হবিগঞ্জের চুনারুঘাটের ছয়শ্রী আদিবাসী ল্লীতে বিষ্ণু প্রিয়া মনিপুরি সম্প্রদায়ের উদ্যোগে যুগ যুগ ধরে পালিত হচ্ছে মনিপুরীদের প্রাণের উৎসব ‘মহারাসলীলা’।শুক্রবার (১৬ নভেম্বর) মধ্যরাত থেকে ভোর পর্যন্ত চলে মূল উৎসব। এরপরও শনিবার দুপুর পর্যন্ত চলে নানা আয়োজন। জমকালো নাচ-গানের মধ্য দিয়ে এ উৎসব পালন করেন আদিবাসীরা।
নৃত্যের তালে তালে আর সুগন্ধি ফুলের মৌ মৌ সুবাসে সব ধর্মের মানুষের মিলন মেলায় পরিণত হয় এ জমকালো উৎসব। ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান ছাড়াও বিনোদনের অনন্য এক সমাবেশে পরিণত হয় রাশলীলা। সব বয়সী মানুষের অনবদ্য অংশগ্রহণে এ ধর্মীয় অনুষ্ঠানটি আনন্দের খোরাক হয়ে আছে প্রতিবছর। অনুষ্ঠানে আদিবাসী নারীদের মনোমুগ্ধকর নৃত্য উপস্থিত দর্শকদের আলোড়িত করে।
১৭৫৯ সালে মনিপুরের মহারাজা ভাগ্যচন্দ্র অগ্রহায়ণ মাসের শুক্লা পূর্ণিমাতে প্রথম বারের মতো মহারাস লীলা উৎসব প্রবর্তন করেন। এরপর থেকে অগ্রাহয়ণ পূর্ণিমা তিথিতে গৌরীয় বৈঞ্চব ধর্মাবলম্বী মনিপুরী সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় মহোৎসব হিসেবে শ্রী কৃষ্ণের মহারাস লীলা পালিত হয়ে আসছে।
এ ব্যাপারে ছয়শ্রী বিষ্ণু প্রিয়া মনিপুরি সম্প্রদায়ের মহারাসলীলা উৎসবের আয়োজক কমিটির নেতা বিরেশ্বর সিংহ বলেন, ‘প্রতিবছর আমরা এ উৎসবের আয়োজন করে থাকি। সব ধর্মের লোকেরা আমাদের অনুষ্ঠান উপভোগ করেন। এবারের উৎসবও শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে।’
নৃত্যের তালে তালে আর সুগন্ধি ফুলের মৌ মৌ সুবাসে সব ধর্মের মানুষের মিলন মেলায় পরিণত হয় এ জমকালো উৎসব। ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান ছাড়াও বিনোদনের অনন্য এক সমাবেশে পরিণত হয় রাশলীলা। সব বয়সী মানুষের অনবদ্য অংশগ্রহণে এ ধর্মীয় অনুষ্ঠানটি আনন্দের খোরাক হয়ে আছে প্রতিবছর। অনুষ্ঠানে আদিবাসী নারীদের মনোমুগ্ধকর নৃত্য উপস্থিত দর্শকদের আলোড়িত করে।
১৭৫৯ সালে মনিপুরের মহারাজা ভাগ্যচন্দ্র অগ্রহায়ণ মাসের শুক্লা পূর্ণিমাতে প্রথম বারের মতো মহারাস লীলা উৎসব প্রবর্তন করেন। এরপর থেকে অগ্রাহয়ণ পূর্ণিমা তিথিতে গৌরীয় বৈঞ্চব ধর্মাবলম্বী মনিপুরী সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় মহোৎসব হিসেবে শ্রী কৃষ্ণের মহারাস লীলা পালিত হয়ে আসছে।
এ ব্যাপারে ছয়শ্রী বিষ্ণু প্রিয়া মনিপুরি সম্প্রদায়ের মহারাসলীলা উৎসবের আয়োজক কমিটির নেতা বিরেশ্বর সিংহ বলেন, ‘প্রতিবছর আমরা এ উৎসবের আয়োজন করে থাকি। সব ধর্মের লোকেরা আমাদের অনুষ্ঠান উপভোগ করেন। এবারের উৎসবও শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে।’