বন বিভাগকে ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি গাছ সংরক্ষণ ও রোপণ নিয়ে বিশেষ নির্দেশ দিয়েছেন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁও বন অধিদফতরে অনুষ্ঠিত এক বিশেষ সভায় তিনি এই নির্দেশনা দেন।
উপদেষ্টা বলেন, বন বিভাগ আর ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি গাছ রোপণ করবে না। রাস্তার পাশে সামাজিক বনায়নের জন্য লাগানো ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি ছাড়া অন্য গাছ সংরক্ষণ করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বায়োডাইভারসিটি রুলস ও গাইডলাইন তৈরি করা হবে। এছাড়া, বন ও বন্যপ্রাণী সংক্রান্ত কাজে রেঞ্জ অফিস পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের যুক্ত করা হবে।’বন কর্মকর্তাদের উদ্দেশে রিজওয়ানা বলেন, ‘লাঠি টিলা, চুনতি, সাতছড়ি ও লাউয়াছড়ার জন্য ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠন করতে হবে। এসব বনভূমিতে ইকো-ট্যুরিজম ও পিকনিক বন্ধ করতে হবে। গান-বাজনাও বন্ধ করতে হবে, যাতে বন তার স্বাভাবিক পরিবেশ বজায় রাখতে পারে।’তিনি আরও বলেন, ‘বনভূমির অবৈধ দখল উচ্ছেদ করতে হবে। কোনো তদবির বরদাশত করা হবে না। বনবাসীদের সঙ্গে দ্বন্দ্ব দূর করে গারো সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলা বন্ধ করতে হবে।’
এ সময় উপদেষ্টা স্ট্রাটেজিক প্ল্যান, জেন্ডার পলিসি, গ্রিভেন্স রিড্রেস সিস্টেম এবং প্রকল্পের তথ্য প্রকাশে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন।
মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন: পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ এস এম হুমায়ুন কবীর, অতিরিক্ত সচিব ডক্টর ফাহমিদা খানম, যুগ্মসচিব বন শামীমা বেগম, প্রধান বন সংরক্ষক মো: আমীর হোসাইন চৌধুরীসহ বন অধিদফতরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
উপদেষ্টা বলেন, বন বিভাগ আর ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি গাছ রোপণ করবে না। রাস্তার পাশে সামাজিক বনায়নের জন্য লাগানো ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি ছাড়া অন্য গাছ সংরক্ষণ করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বায়োডাইভারসিটি রুলস ও গাইডলাইন তৈরি করা হবে। এছাড়া, বন ও বন্যপ্রাণী সংক্রান্ত কাজে রেঞ্জ অফিস পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের যুক্ত করা হবে।’বন কর্মকর্তাদের উদ্দেশে রিজওয়ানা বলেন, ‘লাঠি টিলা, চুনতি, সাতছড়ি ও লাউয়াছড়ার জন্য ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠন করতে হবে। এসব বনভূমিতে ইকো-ট্যুরিজম ও পিকনিক বন্ধ করতে হবে। গান-বাজনাও বন্ধ করতে হবে, যাতে বন তার স্বাভাবিক পরিবেশ বজায় রাখতে পারে।’তিনি আরও বলেন, ‘বনভূমির অবৈধ দখল উচ্ছেদ করতে হবে। কোনো তদবির বরদাশত করা হবে না। বনবাসীদের সঙ্গে দ্বন্দ্ব দূর করে গারো সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলা বন্ধ করতে হবে।’
এ সময় উপদেষ্টা স্ট্রাটেজিক প্ল্যান, জেন্ডার পলিসি, গ্রিভেন্স রিড্রেস সিস্টেম এবং প্রকল্পের তথ্য প্রকাশে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন।
মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন: পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ এস এম হুমায়ুন কবীর, অতিরিক্ত সচিব ডক্টর ফাহমিদা খানম, যুগ্মসচিব বন শামীমা বেগম, প্রধান বন সংরক্ষক মো: আমীর হোসাইন চৌধুরীসহ বন অধিদফতরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।