ভারতের আগরতলার কুঞ্জবনে অবস্থিত বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
দুঃখ প্রকাশ করে এক বিবৃতিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনাটি খুবই দুঃখজনক। কোনো অবস্থাতেই কূটনৈতিক এবং কনস্যুলার সম্পত্তি লক্ষ্যবস্তু করা উচিত নয়।
এমন অবস্থায় দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন এবং ভারতে অবস্থিত বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার জন্যও সরকার ব্যবস্থা নিচ্ছে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, বাংলাদেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর কথিত নির্যাতন ও চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে সোমবার (২ ডিসেম্বর) বিক্ষোভ সমাবেশ ডাকা হয়। আগরতলার সার্কিট হাউসে অবস্থিত গান্ধী মূর্তির সামনে এ বিক্ষোভ সমাবেশ হয়।
পরে বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে ৬ জনের একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে গিয়ে স্মারকলিপি দেয়। কিন্তু সেখানে গিয়ে তারা বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা নামিয়ে ছিড়ে ফেলে। পরে ভবনের সামনে থাকা সাইনবোর্ড ভেঙেও আগুন ধরিয়ে দেয় তারা।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) বিকেলে কলকাতায় বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনের বাইরে বিক্ষোভ করতে গিয়ে সহিংস হয়ে ওঠে বঙ্গিও হিন্দু জাগরণ নামে একটি হিন্দু সংগঠনের সদস্যরা। ওই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানায় ঢাকা। ওই ঘটনার পরদিন শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার গভীর উদ্বেগের সঙ্গে উল্লেখ করেছে কলকাতায় বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনের বাইরে বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) বিকেলে বঙ্গিও হিন্দু জাগরণ নামে একটি হিন্দু সংগঠন সহিংস বিক্ষোভ করেছে। বিক্ষোভকারীদের একটি বৃহৎ দলের আয়োজিত সমাবেশ ও বিক্ষোভ সহিংস হয়ে ওঠে। বিক্ষোভকারীরা পুলিশ ব্যারিকেড ভেঙে বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের সীমানায় পৌঁছায়। তারা বাংলাদেশের জাতীয় পতাকায় আগুন দেয় এবং বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কুশপুত্তলিকা দাহ করে। পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে আছে বলে মনে হলেও ডেপুটি হাইকমিশনের সব সদস্যের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতা বিরাজ করছে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অবমাননা এবং প্রধান উপদেষ্টার কুশপুত্তলিকা পোড়ানোর জঘন্য কাজটির তীব্র নিন্দা জানায় বাংলাদেশ সরকার। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা যাতে না ঘটে, সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য ভারত সরকারের প্রতি আহ্বান জানায় বাংলাদেশ সরকার।
এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার যেকোনো ধরনের সহিংস কার্যকলাপের নিন্দা করে এবং কলকাতায় বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশন এবং ভারতে বাংলাদেশের অন্যান্য কূটনৈতিক মিশনের পাশাপাশি এর কূটনীতিক এবং অ-কূটনৈতিক সদস্যদের নিরাপত্তা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য ভারত সরকারকে অনুরোধ করে।
তবে, বাংলাদেশ সরকারের এই অনুরোধের পরও দেশটিতে ফের বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও ভাঙচুর এবং পতাকা অবমাননার ঘটনা ঘটল।
দুঃখ প্রকাশ করে এক বিবৃতিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনাটি খুবই দুঃখজনক। কোনো অবস্থাতেই কূটনৈতিক এবং কনস্যুলার সম্পত্তি লক্ষ্যবস্তু করা উচিত নয়।
এমন অবস্থায় দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন এবং ভারতে অবস্থিত বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার জন্যও সরকার ব্যবস্থা নিচ্ছে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, বাংলাদেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর কথিত নির্যাতন ও চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে সোমবার (২ ডিসেম্বর) বিক্ষোভ সমাবেশ ডাকা হয়। আগরতলার সার্কিট হাউসে অবস্থিত গান্ধী মূর্তির সামনে এ বিক্ষোভ সমাবেশ হয়।
পরে বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে ৬ জনের একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে গিয়ে স্মারকলিপি দেয়। কিন্তু সেখানে গিয়ে তারা বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা নামিয়ে ছিড়ে ফেলে। পরে ভবনের সামনে থাকা সাইনবোর্ড ভেঙেও আগুন ধরিয়ে দেয় তারা।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) বিকেলে কলকাতায় বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনের বাইরে বিক্ষোভ করতে গিয়ে সহিংস হয়ে ওঠে বঙ্গিও হিন্দু জাগরণ নামে একটি হিন্দু সংগঠনের সদস্যরা। ওই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানায় ঢাকা। ওই ঘটনার পরদিন শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার গভীর উদ্বেগের সঙ্গে উল্লেখ করেছে কলকাতায় বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনের বাইরে বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) বিকেলে বঙ্গিও হিন্দু জাগরণ নামে একটি হিন্দু সংগঠন সহিংস বিক্ষোভ করেছে। বিক্ষোভকারীদের একটি বৃহৎ দলের আয়োজিত সমাবেশ ও বিক্ষোভ সহিংস হয়ে ওঠে। বিক্ষোভকারীরা পুলিশ ব্যারিকেড ভেঙে বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের সীমানায় পৌঁছায়। তারা বাংলাদেশের জাতীয় পতাকায় আগুন দেয় এবং বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কুশপুত্তলিকা দাহ করে। পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে আছে বলে মনে হলেও ডেপুটি হাইকমিশনের সব সদস্যের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতা বিরাজ করছে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অবমাননা এবং প্রধান উপদেষ্টার কুশপুত্তলিকা পোড়ানোর জঘন্য কাজটির তীব্র নিন্দা জানায় বাংলাদেশ সরকার। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা যাতে না ঘটে, সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য ভারত সরকারের প্রতি আহ্বান জানায় বাংলাদেশ সরকার।
এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার যেকোনো ধরনের সহিংস কার্যকলাপের নিন্দা করে এবং কলকাতায় বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশন এবং ভারতে বাংলাদেশের অন্যান্য কূটনৈতিক মিশনের পাশাপাশি এর কূটনীতিক এবং অ-কূটনৈতিক সদস্যদের নিরাপত্তা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য ভারত সরকারকে অনুরোধ করে।
তবে, বাংলাদেশ সরকারের এই অনুরোধের পরও দেশটিতে ফের বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও ভাঙচুর এবং পতাকা অবমাননার ঘটনা ঘটল।