![](https://voiceprotidin.com/public/postimages/674f1b2639504.png)
ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশ বিরোধী উস্কানিমূলক অপপ্রচারের ফলে সৃষ্ট আঞ্চলিক উত্তেজনায় দেশবাসীকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
সোমবার তিনি সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে (এক্স ও ফেসবুক) দেওয়া এক বিবৃতিতে এ আহ্বান জানান। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালানোর পর বাংলাদেশকে ঘিরে ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘উস্কানিমূলক ও রাজনৈতিক বক্তব্যে’ আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাকে বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কার প্রেক্ষিতে তিনি এই বিবৃতি দেন।
বিবৃতিতে তারেক রহমান এই ধরনের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন।তিনি অভিযোগ করেন, ভারতীয় ভাষ্যকাররা ‘অপতথ্যের ধূম্রজাল সৃষ্টি করে’ বাংলাদেশ বিরোধী মনোভাবকে উস্কে দিচ্ছে এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে।
আগরতলায় বাংলাদেশি কনস্যুলেটে সাম্প্রতিক হামলাকে বিভ্রান্তির ফলে সৃষ্ট অস্থিতিশীলতার প্রমাণ হিসেবে উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দাবি করেন, এ ধরনের ঘটনা প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে বিরোধ আরো গভীর করার ঝুঁকি তৈরি করছে।তারেক লিখেছেন, আন্তর্জাতিক অংশীজনদের অবশ্যই স্বীকার করতে হবে যে প্রায় ২০০ মিলিয়ন জনসংখ্যার বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করে অন্য কোন দেশের কোন লাভ নেই।তিনি বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রাজনৈতিক দল এবং নেতৃবৃন্দ থেকে মুক্ত হয়ে দু’দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
তিনি লিখেছেন, বাংলাদেশ মূলত ধর্মীয় সম্প্রীতি ও আঞ্চলিক সার্বভৌমত্বের দেশ ছিল এবং থাকবে। এদেশে জাতি, বর্ণ ও ধর্ম নির্বিশেষে প্রতিটি নাগরিকের অধিকার ও স্বাধীনতা সুরক্ষিত রয়েছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান উস্কানির ফাঁদে বাংলাদেশিদের পা না দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে সংযমের আহ্বান জানিয়েছেন।
সোমবার তিনি সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে (এক্স ও ফেসবুক) দেওয়া এক বিবৃতিতে এ আহ্বান জানান। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালানোর পর বাংলাদেশকে ঘিরে ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘উস্কানিমূলক ও রাজনৈতিক বক্তব্যে’ আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাকে বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কার প্রেক্ষিতে তিনি এই বিবৃতি দেন।
বিবৃতিতে তারেক রহমান এই ধরনের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন।তিনি অভিযোগ করেন, ভারতীয় ভাষ্যকাররা ‘অপতথ্যের ধূম্রজাল সৃষ্টি করে’ বাংলাদেশ বিরোধী মনোভাবকে উস্কে দিচ্ছে এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে।
আগরতলায় বাংলাদেশি কনস্যুলেটে সাম্প্রতিক হামলাকে বিভ্রান্তির ফলে সৃষ্ট অস্থিতিশীলতার প্রমাণ হিসেবে উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দাবি করেন, এ ধরনের ঘটনা প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে বিরোধ আরো গভীর করার ঝুঁকি তৈরি করছে।তারেক লিখেছেন, আন্তর্জাতিক অংশীজনদের অবশ্যই স্বীকার করতে হবে যে প্রায় ২০০ মিলিয়ন জনসংখ্যার বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করে অন্য কোন দেশের কোন লাভ নেই।তিনি বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রাজনৈতিক দল এবং নেতৃবৃন্দ থেকে মুক্ত হয়ে দু’দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
তিনি লিখেছেন, বাংলাদেশ মূলত ধর্মীয় সম্প্রীতি ও আঞ্চলিক সার্বভৌমত্বের দেশ ছিল এবং থাকবে। এদেশে জাতি, বর্ণ ও ধর্ম নির্বিশেষে প্রতিটি নাগরিকের অধিকার ও স্বাধীনতা সুরক্ষিত রয়েছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান উস্কানির ফাঁদে বাংলাদেশিদের পা না দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে সংযমের আহ্বান জানিয়েছেন।