দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক আইন জারি করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দেশটির প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল এক টেলিভিষণ ভাষণে এ ঘোষণা দেন বলে সিএনএনের প্রতিবেদন বলা হয়েছে।
স্থানীয় সময় গভীর রাতে টিভিতে দেওয়া ভাষণে সামরিক আইন ঘোষণা করেছেন প্রেসিডেন্ট। দেশটির প্রধান বিরোধী দলকে উত্তর কোরিয়ার প্রতি সহানুভূতিশীল এবং রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপের জন্য অভিযুক্ত করেছেন তিনি।
জাতির উদ্দেশে প্রেসিডেন্ট বলেন, উত্তর কোরিয়ার কমিউনিস্ট শক্তির হুমকি থেকে উদার দক্ষিণ কোরিয়াকে রক্ষা করার জন্য এবং রাষ্ট্রবিরোধী উপাদানগুলোকে নির্মূল করার জন্য আমি জরুরি সামরিক আইন ঘোষণা করছি।
সামরিক আইন জারির প্রতিক্রিয়ায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিরোধী দল ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা লি জায়ে-মিউং বলেছেন, সামরিক আইনের ঘোষণা অসাংবিধানিক।বিবিসি বলছে, যখন বেসামরিক কর্তৃপক্ষ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী ভূমিকা গ্রহণ করতে পারে না তখনই জারি হয় সামরিক আইন। এর ফলে আইন প্রয়োগে প্রভাব পড়তে পারে। স্বাভাবিক নাগরিক অধিকার স্থগিতও করা হতে পারে।
স্থানীয় সময় গভীর রাতে টিভিতে দেওয়া ভাষণে সামরিক আইন ঘোষণা করেছেন প্রেসিডেন্ট। দেশটির প্রধান বিরোধী দলকে উত্তর কোরিয়ার প্রতি সহানুভূতিশীল এবং রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপের জন্য অভিযুক্ত করেছেন তিনি।
জাতির উদ্দেশে প্রেসিডেন্ট বলেন, উত্তর কোরিয়ার কমিউনিস্ট শক্তির হুমকি থেকে উদার দক্ষিণ কোরিয়াকে রক্ষা করার জন্য এবং রাষ্ট্রবিরোধী উপাদানগুলোকে নির্মূল করার জন্য আমি জরুরি সামরিক আইন ঘোষণা করছি।
সামরিক আইন জারির প্রতিক্রিয়ায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিরোধী দল ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা লি জায়ে-মিউং বলেছেন, সামরিক আইনের ঘোষণা অসাংবিধানিক।বিবিসি বলছে, যখন বেসামরিক কর্তৃপক্ষ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী ভূমিকা গ্রহণ করতে পারে না তখনই জারি হয় সামরিক আইন। এর ফলে আইন প্রয়োগে প্রভাব পড়তে পারে। স্বাভাবিক নাগরিক অধিকার স্থগিতও করা হতে পারে।