জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (নিটোর) চিকিৎসা নেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের আহতরা এখনও হাসপাতালটির সামনের রাস্তায় অবস্থান করছেন। রাত দশটার মধ্যে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা, তথ্য উপদেষ্টা, যুব উপদেষ্টা ও সমাজ কল্যাণ উপদেষ্টাকে উপস্থিত হওয়ার আল্টিমেটাম দিয়েছেন তারা।
বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে একপাশের রাস্তা বন্ধ করে দেন তারা। এসময় আহতরা কেউ হুইলচেয়ারে, কেউ ভাঙা পা নিয়েই রাস্তায় বসে পড়েন।
এর আগে দুপুর সোয়া ১টার দিকে তারা রাস্তায় নেমে আসেন। এর ফলে সড়কে শ্যামলীমুখী গাড়ির চাপ বাড়তে থাকে ও যানজটের সৃষ্টি হয়। এসময় হাসপাতালের গেটের সামনে বিপুল সংখ্যক পুলিশ অবস্থান নেয়। এছাড়া বিকেল ৩টায় সেখানে সেনাবাহিনী ও ঘটনাস্থলে আসে।
এদিন দুপুরে নিটোর পরিদর্শনে আসেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ও ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত। তিনি প্রায় আড়াই ঘণ্টা ধরে আহত রোগীদের খোঁজ-খবর নেন। এরপর হাসপাতাল থেকে বের হওয়ার সময় সেখানে সাংবাদিকরা কথা বলতে চাইলে আশপাশের আহত রোগীদের সরতে বলা হয়। এরপর আন্দোলন হাসপাতালে ছড়িয়ে পড়ে। চিকিৎসাধীন আহতরা উপদেষ্টার গাড়ির সামনে ও পথ আটকে দাঁড়ান।পরে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ও ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত অন্য একটি গাড়িতে করে সেখান থেকে বেরিয়ে যান।
আহত শিক্ষার্থী মো. হাসান গণমাধ্যমে বলেন, সামান্য চিকিৎসা দিয়ে তিন মাস বসিয়ে রাখা হয়েছে। আমার পায়ে ৯টি অপারেশন করা হয়েছে, তারপরও এখন পর্যন্ত সুস্থ হতে পারিনি। আমাদের অপারেশনে শুধু নিয়ে যায়। আমরা চাই তারা সবাই আমাদের সঙ্গে কথা বলুক। আমাদের জন্য ঘোষণা করা সেই এক লাখ টাকা দিক এবং ভালোমানের চিকিৎসাসেবা দিক।শিক্ষার্থীদের একাংশের অভিযোগ, স্বাস্থ্য উপদেষ্টা সিলেকটিভ কিছু রোগীর সঙ্গেই কথা বলেছেন, তাদের প্রত্যাশা ছিলো তিনি যেন সবার খোঁজ নেন। সমস্যা শুনে সমাধানের কার্যকর উদ্যোগ নেন।
এদিকে কেউ কেউ খাওয়া-দাওয়ার মান নিতেও অভিযোগ করেছেন। এছাড়াও তাদের আর্থিকভাবে সহযোগিতা ও ভালো চিকিৎসা দিতে বিদেশে নেওয়ার আবেদন জানালেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ তাদের।
বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে একপাশের রাস্তা বন্ধ করে দেন তারা। এসময় আহতরা কেউ হুইলচেয়ারে, কেউ ভাঙা পা নিয়েই রাস্তায় বসে পড়েন।
এর আগে দুপুর সোয়া ১টার দিকে তারা রাস্তায় নেমে আসেন। এর ফলে সড়কে শ্যামলীমুখী গাড়ির চাপ বাড়তে থাকে ও যানজটের সৃষ্টি হয়। এসময় হাসপাতালের গেটের সামনে বিপুল সংখ্যক পুলিশ অবস্থান নেয়। এছাড়া বিকেল ৩টায় সেখানে সেনাবাহিনী ও ঘটনাস্থলে আসে।
এদিন দুপুরে নিটোর পরিদর্শনে আসেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ও ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত। তিনি প্রায় আড়াই ঘণ্টা ধরে আহত রোগীদের খোঁজ-খবর নেন। এরপর হাসপাতাল থেকে বের হওয়ার সময় সেখানে সাংবাদিকরা কথা বলতে চাইলে আশপাশের আহত রোগীদের সরতে বলা হয়। এরপর আন্দোলন হাসপাতালে ছড়িয়ে পড়ে। চিকিৎসাধীন আহতরা উপদেষ্টার গাড়ির সামনে ও পথ আটকে দাঁড়ান।পরে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ও ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত অন্য একটি গাড়িতে করে সেখান থেকে বেরিয়ে যান।
আহত শিক্ষার্থী মো. হাসান গণমাধ্যমে বলেন, সামান্য চিকিৎসা দিয়ে তিন মাস বসিয়ে রাখা হয়েছে। আমার পায়ে ৯টি অপারেশন করা হয়েছে, তারপরও এখন পর্যন্ত সুস্থ হতে পারিনি। আমাদের অপারেশনে শুধু নিয়ে যায়। আমরা চাই তারা সবাই আমাদের সঙ্গে কথা বলুক। আমাদের জন্য ঘোষণা করা সেই এক লাখ টাকা দিক এবং ভালোমানের চিকিৎসাসেবা দিক।শিক্ষার্থীদের একাংশের অভিযোগ, স্বাস্থ্য উপদেষ্টা সিলেকটিভ কিছু রোগীর সঙ্গেই কথা বলেছেন, তাদের প্রত্যাশা ছিলো তিনি যেন সবার খোঁজ নেন। সমস্যা শুনে সমাধানের কার্যকর উদ্যোগ নেন।
এদিকে কেউ কেউ খাওয়া-দাওয়ার মান নিতেও অভিযোগ করেছেন। এছাড়াও তাদের আর্থিকভাবে সহযোগিতা ও ভালো চিকিৎসা দিতে বিদেশে নেওয়ার আবেদন জানালেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ তাদের।