প্রথমবারের মতো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দেয়া দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে রুশ ভূখণ্ডে হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। এ ঘটনায় ইউরোপজুড়ে নতুন করে উত্তেজনা ছড়িয়েছে।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সকালে রাশিয়ার ব্রায়ানস্ক অঞ্চলে আর্মি ট্যাকটিক্যাল মিসাইল সিস্টেম (এটাকমস) ব্যবহার করে এ হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, সোমবার ওয়াশিংটন তাদের সরবরাহকৃত এ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় হামলা চালানোর অনুমতি দিয়েছিলো ভলোদিমির জেলেনস্কির প্রশাসনকে। এর একদিনের মাথায় রাশিয়ায় হামলা চালালো কিয়েভ।
রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানিয়েছে, পাঁচটি ক্ষেপণাস্ত্র গুলি করে ভূপাতিত করা হয়েছে। একটি ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করা হয়েছে। তবে ক্ষেপণাস্ত্রের ধ্বংসাবশেষের কারণে ওই এলাকায় একটি সামরিক স্থাপনায় আগুন ধরে যায়।
এ প্রসঙ্গে রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ বলেছেন, রুশ অঞ্চলে এ হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের কোনো সামরিক বিশেষজ্ঞের হাত আছে কিনা, তা খতিইয়ে দেখা হচ্ছে। আমরা এ হামলাটিকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে পশ্চিমা যুদ্ধের একটি নতুন সংস্করণ হিসেবে দেখবো এবং সে মোতাবেক নিজেদের প্রতিক্রিয়া জানাবো।এদিকে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন মঙ্গলবার দেশটির নতুন পারমাণবিক নীতিতে অনুমোদন দিয়েছেন। যেখানে বলা হয়েছে, রাশিয়ার ওপর কোনো প্রচলিত মিসাইল হামলা হলে, বিশেষত যদি সেটি কোনো পারমাণবিক শক্তিধর দেশের সমর্থনে হয়, তাহলে রাশিয়া পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের কথা বিবেচনা করবে।
রয়টার্স জানিয়েছে, নতুন এই নীতি রাশিয়ার বিদ্যমান পারমাণবিক নীতিতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এনেছে। ধারণা করা হচ্ছে, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল দেয়ার সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় এই পরিবর্তন আনা হয়েছে। পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিলো মস্কো।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, রাশিয়ার হুমকির মধ্যে ইউক্রেনের এমন হামলা যেকোনো সময় পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলতে পারে।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সকালে রাশিয়ার ব্রায়ানস্ক অঞ্চলে আর্মি ট্যাকটিক্যাল মিসাইল সিস্টেম (এটাকমস) ব্যবহার করে এ হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, সোমবার ওয়াশিংটন তাদের সরবরাহকৃত এ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় হামলা চালানোর অনুমতি দিয়েছিলো ভলোদিমির জেলেনস্কির প্রশাসনকে। এর একদিনের মাথায় রাশিয়ায় হামলা চালালো কিয়েভ।
রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানিয়েছে, পাঁচটি ক্ষেপণাস্ত্র গুলি করে ভূপাতিত করা হয়েছে। একটি ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করা হয়েছে। তবে ক্ষেপণাস্ত্রের ধ্বংসাবশেষের কারণে ওই এলাকায় একটি সামরিক স্থাপনায় আগুন ধরে যায়।
এ প্রসঙ্গে রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ বলেছেন, রুশ অঞ্চলে এ হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের কোনো সামরিক বিশেষজ্ঞের হাত আছে কিনা, তা খতিইয়ে দেখা হচ্ছে। আমরা এ হামলাটিকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে পশ্চিমা যুদ্ধের একটি নতুন সংস্করণ হিসেবে দেখবো এবং সে মোতাবেক নিজেদের প্রতিক্রিয়া জানাবো।এদিকে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন মঙ্গলবার দেশটির নতুন পারমাণবিক নীতিতে অনুমোদন দিয়েছেন। যেখানে বলা হয়েছে, রাশিয়ার ওপর কোনো প্রচলিত মিসাইল হামলা হলে, বিশেষত যদি সেটি কোনো পারমাণবিক শক্তিধর দেশের সমর্থনে হয়, তাহলে রাশিয়া পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের কথা বিবেচনা করবে।
রয়টার্স জানিয়েছে, নতুন এই নীতি রাশিয়ার বিদ্যমান পারমাণবিক নীতিতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এনেছে। ধারণা করা হচ্ছে, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল দেয়ার সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় এই পরিবর্তন আনা হয়েছে। পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিলো মস্কো।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, রাশিয়ার হুমকির মধ্যে ইউক্রেনের এমন হামলা যেকোনো সময় পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলতে পারে।