গাজীপুর সদর উপজেলার ভাওয়াল মির্জাপুর ব্রাঞ্চ আশা-এনজিও থেকে জাইকা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থায়নে পরিচালিত ইমপ্রুভমেন্ট এন্ড ডাইভারসিফিকেশন ফাইন্যান্সিং প্রজেক্ট (এসএমএপি) এর প্রকল্প থেকে ঋণ গ্রহণ করে হোসনা বেগম এখন স্বাবলম্বী।
বুধবার (২৭ই ডিসেম্বর) সকালে গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নের বাঁশ তলা গ্রামের কৃষক ফারুকের স্ত্রী হোসনা বেগম প্রতিবেদক কে জানান, আমি একজন সাধারন কৃষক। ভীষণ কষ্টে চলছিল সংসার। টাকার অভাবে জমি চাষ করার জন্য আমার পুজি ছিলনা। ফলে স্থানীয় লোকজনের নিকট থেকে চড়া সুদে ঋণ গ্রহণ করতে হতো। ফলে ফসলের উৎপাদন খরচ বেশী, হতো লাভ হতো কম।
যে ফসল উৎপাদন হত তাতে আমার সংসার চালানো সম্ভব হতো না। সংসারে অভাব অনটন লেগে থাকতো। একদিন আশা- ভাওয়াল মির্জাপুর ব্রাঞ্চে ঋণের জন্য গেলে ব্রাঞ্চ ম্যানেজার স্যারের নিকট থেকে আশার ঋণের সুবিধা সম্পর্কে জানতে পারি। আশা ভাওয়াল মির্জাপুর ব্রাঞ্চ থেকে ২০০৭ সালের ১৮ ডিসেম্বর ঋণ গ্রহণ করি। এভাবে পর পর ঋণ গ্রহণ করে সবজি চাষ করে আয় বৃদ্দি করে সংসার পরিচালনা করে আসছি। পরে ব্রাঞ্চ ম্যানেজার স্যার আমাকে জাইকা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থায়নে পরিচালিত এসএমএপি ঋণ সম্পর্কে বলেন, এসএমএপি প্রকল্পের ঋণের খুবই সুবিদা।
এই ঋণের সার্ভিসচার্জ খুব কম তাছাড়া মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ যোগ্য। তাছাড়া আশা অফিসের কর্মকর্তাগণ নিয়মিত আমার প্রকল্প পরিদর্শন করে কারিগরি সহায়তা সেবা প্রদান করেন। আমি গত দুই বছর যাবত আশা ভাওয়াল মির্জাপুর ব্রাঞ্চ থেকে এসএমএপি প্রকল্পের ঋণ গ্রহণ করছি। ১ম দফা গত ০৫/১২/২০১৫ তারিখে ৫০ হাজার টাকা ঋণ গ্রহণ করে সিম চাষ করি। তার পর এসএমএপি প্রকল্পে ১৭/ ১/২০১৯ তারিখে ৮০ হাজার টাকা ঋণ গ্রহণ করি, সর্বশেষ এসএমএপি প্রকল্পে ২০/ ৬/২০২৩ তারিখে ১ লাখ টাকা ঋণ গ্রহণ করে সিম চাষ করে আসছি। আমি এবং আমার পরিবার পুরোপুরি স্বাবলম্বী। তাছাড়া আশা অফিস থেকে নিয়মিত কারিগরী সহায়তা সেবা প্রদান করে যাচ্ছেন।
এসএমএপি ঋণের পুরো টাকা প্রকল্পে বিনিয়োগ করে উপার্জন বৃদ্দি করে কিস্তি চালাতে আমার কোন কষ্ট হয়না। তাছাড়া কারিগরী সহায়তা কাজে লাগিয়ে ফসল উৎপাদন বৃদ্দি পাওয়ায় সংসার স্বচ্ছলভাবে চালানো সম্ভব হচ্ছে। ঋণ গ্রহণের পর থেকে আশা-অফিসের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাগণ আমার ফসলের মাঠ পরিদর্শন করে আমাকে সুষম সারের ব্যবহার, ফসলের বীজ, ফসলের মৌসুম, পোকামাকড় দমনের পদ্ধতি, বিষয়ে পরামর্শ প্রদান করায় আমি আধুনিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ করছি। ফলে আমার উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে আমি পরিবার নিয়ে সূখে আছি।
বুধবার (২৭ই ডিসেম্বর) সকালে গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নের বাঁশ তলা গ্রামের কৃষক ফারুকের স্ত্রী হোসনা বেগম প্রতিবেদক কে জানান, আমি একজন সাধারন কৃষক। ভীষণ কষ্টে চলছিল সংসার। টাকার অভাবে জমি চাষ করার জন্য আমার পুজি ছিলনা। ফলে স্থানীয় লোকজনের নিকট থেকে চড়া সুদে ঋণ গ্রহণ করতে হতো। ফলে ফসলের উৎপাদন খরচ বেশী, হতো লাভ হতো কম।
যে ফসল উৎপাদন হত তাতে আমার সংসার চালানো সম্ভব হতো না। সংসারে অভাব অনটন লেগে থাকতো। একদিন আশা- ভাওয়াল মির্জাপুর ব্রাঞ্চে ঋণের জন্য গেলে ব্রাঞ্চ ম্যানেজার স্যারের নিকট থেকে আশার ঋণের সুবিধা সম্পর্কে জানতে পারি। আশা ভাওয়াল মির্জাপুর ব্রাঞ্চ থেকে ২০০৭ সালের ১৮ ডিসেম্বর ঋণ গ্রহণ করি। এভাবে পর পর ঋণ গ্রহণ করে সবজি চাষ করে আয় বৃদ্দি করে সংসার পরিচালনা করে আসছি। পরে ব্রাঞ্চ ম্যানেজার স্যার আমাকে জাইকা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থায়নে পরিচালিত এসএমএপি ঋণ সম্পর্কে বলেন, এসএমএপি প্রকল্পের ঋণের খুবই সুবিদা।
এই ঋণের সার্ভিসচার্জ খুব কম তাছাড়া মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ যোগ্য। তাছাড়া আশা অফিসের কর্মকর্তাগণ নিয়মিত আমার প্রকল্প পরিদর্শন করে কারিগরি সহায়তা সেবা প্রদান করেন। আমি গত দুই বছর যাবত আশা ভাওয়াল মির্জাপুর ব্রাঞ্চ থেকে এসএমএপি প্রকল্পের ঋণ গ্রহণ করছি। ১ম দফা গত ০৫/১২/২০১৫ তারিখে ৫০ হাজার টাকা ঋণ গ্রহণ করে সিম চাষ করি। তার পর এসএমএপি প্রকল্পে ১৭/ ১/২০১৯ তারিখে ৮০ হাজার টাকা ঋণ গ্রহণ করি, সর্বশেষ এসএমএপি প্রকল্পে ২০/ ৬/২০২৩ তারিখে ১ লাখ টাকা ঋণ গ্রহণ করে সিম চাষ করে আসছি। আমি এবং আমার পরিবার পুরোপুরি স্বাবলম্বী। তাছাড়া আশা অফিস থেকে নিয়মিত কারিগরী সহায়তা সেবা প্রদান করে যাচ্ছেন।
এসএমএপি ঋণের পুরো টাকা প্রকল্পে বিনিয়োগ করে উপার্জন বৃদ্দি করে কিস্তি চালাতে আমার কোন কষ্ট হয়না। তাছাড়া কারিগরী সহায়তা কাজে লাগিয়ে ফসল উৎপাদন বৃদ্দি পাওয়ায় সংসার স্বচ্ছলভাবে চালানো সম্ভব হচ্ছে। ঋণ গ্রহণের পর থেকে আশা-অফিসের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাগণ আমার ফসলের মাঠ পরিদর্শন করে আমাকে সুষম সারের ব্যবহার, ফসলের বীজ, ফসলের মৌসুম, পোকামাকড় দমনের পদ্ধতি, বিষয়ে পরামর্শ প্রদান করায় আমি আধুনিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ করছি। ফলে আমার উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে আমি পরিবার নিয়ে সূখে আছি।