লক্ষীপুর-১ রামগঞ্জে নৌকা মার্কার রাজনীতি করায়, জাতীয় শ্রমিক লীগের লক্ষ্মীপুর জেলা শাখার যুগ্ম আহবায়ক ও রামগঞ্জ উপজেলা শাখার কার্যকরী সভাপতি, মোঃ মহিন উদ্দিন ভূঁইয়ার বাড়িতে হামলা ও ভাংচুর করে দুর্বিত্তরা।
রবিবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত নয়টার দিকে লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলার ১০ নং ভাটরা ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড হাশিমপুর ভূঁইয়া বাড়িতে, মহিন উদ্দিন ভূঁইয়ার ঘরের চারপাশ ঘিরে ফেলে মুখোশধারী ১০/১২ জন সন্ত্রাসী,তারা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা ও ভাংচুর করে।
এসময় তারা শ্রমিক লীগ নেতা মহিন উদ্দিন ভূঁইয়া কে খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে তার পরিবারের লোকজনকে হুমকি প্রদান করে।মহিন উদ্দিন যেনো এলাকায় নৌকার প্রচার প্রচারণা ও নৌকার পক্ষে নির্বাচন করতে এলাকায় না যায়, সে জন্য সতর্ক করে হুমকি প্রদান করে মুখোশধারী সন্ত্রাসীরা।
শ্রমিক লীগ নেতা মোঃ মহিন উদ্দিন ভূঁইয়া জানান, আমি দীর্ঘদিন ধরে নৌকা মার্কার রাজনীতি করে আসছি, এবং আমাদের এমপি মহোদয় জনাব ড. আনোয়ার হোসেন খান এর রাজনীতির সঙ্গে জড়িত,যারা এমপি আনোয়ার হোসেন খানের বিরুদিতা করছে,তারাই আমার বাড়িতে হামলা করতে পারে বলে আমার ধারণা। ঘটনার সময় আমি ঢাকাতে ছিলাম আমি খবর পেয়ে সাথে সাথে রামগঞ্জ থানায় ফোন করে জানাই এবং এমপি মহোদয় কে ঘটনার বিস্তারিত বলি।
এ বিষয়ে রামগঞ্জ থানার অফিসার্স ইনচার্জ মোহাম্মদ সোলাইমান জানান হামলার খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে আমার ফোর্স পাঠিয়েছি তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রবিবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত নয়টার দিকে লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলার ১০ নং ভাটরা ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড হাশিমপুর ভূঁইয়া বাড়িতে, মহিন উদ্দিন ভূঁইয়ার ঘরের চারপাশ ঘিরে ফেলে মুখোশধারী ১০/১২ জন সন্ত্রাসী,তারা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা ও ভাংচুর করে।
এসময় তারা শ্রমিক লীগ নেতা মহিন উদ্দিন ভূঁইয়া কে খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে তার পরিবারের লোকজনকে হুমকি প্রদান করে।মহিন উদ্দিন যেনো এলাকায় নৌকার প্রচার প্রচারণা ও নৌকার পক্ষে নির্বাচন করতে এলাকায় না যায়, সে জন্য সতর্ক করে হুমকি প্রদান করে মুখোশধারী সন্ত্রাসীরা।
শ্রমিক লীগ নেতা মোঃ মহিন উদ্দিন ভূঁইয়া জানান, আমি দীর্ঘদিন ধরে নৌকা মার্কার রাজনীতি করে আসছি, এবং আমাদের এমপি মহোদয় জনাব ড. আনোয়ার হোসেন খান এর রাজনীতির সঙ্গে জড়িত,যারা এমপি আনোয়ার হোসেন খানের বিরুদিতা করছে,তারাই আমার বাড়িতে হামলা করতে পারে বলে আমার ধারণা। ঘটনার সময় আমি ঢাকাতে ছিলাম আমি খবর পেয়ে সাথে সাথে রামগঞ্জ থানায় ফোন করে জানাই এবং এমপি মহোদয় কে ঘটনার বিস্তারিত বলি।
এ বিষয়ে রামগঞ্জ থানার অফিসার্স ইনচার্জ মোহাম্মদ সোলাইমান জানান হামলার খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে আমার ফোর্স পাঠিয়েছি তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।