
ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক প্রধান জেনারেল ভ্যালেরি জালুঝনি বলেছেন, চলতি বছরই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। তার দাবি, ইউক্রেনের সঙ্গে সংঘাতে রাশিয়ার মিত্র দেশগুলোর সরাসরি জড়িয়ে পড়ার মধ্যদিয়ে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের শুরু হয়েছে। খবর কিয়েভ ইনডিপেন্ডেন্ট।পাল্টা অভিযানে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য না পাওয়া ও অতিরিক্ত সেনা নিয়োগ নিয়ে মতানৈক্যের জেরে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে জেনারেল জালুঝনিকে সেনাপ্রধানের পদ থেকে সরিয়ে দেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। বর্তমানে যুক্তরাজ্যে ইউক্রেনের দূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
গত বুধবার (২০ নভেম্বর) একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন জালুঝনি। ওই অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার সেনা ও চীনা সমরাস্ত্র যুক্ত রয়েছে। ইউক্রেনের সামনে ফ্রন্টলাইনে রয়েছে উত্তর কোরিয়ার সেনারা। এর মধ্যেই ইউক্রেনে ইরানি শাহেদি ড্রোনগুলো নির্লজ্জভাবে বেসামরিক মানুষকে হত্যা করছে।’ইউক্রেনের মিত্রদের সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপ নেয়ার এবং সংঘাতকে দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বাইরে ছড়িয়ে পড়া প্রতিরোধ করার আহ্বান জানিয়ে ভ্যালারি জালুঝনি বলেন, ‘ইউক্রেনের ভূখণ্ডে এটি এখনও বন্ধ করা সম্ভব। কিন্তু কিছু কারণে আমাদের অংশীদাররা এটি বুঝতে চায় না।’
ইউক্রেনের মিত্র দেশগুলোর রাশিয়ার বিরুদ্ধে জোরালো পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বানও জানিয়েসাবেক সেনাপ্রধান আরও বলেন, এটা স্পষ্ট যে ইউক্রেনের ইতিমধ্যে অনেক শত্রু রয়েছে। ইউক্রেন প্রযুক্তি নিয়ে টিকে থাকবে। তবে তারা একা এই যুদ্ধে জিততে পারবে কি না তা স্পষ্ট নয়।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি ইউক্রেন সামরিক অভিযান শুরু রাশিয়া। যা গত প্রায় তিন বছর ধরে অব্যাহত রয়েছে। যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এক বছর সেনাপ্রধান হিসেবে ইউক্রেনীয় বাহিনীর নেতৃত্ব দিয়েছেন জালুঝনি। এ কারণে
কারণে তার মন্তব্য গুরুত্ব বহন করে।
গত বুধবার (২০ নভেম্বর) একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন জালুঝনি। ওই অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার সেনা ও চীনা সমরাস্ত্র যুক্ত রয়েছে। ইউক্রেনের সামনে ফ্রন্টলাইনে রয়েছে উত্তর কোরিয়ার সেনারা। এর মধ্যেই ইউক্রেনে ইরানি শাহেদি ড্রোনগুলো নির্লজ্জভাবে বেসামরিক মানুষকে হত্যা করছে।’ইউক্রেনের মিত্রদের সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপ নেয়ার এবং সংঘাতকে দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বাইরে ছড়িয়ে পড়া প্রতিরোধ করার আহ্বান জানিয়ে ভ্যালারি জালুঝনি বলেন, ‘ইউক্রেনের ভূখণ্ডে এটি এখনও বন্ধ করা সম্ভব। কিন্তু কিছু কারণে আমাদের অংশীদাররা এটি বুঝতে চায় না।’
ইউক্রেনের মিত্র দেশগুলোর রাশিয়ার বিরুদ্ধে জোরালো পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বানও জানিয়েসাবেক সেনাপ্রধান আরও বলেন, এটা স্পষ্ট যে ইউক্রেনের ইতিমধ্যে অনেক শত্রু রয়েছে। ইউক্রেন প্রযুক্তি নিয়ে টিকে থাকবে। তবে তারা একা এই যুদ্ধে জিততে পারবে কি না তা স্পষ্ট নয়।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি ইউক্রেন সামরিক অভিযান শুরু রাশিয়া। যা গত প্রায় তিন বছর ধরে অব্যাহত রয়েছে। যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এক বছর সেনাপ্রধান হিসেবে ইউক্রেনীয় বাহিনীর নেতৃত্ব দিয়েছেন জালুঝনি। এ কারণে
কারণে তার মন্তব্য গুরুত্ব বহন করে।