কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায় অপহরণকারীদের দৌরাত্ম চরম আকার ধারণ করেছে। দিনেদুপুরেই জনপদটিতে অহরহ ঘটে চলেছে অপহরণে ঘটনা। অপহৃতদের তালিকা থেকে বাদ যাচ্ছে না স্থানীয় থেকে রোহিঙ্গা নাগরিকও।
শনিবার সকালে একটি ট্রাক থামিয়ে অস্ত্রের মুখে তিন জন শ্রমিককে অপহরণের খবর পাওয়া গেছে। এদিন সকাল সাড়ে আটটার দিকে উপজেলার বাহারছাড়া ঢালায় এই ঘটনা ঘটে। তবে অপহৃতদের পরিচয় জানা যায়নি।
বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. দস্তগীর হোসেন স্থানীয়দের বরাত দিয়ে জানান, সকালে টেকনাফের হোয়াইক্যং স্টেশন থেকে ট্রাক যোগে ৭/৮ জন শ্রমিক শামলাপুর যাচ্ছিলো। ওই এলাকায় পৌঁছলে একদল দুর্বৃত্ত অস্ত্রের মুখে গাড়ি থামিয়ে তিন জনকে অপহরণ করে। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক অভিযান শুরু করা হয়।
কক্সবাজার জেলা পুলিশ ও ভুক্তভোগীদের তথ্য বলছে, এনিয়ে গত এক বছরে টেকনাফের বিভিন্ন এলাকা থেকে ১৪০ জনের অপহরণের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ৮৩ জন স্থানীয় বাসিন্দা, ৫৬ জন রোহিঙ্গা নাগরিক। অপহরণের শিকার ব্যক্তিদের মধ্যে অন্তত ৬৯ জন মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়া পেয়েছেন। টেকনাফ থানার তথ্য মতে, ২০২৪ সালের ১৮ আগস্ট থেকে নভেম্বরের এই পর্যন্ত টেকনাফ থানায় অপহরণের মামলা হয়েছে ১২ টি। এসব মামলায় আসামির সংখ্যা অন্তত ৫০। এ পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে ২০ জনকে।
শনিবার সকালে একটি ট্রাক থামিয়ে অস্ত্রের মুখে তিন জন শ্রমিককে অপহরণের খবর পাওয়া গেছে। এদিন সকাল সাড়ে আটটার দিকে উপজেলার বাহারছাড়া ঢালায় এই ঘটনা ঘটে। তবে অপহৃতদের পরিচয় জানা যায়নি।
বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. দস্তগীর হোসেন স্থানীয়দের বরাত দিয়ে জানান, সকালে টেকনাফের হোয়াইক্যং স্টেশন থেকে ট্রাক যোগে ৭/৮ জন শ্রমিক শামলাপুর যাচ্ছিলো। ওই এলাকায় পৌঁছলে একদল দুর্বৃত্ত অস্ত্রের মুখে গাড়ি থামিয়ে তিন জনকে অপহরণ করে। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক অভিযান শুরু করা হয়।
কক্সবাজার জেলা পুলিশ ও ভুক্তভোগীদের তথ্য বলছে, এনিয়ে গত এক বছরে টেকনাফের বিভিন্ন এলাকা থেকে ১৪০ জনের অপহরণের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ৮৩ জন স্থানীয় বাসিন্দা, ৫৬ জন রোহিঙ্গা নাগরিক। অপহরণের শিকার ব্যক্তিদের মধ্যে অন্তত ৬৯ জন মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়া পেয়েছেন। টেকনাফ থানার তথ্য মতে, ২০২৪ সালের ১৮ আগস্ট থেকে নভেম্বরের এই পর্যন্ত টেকনাফ থানায় অপহরণের মামলা হয়েছে ১২ টি। এসব মামলায় আসামির সংখ্যা অন্তত ৫০। এ পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে ২০ জনকে।