গাজীপুর জেলা প্রতিনিধিঃ-
গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হিমাগারে রয়েছে অজ্ঞাত বৃদ্ধা নারীর (৫৫) মরদেহ। পুলিশ ওই নারীর নাম-পরিচয় জানার চেষ্টা করছে।
গত ১৫ই ডিসেম্বর শুক্রবার সকাল সাড়ে ছয়টার দিকে ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের হোতাপাড়া এলাকায় কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় এক বৃদ্ধা গুরুতর আহত হয়। পরে তাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করলে সেখানে দুপুর ২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই অজ্ঞাত বৃদ্ধা নারীর মৃত্যু হয়।
এই ঘটনায় কাভার্ডভ্যান গাড়ি সহ ইউনুস (৪০) নামে এক চালককে আটক করে পুলিশ। পরে সড়ক আইনে মামলা হলে আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়। সে মাদারীপুর জেলার শিবচর থানার কাঁঠাল বালিচর গ্রামের শুক্কুর হাওলাদারের ছেলে। সালনা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ছালেহ আহমেদ জানান, শুক্রবার সকালে কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় অজ্ঞাত বৃদ্ধা নারী গুরুতর আহত হয়।
পরে শুক্রবার দুপুরে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। তবে তাঁর নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি। তাঁর স্বজনদের সন্ধান চালানো হচ্ছে। পরিচয় শনাক্ত করতে ওই নারীর আঙুলের ছাপ নেওয়া হয়েছে তাতেও পরিচয় সনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না।
নিহত ব্যক্তির লাশ হাসপাতালের হিমাগারে রাখা হয়েছে। এখন পর্যন্ত নিহত ওই নারীর নাম পরিচয় জানা সম্ভব হয়নি।
গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হিমাগারে রয়েছে অজ্ঞাত বৃদ্ধা নারীর (৫৫) মরদেহ। পুলিশ ওই নারীর নাম-পরিচয় জানার চেষ্টা করছে।
গত ১৫ই ডিসেম্বর শুক্রবার সকাল সাড়ে ছয়টার দিকে ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের হোতাপাড়া এলাকায় কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় এক বৃদ্ধা গুরুতর আহত হয়। পরে তাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করলে সেখানে দুপুর ২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই অজ্ঞাত বৃদ্ধা নারীর মৃত্যু হয়।
এই ঘটনায় কাভার্ডভ্যান গাড়ি সহ ইউনুস (৪০) নামে এক চালককে আটক করে পুলিশ। পরে সড়ক আইনে মামলা হলে আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়। সে মাদারীপুর জেলার শিবচর থানার কাঁঠাল বালিচর গ্রামের শুক্কুর হাওলাদারের ছেলে। সালনা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ছালেহ আহমেদ জানান, শুক্রবার সকালে কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় অজ্ঞাত বৃদ্ধা নারী গুরুতর আহত হয়।
পরে শুক্রবার দুপুরে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। তবে তাঁর নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি। তাঁর স্বজনদের সন্ধান চালানো হচ্ছে। পরিচয় শনাক্ত করতে ওই নারীর আঙুলের ছাপ নেওয়া হয়েছে তাতেও পরিচয় সনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না।
নিহত ব্যক্তির লাশ হাসপাতালের হিমাগারে রাখা হয়েছে। এখন পর্যন্ত নিহত ওই নারীর নাম পরিচয় জানা সম্ভব হয়নি।