শীতকালে বাড়ে চুল ঝরে পড়ার প্রবণতা। কিন্তু আপনি কি জানেন? শীতে বেশি চুল ঝরে পড়া কিন্তু আটকাতে পারেন কিছু খাবার খেয়ে। এতে শীতে চুল ঝরবে না বরং আগের চেয়ে আরও বেশি ঘন হবে।
সুন্দর চুল সবারই আকাঙ্ক্ষার বস্তু। যদিও অনেকের কাছে এটি অধরাই থেকে যায়। আপনার সৌন্দর্যের ৬০ ভাগই নির্ভর করে এই চুলের ওপর। অথচ সাধারণত ব্যস্ত জীবন ও মানসিক চাপের কারণে প্রতিনিয়তই চুল ঝরে পড়ার প্রবণতা বাড়ছে। আর শীত এলে তো কথাই নেই। তাই আসুন জেনে নিই, শীতে কোন খাবারগুলো খেলে আপনার চুল হবে আরও ঘন এবং প্রাণবন্ত।
এই খাবারগুলো চুল ঝরার প্রবণতাই কমে না, নতুন করে চুল গজাতেও সাহায্য করবে। তাই আজ থেকে এসব খাবার ডায়েট লিস্টে নিশ্চিন্তেই রাখতে পারেন। নিয়মিত এসব খাবার খাওয়ার অভ্যাস আপনাকে ফিরিয়ে নিয়ে যাবে শৈশবে। কেননা একমাত্র সেই শৈশবেই চুলকে কোনোরকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়নি।
কিন্তু বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গেই নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হয় চুল। যে কারণে নিয়মিতই বাড়ছে চুল পরার পরিমাণ। সেই সাথে চুল হয়ে যাচ্ছে পাতলা ও মলিন। চুলের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতে ডার্মাটোলোজিস্টরা বলছেন, চুলের সব সমস্যা সমাধানে আপনি নিয়মিত খেতে পারেন কিছু বিশেষ খাবার। এগুলো হলো-
১। অ্যাভাকাডো: চুলের যত্নে খেতে পারেন অ্যাভোকাডো। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই। এটি অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং মাথার ত্বককে রক্ষা করে। তাই চুল ঘন করতে দারুণ কার্যকরী এ খাবার।
২। কমলা বা লেবু: চুল ঝরে পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত কমলা বা লেবু খেতে পারেন। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। ভিটামিন ই এর মতো ভিটামিন সি আয়রনের কার্যকারিতার জন্য আপনার শরীরের জন্য সমানভাবে প্রয়োজনীয়। এই ভিটামিন সি কোলাজেন উৎপাদনেও সাহায্য করতে পারে। সেই সঙ্গে আপনার স্বপ্নময় রেশমী চুল পেতেও সাহায্য করে।৩। ডিম: ডিম শরীরের জন্য প্রোটিনের একটি বড় উৎস। এছাড়াও এতে বায়োটিন থাকে। এই দুই উপাদানই আপনার চুলের জন্য বিস্ময়কর কাজ করতে পারে। এগুলোর যে কোনো একটির ঘাটতি থাকলে চুল পড়াসহ চুলের বিভিন্ন সমস্যা শুরু হতে থাকে। সুতরাং আপনার ডায়েট লিস্টে ডিম অন্তর্ভুক্ত করে চুল ঝরে পড়া ঠেকাতে পারেন।
৪। পাকা পেঁপে: চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে নিয়মিত পাকা পেঁপে খেতে পারেন। এতে রয়েছে ভিটামিন এ এবং সি। আপনার চুলের বৃদ্ধি এবং মাথার ত্বকের স্বাস্থ্য কিংবা ত্বকে কোলাজেন তৈরি করতে এটি কাজ করে হেয়ার টনিকের মতো।৫। বাদাম: বাদামে রয়েছে ভিটামিন ই, বি, এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি। এই সব উপাদান চুলের বৃদ্ধিতে দারুণ কাজ করে। চুলের যত্নে বাদামের পাশাপাশি খেতে পারেন কলাও।
৬। পালং শাক ও গাজর: তাড়াতাড়ি চুলের ঘনত্ব বাড়াতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই নিয়মিত পালং শাক আর গাজর খাওয়ার অভ্যাস করতেই হবে। এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
সুন্দর চুল সবারই আকাঙ্ক্ষার বস্তু। যদিও অনেকের কাছে এটি অধরাই থেকে যায়। আপনার সৌন্দর্যের ৬০ ভাগই নির্ভর করে এই চুলের ওপর। অথচ সাধারণত ব্যস্ত জীবন ও মানসিক চাপের কারণে প্রতিনিয়তই চুল ঝরে পড়ার প্রবণতা বাড়ছে। আর শীত এলে তো কথাই নেই। তাই আসুন জেনে নিই, শীতে কোন খাবারগুলো খেলে আপনার চুল হবে আরও ঘন এবং প্রাণবন্ত।
এই খাবারগুলো চুল ঝরার প্রবণতাই কমে না, নতুন করে চুল গজাতেও সাহায্য করবে। তাই আজ থেকে এসব খাবার ডায়েট লিস্টে নিশ্চিন্তেই রাখতে পারেন। নিয়মিত এসব খাবার খাওয়ার অভ্যাস আপনাকে ফিরিয়ে নিয়ে যাবে শৈশবে। কেননা একমাত্র সেই শৈশবেই চুলকে কোনোরকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়নি।
কিন্তু বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গেই নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হয় চুল। যে কারণে নিয়মিতই বাড়ছে চুল পরার পরিমাণ। সেই সাথে চুল হয়ে যাচ্ছে পাতলা ও মলিন। চুলের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতে ডার্মাটোলোজিস্টরা বলছেন, চুলের সব সমস্যা সমাধানে আপনি নিয়মিত খেতে পারেন কিছু বিশেষ খাবার। এগুলো হলো-
১। অ্যাভাকাডো: চুলের যত্নে খেতে পারেন অ্যাভোকাডো। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই। এটি অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং মাথার ত্বককে রক্ষা করে। তাই চুল ঘন করতে দারুণ কার্যকরী এ খাবার।
২। কমলা বা লেবু: চুল ঝরে পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত কমলা বা লেবু খেতে পারেন। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। ভিটামিন ই এর মতো ভিটামিন সি আয়রনের কার্যকারিতার জন্য আপনার শরীরের জন্য সমানভাবে প্রয়োজনীয়। এই ভিটামিন সি কোলাজেন উৎপাদনেও সাহায্য করতে পারে। সেই সঙ্গে আপনার স্বপ্নময় রেশমী চুল পেতেও সাহায্য করে।৩। ডিম: ডিম শরীরের জন্য প্রোটিনের একটি বড় উৎস। এছাড়াও এতে বায়োটিন থাকে। এই দুই উপাদানই আপনার চুলের জন্য বিস্ময়কর কাজ করতে পারে। এগুলোর যে কোনো একটির ঘাটতি থাকলে চুল পড়াসহ চুলের বিভিন্ন সমস্যা শুরু হতে থাকে। সুতরাং আপনার ডায়েট লিস্টে ডিম অন্তর্ভুক্ত করে চুল ঝরে পড়া ঠেকাতে পারেন।
৪। পাকা পেঁপে: চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে নিয়মিত পাকা পেঁপে খেতে পারেন। এতে রয়েছে ভিটামিন এ এবং সি। আপনার চুলের বৃদ্ধি এবং মাথার ত্বকের স্বাস্থ্য কিংবা ত্বকে কোলাজেন তৈরি করতে এটি কাজ করে হেয়ার টনিকের মতো।৫। বাদাম: বাদামে রয়েছে ভিটামিন ই, বি, এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি। এই সব উপাদান চুলের বৃদ্ধিতে দারুণ কাজ করে। চুলের যত্নে বাদামের পাশাপাশি খেতে পারেন কলাও।
৬। পালং শাক ও গাজর: তাড়াতাড়ি চুলের ঘনত্ব বাড়াতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই নিয়মিত পালং শাক আর গাজর খাওয়ার অভ্যাস করতেই হবে। এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।