বহিরাগতদের নিয়ে রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. অলীউল আলম ও সচিব হুমায়ুন কবিরকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিতের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনা অভিযুক্ত উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক জাহিদুর রহিম এবং সহকারী হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা আমিনুল করিমকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়।
সোমবার (১১ নভেম্বর) দুপুরে বহিরাগতদের নিয়ে বোর্ডের চেয়ারম্যানের কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।
এ দুই কর্মকর্তা হলেন- উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক জাহিদুর রহিম এবং সহকারী হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা আমিনুল করিম। জাহিদুর রহিমের বিরুদ্ধে একজন সেবাগ্রহীতার সঙ্গে প্রতারণার মাধ্যমে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক স্থাপন, দুর্নীতি ও অনিয়মসহ কয়েকটি অভিযোগ রয়েছে। এসব অভিযোগে তার বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেয় শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ। সেসব সিদ্ধান্ত পাল্টে দেয়ার জন্যই বহিরাগতদের নিয়ে আজ বোর্ডের চেয়ারম্যানের কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যায়, সোমবার দুপুরে জাহিদুর রহিম ও তার ভাই আমিনুল করিমসহ ১০-১৫ জন ব্যক্তি বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. অলীউল আলমের কক্ষে ঢোকেন। তাদের মধ্যে আলোচনার একপর্যায়ে বোর্ড চেয়ারম্যান কক্ষ থেকে বেরিয়ে যান। এ সময় দরজার সামনে তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয়। এরপর বোর্ড চেয়ারম্যান সচিব হুমায়ুন কবিরের কক্ষের সামনে যান। সচিবও ওই সময় বের হন। এ সময় সচিবকেও লাঞ্ছিত করা হয়। এ ছাড়া চেয়ারম্যান ও সচিবকে অশ্লীল ভাষায় গালমন্দ করেন বহিরাগতরা।
শিক্ষা বোর্ড সূত্র জানায়, জাহিদুর রহিম ও তার ভাই আমিনুল করিম একটি রাজনৈতিক দলের নেতা ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক পরিচয়ে কয়েকজনকে নিয়ে বোর্ডে যান। তিনি তাদের সামনে অভিযোগ তোলেন, চেয়ারম্যান ও সচিব দুর্নীতি করেছেন। আর অন্যায়ভাবে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। পরে চেয়ারম্যান কাগজপত্র বের করে দেখান, তার বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগ সঠিক নয়, বরং জাহিদুর রহমানেরই অপরাধের প্রমাণ পাওয়া গেছে। তারপরও বোর্ডে চেয়ারম্যান ও সচিবকে লাঞ্ছিত করা হলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর একটি দলও সেখানে যায়। এরপর বহিরাগতরা চলে যান।শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. অলীউল আলম বলেন, তাদের শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা, সরকারি কাজে বাধা দেয়া এবং বহিরাগতদের নিয়ে এসে বোর্ডে বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরির অভিযোগে জাহিদুর রহিম ও তার ভাই আমিনুল করিমকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া দুই ভাইসহ ৩০ জনকে আসামি করে থানায় একটি মামলা করার প্রক্রিয়া চলছে।
অভিযোগের বিষয়ে কথা বলতে জাহিদুর রহিমের মোবাইলে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া গেছে।
এ বিষয়ে নগরের রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল ইসলাম বলেন, বোর্ডে অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ পাঠানো হয়। কী নিয়ে ঘটনা সেটা তিনি জানেন না। এ নিয়ে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত কোনো মামলাও হয়নি। মামলা হলে বিষয়টি তিনি দেখবেন বলে জানান।
সোমবার (১১ নভেম্বর) দুপুরে বহিরাগতদের নিয়ে বোর্ডের চেয়ারম্যানের কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।
এ দুই কর্মকর্তা হলেন- উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক জাহিদুর রহিম এবং সহকারী হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা আমিনুল করিম। জাহিদুর রহিমের বিরুদ্ধে একজন সেবাগ্রহীতার সঙ্গে প্রতারণার মাধ্যমে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক স্থাপন, দুর্নীতি ও অনিয়মসহ কয়েকটি অভিযোগ রয়েছে। এসব অভিযোগে তার বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেয় শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ। সেসব সিদ্ধান্ত পাল্টে দেয়ার জন্যই বহিরাগতদের নিয়ে আজ বোর্ডের চেয়ারম্যানের কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যায়, সোমবার দুপুরে জাহিদুর রহিম ও তার ভাই আমিনুল করিমসহ ১০-১৫ জন ব্যক্তি বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. অলীউল আলমের কক্ষে ঢোকেন। তাদের মধ্যে আলোচনার একপর্যায়ে বোর্ড চেয়ারম্যান কক্ষ থেকে বেরিয়ে যান। এ সময় দরজার সামনে তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয়। এরপর বোর্ড চেয়ারম্যান সচিব হুমায়ুন কবিরের কক্ষের সামনে যান। সচিবও ওই সময় বের হন। এ সময় সচিবকেও লাঞ্ছিত করা হয়। এ ছাড়া চেয়ারম্যান ও সচিবকে অশ্লীল ভাষায় গালমন্দ করেন বহিরাগতরা।
শিক্ষা বোর্ড সূত্র জানায়, জাহিদুর রহিম ও তার ভাই আমিনুল করিম একটি রাজনৈতিক দলের নেতা ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক পরিচয়ে কয়েকজনকে নিয়ে বোর্ডে যান। তিনি তাদের সামনে অভিযোগ তোলেন, চেয়ারম্যান ও সচিব দুর্নীতি করেছেন। আর অন্যায়ভাবে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। পরে চেয়ারম্যান কাগজপত্র বের করে দেখান, তার বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগ সঠিক নয়, বরং জাহিদুর রহমানেরই অপরাধের প্রমাণ পাওয়া গেছে। তারপরও বোর্ডে চেয়ারম্যান ও সচিবকে লাঞ্ছিত করা হলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর একটি দলও সেখানে যায়। এরপর বহিরাগতরা চলে যান।শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. অলীউল আলম বলেন, তাদের শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা, সরকারি কাজে বাধা দেয়া এবং বহিরাগতদের নিয়ে এসে বোর্ডে বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরির অভিযোগে জাহিদুর রহিম ও তার ভাই আমিনুল করিমকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া দুই ভাইসহ ৩০ জনকে আসামি করে থানায় একটি মামলা করার প্রক্রিয়া চলছে।
অভিযোগের বিষয়ে কথা বলতে জাহিদুর রহিমের মোবাইলে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া গেছে।
এ বিষয়ে নগরের রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল ইসলাম বলেন, বোর্ডে অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ পাঠানো হয়। কী নিয়ে ঘটনা সেটা তিনি জানেন না। এ নিয়ে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত কোনো মামলাও হয়নি। মামলা হলে বিষয়টি তিনি দেখবেন বলে জানান।