
বান্দরবানের রুমা উপজেলায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে পাহাড়ের সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) তিন সদস্য নিহত হয়েছেন।
রোববার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পরিদপ্তরের সহকারী পরিচালক রাশেদুল আলম খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আইএসপিআর জানায়, বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলার গহিন জঙ্গলে কেএনএফের গোপন আস্তানা রয়েছে এমন খবর পেয়ে অভিযানে নামে সেনাবাহিনী। সেখানে অভিযানের খবর পেয়ে আস্তানা থেকে গুলি ছুড়লে সেনাবাহিনীও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায়। এসময় আস্তানায় থাকা তিন কেএনএফ সদস্য নিহত হন। পরে আস্তানায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও সরঞ্জামাদি উদ্ধার করে সেনাবাহিনী।
তবে কি পরিমাণ অস্ত্র ও অন্যান্য সরঞ্জাম উদ্ধার হয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।রুমা থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ সোহরাওয়ার্দী বলেন, পাইন্দূ ইউনিয়নে কুত্তাঝিরি নামক স্থানে সেনাবাহিনীর অভিযানে তিনজন কেএনএফ সশস্ত্র সদস্য নিহত হয়েছে বলে শুনেছি। তবে দাপ্তরিকভাবে এখনও কোনো তথ্য আসেনি। তাদের নাম ঠিকানাও জানা যায়নি।
রোববার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পরিদপ্তরের সহকারী পরিচালক রাশেদুল আলম খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আইএসপিআর জানায়, বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলার গহিন জঙ্গলে কেএনএফের গোপন আস্তানা রয়েছে এমন খবর পেয়ে অভিযানে নামে সেনাবাহিনী। সেখানে অভিযানের খবর পেয়ে আস্তানা থেকে গুলি ছুড়লে সেনাবাহিনীও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায়। এসময় আস্তানায় থাকা তিন কেএনএফ সদস্য নিহত হন। পরে আস্তানায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও সরঞ্জামাদি উদ্ধার করে সেনাবাহিনী।
তবে কি পরিমাণ অস্ত্র ও অন্যান্য সরঞ্জাম উদ্ধার হয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।রুমা থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ সোহরাওয়ার্দী বলেন, পাইন্দূ ইউনিয়নে কুত্তাঝিরি নামক স্থানে সেনাবাহিনীর অভিযানে তিনজন কেএনএফ সশস্ত্র সদস্য নিহত হয়েছে বলে শুনেছি। তবে দাপ্তরিকভাবে এখনও কোনো তথ্য আসেনি। তাদের নাম ঠিকানাও জানা যায়নি।