সাংবাদিক সংগঠন জাতীয় প্রেস ক্লাব থেকে ছয় জনকে বহিষ্কার এবং চার জনের সদস্যপদ স্থগিত করা হয়েছে। শৃঙ্খলাবিরোধী কর্মকাণ্ডের জন্য এবং পতিত সরকারের পাতানো নির্বাচনে সংশ্লিষ্টতার কারণে এ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
রোববার (২৪ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব ভূঁইয়া সাক্ষরিত আলাদা দুটি বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত জাতীয় প্রেস ক্লাবের অতিরিক্ত সাধারণ সভা বানচালের চক্রান্ত, সভায় উশৃঙ্খল আচরণ এবং বিভিন্ন সময় প্রেস ক্লাবে শৃঙ্খলাবিরোধী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ও বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে অপদস্তের সঙ্গে জড়িত থাকা সদস্যদের শাস্তির দাবি জানান সভায় উপস্থিত সদস্যরা।
তাদের দাবির প্রেক্ষিতে জাতীয় প্রেসক্লাব ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় গঠনতন্ত্রের ১৩ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ওই সদস্যদের বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বহিষ্কৃতরা হলেন: শামসুল হক দুররানী, আসাদুজ্জামান আসাদ, জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, ওবায়দুল হক খান, রাশেদ চৌধুরী ও ফারাজি আজমল হোসেন।অপর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত জাতীয় প্রেস ক্লাবের অতিরিক্ত সাধারণ সভায় উপস্থিত সদস্যরা পতিত সরকারের পাতানো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে ফ্যাসিবাদকে বৈধতাদানকারী সদস্যদের শাস্তির দাবি জানান। তাদের দাবির প্রেক্ষিতে জাতীয় প্রেসক্লাব ব্যবস্থাপনা কমিটি শওকত মাহমুদ, তাহমিনা আকতার, শেখ ফজলুল করিম সেলিম এবং সালমা ইসলামের সদস্যপদ স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
রোববার (২৪ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব ভূঁইয়া সাক্ষরিত আলাদা দুটি বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত জাতীয় প্রেস ক্লাবের অতিরিক্ত সাধারণ সভা বানচালের চক্রান্ত, সভায় উশৃঙ্খল আচরণ এবং বিভিন্ন সময় প্রেস ক্লাবে শৃঙ্খলাবিরোধী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ও বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে অপদস্তের সঙ্গে জড়িত থাকা সদস্যদের শাস্তির দাবি জানান সভায় উপস্থিত সদস্যরা।
তাদের দাবির প্রেক্ষিতে জাতীয় প্রেসক্লাব ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় গঠনতন্ত্রের ১৩ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ওই সদস্যদের বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বহিষ্কৃতরা হলেন: শামসুল হক দুররানী, আসাদুজ্জামান আসাদ, জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, ওবায়দুল হক খান, রাশেদ চৌধুরী ও ফারাজি আজমল হোসেন।অপর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত জাতীয় প্রেস ক্লাবের অতিরিক্ত সাধারণ সভায় উপস্থিত সদস্যরা পতিত সরকারের পাতানো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে ফ্যাসিবাদকে বৈধতাদানকারী সদস্যদের শাস্তির দাবি জানান। তাদের দাবির প্রেক্ষিতে জাতীয় প্রেসক্লাব ব্যবস্থাপনা কমিটি শওকত মাহমুদ, তাহমিনা আকতার, শেখ ফজলুল করিম সেলিম এবং সালমা ইসলামের সদস্যপদ স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।