতা খামেনি।এরপরই সোমবার ইরান জানিয়েছে নিজেদের হাতে থাকা সব সরঞ্জাম ব্যবহার করে ইসরাইলে হামলা হবে। এক বার্তায় এই হুঁশিয়ারি দেয়া হলেও হামলার ধরন সম্পর্কে কোন তথ্য দেয়নি ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তবে সেই আক্রমণে ইসরাইল যে কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে তা নিশ্চিত করেছেন ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর প্রধান হোসেন সালামি।
অনিবার্য এই হামলা নিয়ে এরইমধ্যে ইসরাইলজুড়ে শুরু হয়েছে অস্থিরতা। যে কোন সময়ে আক্রমণের শঙ্কায় গোপন আস্তানায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুকে। টাইমস অব ইসরাইল বলেছে, সোমবার সকালেই নেতানিয়াহুকে মাটির নিচের বাঙ্কারে সরিয়ে নেয়া হয়। এছাড়াও নেতানিয়াহুর সাথে দেখা করা ব্যক্তির তালিকাও কাঁটছাট করেছে ইসরাইলি গোয়েন্দারা।
প্রধানমন্ত্রীর অবস্থান যাতে ফাঁস না হয়, সেজন্য মন্ত্রি ও শীর্ষ কর্তাদের গাড়ি বা অস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে গোয়েন্দারা। গেল সপ্তাহেই ইসরাইলের সিজারিয়ায় নেতানিয়াহুর বাড়িতে ড্রোন হামলা চালায় হিজবুল্লাহ। নেতানিয়াহু না থাকলেও ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয় বাসভবনটি।ইরানের সম্ভাব্য হামলার ঝুঁকিতে রয়েছে নেতানিয়াহুর জেরুজালেমে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ তেল আবিবে ইসরাইলি প্রতিরক্ষা দপ্তর। এছাড়াও সরকারি ও সামরিক বাহিনীর অন্য স্পর্শকাতর স্থাপনাগুলোও রয়েছে ইরানের হামলার লক্ষ্যবস্তুতে। ইসরাইলের চ্যানেল থার্টিন জানিয়েছে- রোববারই ইসরাইলে হামলার জন্য মিসাইল প্রস্তুত করে ফেলেছে ইরান। এখন শুধু আয়াতুল্লাহ খামেনির চূড়ান্ত নির্দেশের অপেক্ষা।