রপ্তানি বন্ধের খবরে দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে এক রাতের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম দ্বিগুণ বেড়ে যাওয়ায় উপজেলা প্রশাসনের বাজার মনিটরিংয়ে তিন ব্যবসায়িকে অর্থদন্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুহাম্মাদ জাফর আরিফ চৌধুরী এই অর্থদন্ড প্রদান করেছেন।
শুক্রবার (৮ডিসেম্বর) প্রতিকেজি ৯০ থেকে ১০০ টাকা দরে পেঁয়াজ বিক্রি হলেও তা আকস্মিকভাবে পরদিন গতকাল শনিবার (৯ ডিসেম্বর) সকাল থেকেই দাম বেড়ে দ্বিগুণ দামে বিক্রি হতে দেখা যায়। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েন ভোক্তা সাধারণ।
জানা যায়,২০২৪ সালের মার্চ পর্যন্ত মসলা জাতীয় পণ্য পেঁয়াজ ভারত থেকে রপ্তানি বন্ধের বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রকাশ হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়ায় এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে ফুলবাড়ী পৌর বাজারে পাইকারী এবং খুচরা পর্যায়ে পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পেয়ে দ্বিগুণ দামে বিক্রি করছে ব্যবসায়ীরা। একরাতে ব্যবধানেই এক লাফে কেজিতে ৮০ থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত দাম বেড়েছে পেঁয়াজের।
শনিবার (৯ ডিসেম্বর) সকালে পৌর বাজার ঘুরে দেখা যায়, শুক্রবার সকালেই ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১০০ টাকা থেকে ১১০ টাকা কেজি পর্যন্ত, যা দিন আগেও ছিল ৯০ থেকে ১০০ টাকা কেজি। এছাড়াও পাবনা ও তাহেরপুরের দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১৫০ টাকা কেজি দরে, যা গত একদিন আগেও ছিল ১৩০ টাকা করে। তবে শনিবার সকালেই পাল্টে যায় পেঁয়াজের বাজারের দৃশ্যপট। বর্তমানে প্রতি কেজি ভারতীয় পেঁয়াজ পাইকারী বাজারে ১৪০ টাকা থেকে ১৬০ টাকা পর্যন্ত এবং খুচরা বাজারে ১৮০ টাকা থেকে ১৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দেশি পেয়াঁজ বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা থেকে ২০০ টাকায় তা খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকা কেজি দরে।
পৌর বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা আব্দুল কাইয়ুম ও আসাদুল ইসলামসহ বেশ কয়েকজন ক্রেতা জানান, ভারতীয় পেঁয়াজ একদিন আগেও ১০০ টাকা কেজি কিনেছি, আজ কিনতে হয়েছে ১৮০ টাকা করে। হঠাৎ একরাতের ব্যবধানে কীভাবে এত দাম বৃদ্ধি পেল তা বুঝে আসছে না। বিষয়টি প্রশানের নজরদারী প্রয়োজন।
এদিকে পৌর বাজারের খুচরা ব্যবসায়ী শাহজামাল, হারুন উর রশীদ ও মমতাজ হোসেন জানান, আমরা পাইকারী বাজারেই বেশী দামে কিনছি সেই অনুয়ায়ী ৫/১০ টাকা লাভে বিক্রি করছি। দাম বৃদ্ধির বিষয়টি আমাদের হাতে নেই।
অপরদিকে পৌর বাজারের পাইকারী বাজারে গিয়ে কথা হয় আতাউর, মিহির, বক্কর, জলিলের সাথে তারা বলেন, এলসি বন্ধ এবং চাহিদা বৃদ্ধির কারণে দাম বেশী হয়ে গেছে। তাছাড়া আমরা হিলি স্থলবন্দর থেকেই বেশী দামে কিনে আনছি তাই আমাদের সেই অনুপাতেই বিক্রি করতে হচ্ছে।
পেঁয়াজের মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে শনিবার বেলা ১২টায় পৌর বাজারে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে তিন ব্যবসায়ীকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুহাম্মাদ জাফর আরিফ চৌধুরী।
এদের মধ্যে পেঁয়াজ ব্যবসায়ী কামরুজ্জামানকে ২ হাজার, শাহাজামালকে ২ হাজার এবং শ্যামলকে এক হাজার টাকা জরিমান করা হয়েছে। এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মো. আল কামহ তমাল বলেন, পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধির বিষয়ে উপজেলা প্রশাসন সজাগ রয়েছে, যাতে কেউ অযৌক্তিকভাবে বেশি দাম নিতে না পারে
শুক্রবার (৮ডিসেম্বর) প্রতিকেজি ৯০ থেকে ১০০ টাকা দরে পেঁয়াজ বিক্রি হলেও তা আকস্মিকভাবে পরদিন গতকাল শনিবার (৯ ডিসেম্বর) সকাল থেকেই দাম বেড়ে দ্বিগুণ দামে বিক্রি হতে দেখা যায়। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েন ভোক্তা সাধারণ।
জানা যায়,২০২৪ সালের মার্চ পর্যন্ত মসলা জাতীয় পণ্য পেঁয়াজ ভারত থেকে রপ্তানি বন্ধের বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রকাশ হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়ায় এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে ফুলবাড়ী পৌর বাজারে পাইকারী এবং খুচরা পর্যায়ে পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পেয়ে দ্বিগুণ দামে বিক্রি করছে ব্যবসায়ীরা। একরাতে ব্যবধানেই এক লাফে কেজিতে ৮০ থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত দাম বেড়েছে পেঁয়াজের।
শনিবার (৯ ডিসেম্বর) সকালে পৌর বাজার ঘুরে দেখা যায়, শুক্রবার সকালেই ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১০০ টাকা থেকে ১১০ টাকা কেজি পর্যন্ত, যা দিন আগেও ছিল ৯০ থেকে ১০০ টাকা কেজি। এছাড়াও পাবনা ও তাহেরপুরের দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১৫০ টাকা কেজি দরে, যা গত একদিন আগেও ছিল ১৩০ টাকা করে। তবে শনিবার সকালেই পাল্টে যায় পেঁয়াজের বাজারের দৃশ্যপট। বর্তমানে প্রতি কেজি ভারতীয় পেঁয়াজ পাইকারী বাজারে ১৪০ টাকা থেকে ১৬০ টাকা পর্যন্ত এবং খুচরা বাজারে ১৮০ টাকা থেকে ১৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দেশি পেয়াঁজ বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা থেকে ২০০ টাকায় তা খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকা কেজি দরে।
পৌর বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা আব্দুল কাইয়ুম ও আসাদুল ইসলামসহ বেশ কয়েকজন ক্রেতা জানান, ভারতীয় পেঁয়াজ একদিন আগেও ১০০ টাকা কেজি কিনেছি, আজ কিনতে হয়েছে ১৮০ টাকা করে। হঠাৎ একরাতের ব্যবধানে কীভাবে এত দাম বৃদ্ধি পেল তা বুঝে আসছে না। বিষয়টি প্রশানের নজরদারী প্রয়োজন।
এদিকে পৌর বাজারের খুচরা ব্যবসায়ী শাহজামাল, হারুন উর রশীদ ও মমতাজ হোসেন জানান, আমরা পাইকারী বাজারেই বেশী দামে কিনছি সেই অনুয়ায়ী ৫/১০ টাকা লাভে বিক্রি করছি। দাম বৃদ্ধির বিষয়টি আমাদের হাতে নেই।
অপরদিকে পৌর বাজারের পাইকারী বাজারে গিয়ে কথা হয় আতাউর, মিহির, বক্কর, জলিলের সাথে তারা বলেন, এলসি বন্ধ এবং চাহিদা বৃদ্ধির কারণে দাম বেশী হয়ে গেছে। তাছাড়া আমরা হিলি স্থলবন্দর থেকেই বেশী দামে কিনে আনছি তাই আমাদের সেই অনুপাতেই বিক্রি করতে হচ্ছে।
পেঁয়াজের মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে শনিবার বেলা ১২টায় পৌর বাজারে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে তিন ব্যবসায়ীকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুহাম্মাদ জাফর আরিফ চৌধুরী।
এদের মধ্যে পেঁয়াজ ব্যবসায়ী কামরুজ্জামানকে ২ হাজার, শাহাজামালকে ২ হাজার এবং শ্যামলকে এক হাজার টাকা জরিমান করা হয়েছে। এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মো. আল কামহ তমাল বলেন, পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধির বিষয়ে উপজেলা প্রশাসন সজাগ রয়েছে, যাতে কেউ অযৌক্তিকভাবে বেশি দাম নিতে না পারে