চাঁদপুর সদরের চর বাকিলায় এলাকায় নানার বাড়ির পুকুরের পানিতে ডুবে মারা গেছে ২ বছরের শিশু আরাফাত।
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যার একটু আগে পুকুর ঘাটের পাশেই ভেসে ওঠে শিশুটির নিথর দেহ।
জানা গেছে, শুক্রবারে মায়ের সঙ্গে শিশুটি নানার বাড়িতে বেড়াতে যায়। তার বাবার বাড়ি হাইমচর উপজেলার পশ্চিম চরকৃষ্ণপুর গ্রামে। কৃষক নজরুল ইসলাম মল্লিকের ছেলে শিশু আরাফাত।স্বজনরা জানান, দুপুরের খাবারের পর বাড়ির সবাই যখন বিশ্রামে যায়। তখনই চুপিসারে আরাফাত বসতঘর থেকে বেরিয়ে পড়ে। তারপর উঠান পেরিয়ে নেমে পড়ে পাশের পুকুরে। বিকেল তখন সাড়ে ৪টা। ততোক্ষণে খোঁজ নেই শিশু আরাফাতের। মা আর স্বজনদের চিৎকার শোরগোল চলছে। কিন্তু না, কোথায়ও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। পরে সন্ধ্যার একটু আগে পুকুর ঘাটের পাশেই ভেসে ওঠে শিশুটির নিথর দেহ। এখনো বেঁচে আছে, সেই আশায় তাকে চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক সৈয়দ আহমেদ কাজল ওই শিশুকে মৃত ঘোষণা করেন।
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যার একটু আগে পুকুর ঘাটের পাশেই ভেসে ওঠে শিশুটির নিথর দেহ।
জানা গেছে, শুক্রবারে মায়ের সঙ্গে শিশুটি নানার বাড়িতে বেড়াতে যায়। তার বাবার বাড়ি হাইমচর উপজেলার পশ্চিম চরকৃষ্ণপুর গ্রামে। কৃষক নজরুল ইসলাম মল্লিকের ছেলে শিশু আরাফাত।স্বজনরা জানান, দুপুরের খাবারের পর বাড়ির সবাই যখন বিশ্রামে যায়। তখনই চুপিসারে আরাফাত বসতঘর থেকে বেরিয়ে পড়ে। তারপর উঠান পেরিয়ে নেমে পড়ে পাশের পুকুরে। বিকেল তখন সাড়ে ৪টা। ততোক্ষণে খোঁজ নেই শিশু আরাফাতের। মা আর স্বজনদের চিৎকার শোরগোল চলছে। কিন্তু না, কোথায়ও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। পরে সন্ধ্যার একটু আগে পুকুর ঘাটের পাশেই ভেসে ওঠে শিশুটির নিথর দেহ। এখনো বেঁচে আছে, সেই আশায় তাকে চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক সৈয়দ আহমেদ কাজল ওই শিশুকে মৃত ঘোষণা করেন।