পার্বত্য জেলা বান্দরবানে পর্যটকদের আকর্ষণের জন্য ৭ নভেম্বর থেকে ৩১ নভেম্বর পর্যন্ত আকর্ষণীয় ছাড় ঘোষণা করেছে পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী সমন্বয় পরিষদ।
বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) সকালে শহরের একটি রেস্টুরেন্টে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেন ব্যবসায়ী নেতারা।
এসময় জেলার সকল আবাসিক হোটেলে ৩৫ শতাংশ রিসোর্টে ২৫ শতাংশ রেস্তোরায় ১০ শতাংশ এবং চাঁদের গাড়ি জিপ মাইক্রো বাস মাহেন্দ্র থ্রি হুইলার পরিবহনে ২০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় ঘোষণা করা হয়। দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকার পর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করায় পর্যটকদের আকর্ষণের জন্য এ ছাড় ঘোষণা করা হয় বলে জানান ব্যবসায়ী সমন্বয় পরিষদের সভাপতি মোহাম্মদ নাছিরুল আলম।
তিনি বলেন, নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৪ মাস পর্যটনের জন্য পিক আওয়ার এসময় কখনও ছাড় ঘোষণা করা হয় না। কিন্তু পর্যটকদের বান্দরবানে আকর্ষণের জন্য আমরা পিক আওয়ারেও এ ছাড় ঘোষণা করছি। যাতে পর্যটকরা বান্দরবানে বেড়াতে আসে। এসময় নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করায় পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের মাঝে স্বস্তি ফিরেছে বলেও জানান তারা।
উল্লেখ্য, গত ৮ অক্টোবর থেকে নিরাপত্তা পরিস্থিতি বিবেচনায় বান্দরবানসহ ৩ পার্বত্য জেলায় ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করে প্রশাসন। এরপর থেকে বন্ধ হয়ে যায় বান্দরবানে পর্যটকদের আনাগোনা।
বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) সকালে শহরের একটি রেস্টুরেন্টে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেন ব্যবসায়ী নেতারা।
এসময় জেলার সকল আবাসিক হোটেলে ৩৫ শতাংশ রিসোর্টে ২৫ শতাংশ রেস্তোরায় ১০ শতাংশ এবং চাঁদের গাড়ি জিপ মাইক্রো বাস মাহেন্দ্র থ্রি হুইলার পরিবহনে ২০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় ঘোষণা করা হয়। দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকার পর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করায় পর্যটকদের আকর্ষণের জন্য এ ছাড় ঘোষণা করা হয় বলে জানান ব্যবসায়ী সমন্বয় পরিষদের সভাপতি মোহাম্মদ নাছিরুল আলম।
তিনি বলেন, নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৪ মাস পর্যটনের জন্য পিক আওয়ার এসময় কখনও ছাড় ঘোষণা করা হয় না। কিন্তু পর্যটকদের বান্দরবানে আকর্ষণের জন্য আমরা পিক আওয়ারেও এ ছাড় ঘোষণা করছি। যাতে পর্যটকরা বান্দরবানে বেড়াতে আসে। এসময় নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করায় পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের মাঝে স্বস্তি ফিরেছে বলেও জানান তারা।
উল্লেখ্য, গত ৮ অক্টোবর থেকে নিরাপত্তা পরিস্থিতি বিবেচনায় বান্দরবানসহ ৩ পার্বত্য জেলায় ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করে প্রশাসন। এরপর থেকে বন্ধ হয়ে যায় বান্দরবানে পর্যটকদের আনাগোনা।