রাজধানীর বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম ক্রমাগত বাড়ছে। সবজির বাজার থেকে শুরু করে মসলার বাজার—সবখানেই অস্বস্তি। শীতকালীন সবজি সরবরাহ বেড়েছে, তবে দাম কমেনি।
শুক্রবার বাজার ঘুরে দেখা যায়, ফুলকপি ও বাঁধাকপি এখন প্রতিটি ৫০-৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। করলা, টমেটো, আর কাঁচা মরিচের দাম কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়েছে।
পেঁয়াজ আর আলুর বাজারও ক্রেতাদের জন্য মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশি পেঁয়াজ এখন কেজিপ্রতি ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, আর আলুর দাম ৭০-৭৫ টাকার নিচে নামছেই না।
মসলার বাজারেও সিন্ডিকেটের কারসাজি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা। এলাচ, জিরা, আর গোল মরিচের দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের মূল্যবৃদ্ধি এ পরিস্থিতির জন্য দায়ী।তবে ক্রেতাদের দাবি, অনেক আগেই আমদানিকৃত মসলা বাজারে এসেছে। ডলারের দামের অজুহাতে বেড়েছে পাইকারি বাজারের দাম, যা শিগগিরই খুচরা বাজারেও প্রভাব ফেলবে। মাছ ও মাংসের বাজারেও স্বস্তি নেই। রুই, তেলাপিয়া, পাবদা সবই আগের তুলনায় ২০-৩০ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।
শুক্রবার বাজার ঘুরে দেখা যায়, ফুলকপি ও বাঁধাকপি এখন প্রতিটি ৫০-৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। করলা, টমেটো, আর কাঁচা মরিচের দাম কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়েছে।
পেঁয়াজ আর আলুর বাজারও ক্রেতাদের জন্য মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশি পেঁয়াজ এখন কেজিপ্রতি ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, আর আলুর দাম ৭০-৭৫ টাকার নিচে নামছেই না।
মসলার বাজারেও সিন্ডিকেটের কারসাজি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা। এলাচ, জিরা, আর গোল মরিচের দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের মূল্যবৃদ্ধি এ পরিস্থিতির জন্য দায়ী।তবে ক্রেতাদের দাবি, অনেক আগেই আমদানিকৃত মসলা বাজারে এসেছে। ডলারের দামের অজুহাতে বেড়েছে পাইকারি বাজারের দাম, যা শিগগিরই খুচরা বাজারেও প্রভাব ফেলবে। মাছ ও মাংসের বাজারেও স্বস্তি নেই। রুই, তেলাপিয়া, পাবদা সবই আগের তুলনায় ২০-৩০ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।