মুক্তির চেতনায় জাগানিয়া গানের মহোৎসবে জমে উঠেছে শিল্পকলা একাডেমির উন্মুক্ত প্রাঙ্গনের নন্দনমঞ্চ। উদ্দীপ্ত করা সুরের সাথে নাচের মুদ্রায় শিহরণ জাগানো নানা সব আয়োজন নিয়ে আজ শেষ হচ্ছে ১১দিনের এই উৎসব।
গতকাল ছিলো চলমান এই উৎসবের দশম দিন। গণসংগীতের পাশাপাশি এদিনের আসরে শিল্পীরা পরিবেশন করে রবীন্দ্র, নজরুল, আধুনিক ও দেশাত্মবোধক গান। সুরের সাথে নাচের মুদ্রায় অনন্যতায় শিল্পীরা প্রাণবন্ত করে তোলে আসরকে। হেমন্তের ঝেঁকে ধরা শীতেও উষ্ণতার পরশ নেমে আসে শিল্পীদের পরিবেশনায়। সুরের সাথে নৃত্যের মুদ্রায় শৈল্পিক সংমিশ্রণ অনুষ্ঠানে আগত শিল্পরসিকদের উল্লাস আর বিমোহিত করে ভালোলাগা ও ভালোবাসার স্বপ্নপুরিতে নিয়ে যায়।"ইতিহাস জানো তুমি আমরা" গানের সাথে ধৃতি নৃত্যালয়ের দলীয় নৃত্যের মধ্য দিয়েই শুরু হয় এদিনের আসর।
এরপর একক সংগীত নিয়ে মঞ্চে আসেন কানিজ খালেদা তিন্নি। তিনি গেয়ে শোনান মনেরও রঙে রাঙালো। এরপর ধারাবাহিকভাবে একক গান নিয়ে মঞ্চে আসেন অদিতি পাল, শিলা দেবী, জেরিন তাবাসসুম হক, সুস্মিতা দাস, সংগীতা দাস পূজা, নিগার নাঈম তমা, রাকেশ চৌধুরী জয়রাজ, নামিরা মুসকান শান্তনা, শাপলা পাল, নবনীতা জাইদ চৌধুরী, মোছাম্মৎ মানমা খাতুন, চম্পা বণিক। যথাক্রমে তারা গেয়ে শোনান - অনেক বৃষ্টি ঝরে, পাথরের পৃথিবীতে কাঁচের হৃদয়, বাপুই চ্যাংড়ারে, পাখি খাঁচা ভেঙ্গে, ফুলের কানে ভ্রমর এসে, কাটেনা প্রহর একা একা, জানিতে চাই দয়াল তোমার, জানি না সে হৃদয়, তুমি চেয়েছিলে ওগো, ঝুমরা নাচ নেচে কে এলো, শ্যামরে তোমার সাথে, যে ছিলো দৃষ্টির সীমানায় ইত্যাদি।
একক সংগীতের ফাঁকে " মধুর ধবনি বাজে" ও " আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে " গান দুটির সাথে দুটি দলীয়নৃত্য পরিবেশন করে নাচের দল ক্যাথাকিয়া- দ্য সেন্টার অব আর্টস, " "বাংলার হিন্দু" গানের সাথে দলীয়নৃত্য পরিবেশন করে ধৃতি নৃত্যালয়।
গতকাল ছিলো চলমান এই উৎসবের দশম দিন। গণসংগীতের পাশাপাশি এদিনের আসরে শিল্পীরা পরিবেশন করে রবীন্দ্র, নজরুল, আধুনিক ও দেশাত্মবোধক গান। সুরের সাথে নাচের মুদ্রায় অনন্যতায় শিল্পীরা প্রাণবন্ত করে তোলে আসরকে। হেমন্তের ঝেঁকে ধরা শীতেও উষ্ণতার পরশ নেমে আসে শিল্পীদের পরিবেশনায়। সুরের সাথে নৃত্যের মুদ্রায় শৈল্পিক সংমিশ্রণ অনুষ্ঠানে আগত শিল্পরসিকদের উল্লাস আর বিমোহিত করে ভালোলাগা ও ভালোবাসার স্বপ্নপুরিতে নিয়ে যায়।"ইতিহাস জানো তুমি আমরা" গানের সাথে ধৃতি নৃত্যালয়ের দলীয় নৃত্যের মধ্য দিয়েই শুরু হয় এদিনের আসর।
এরপর একক সংগীত নিয়ে মঞ্চে আসেন কানিজ খালেদা তিন্নি। তিনি গেয়ে শোনান মনেরও রঙে রাঙালো। এরপর ধারাবাহিকভাবে একক গান নিয়ে মঞ্চে আসেন অদিতি পাল, শিলা দেবী, জেরিন তাবাসসুম হক, সুস্মিতা দাস, সংগীতা দাস পূজা, নিগার নাঈম তমা, রাকেশ চৌধুরী জয়রাজ, নামিরা মুসকান শান্তনা, শাপলা পাল, নবনীতা জাইদ চৌধুরী, মোছাম্মৎ মানমা খাতুন, চম্পা বণিক। যথাক্রমে তারা গেয়ে শোনান - অনেক বৃষ্টি ঝরে, পাথরের পৃথিবীতে কাঁচের হৃদয়, বাপুই চ্যাংড়ারে, পাখি খাঁচা ভেঙ্গে, ফুলের কানে ভ্রমর এসে, কাটেনা প্রহর একা একা, জানিতে চাই দয়াল তোমার, জানি না সে হৃদয়, তুমি চেয়েছিলে ওগো, ঝুমরা নাচ নেচে কে এলো, শ্যামরে তোমার সাথে, যে ছিলো দৃষ্টির সীমানায় ইত্যাদি।
একক সংগীতের ফাঁকে " মধুর ধবনি বাজে" ও " আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে " গান দুটির সাথে দুটি দলীয়নৃত্য পরিবেশন করে নাচের দল ক্যাথাকিয়া- দ্য সেন্টার অব আর্টস, " "বাংলার হিন্দু" গানের সাথে দলীয়নৃত্য পরিবেশন করে ধৃতি নৃত্যালয়।