রাজনীতিবিদদের আজ্ঞাবহ এবং ঔপনিবেশিক মনোভাবপুষ্ট প্রশাসন দেশের জনগণ চায় না। জনপ্রসাশনের স্বচ্ছতা দেশে সুশাসন, নীতি বাস্তবায়ন এবং সুষ্ঠু জনসেবা প্রদানের পূর্বশর্ত। জনপ্রসাশনকে একটি স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক, জনমুখী ও মেধাভিত্তিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার জন্য এর কার্যকর সংস্কার সময়ের দাবি।
বুধবার (৪ ডিসেম্বর) রাজধানী ঢাকায় জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) আয়োজিত ‘বাংলাদেশের জনপ্রশাসন: নানাবিধ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও সংস্কার সম্ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এসব কথা বলেন।
বক্তারা আরও বলেন, ‘যখন রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা ছাড়া পদোন্নতি সম্ভব হয় না তখন প্রশাসন ও আমলাতন্ত্র বারবার প্রশ্নবিদ্ধ হয়। দুর্নীতি করেও পার পেয়ে যাওয়ার সংস্কৃতি থেকে সরকারি চাকরি এতো লোভনীয় হয়ে উঠেছে। কাজেই, জনগণের প্রত্যাশা পূরণে এবং বাংলাদেশের অগ্রগতিতে প্রশাসনে আবশ্যিকভাবে কার্যকর গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার বাস্তবায়ন অতীব জরুরি। রাজনৈতিক মতাদর্শে ভিন্নতার কারণে পদোন্নতি আটকে দেয়ার মনোভাব থেকে বের হয়ে আসতে হবে। রাজনীতিবিদদের স্বার্থ রক্ষায় আমলাদের বাধ্য করার প্রবণতা থেকেও রাজনীতিবিদদের বিরত থাকতে হবে।’
আন্তঃক্যাডার বৈষম্য দূর করাও আবশ্যক উল্লেখ করে বক্তরা বলেন, ‘দুর্নীতি এবং জনগণের আস্থা পুনরায় ফিরিয়ে আনাসহ নানাবিধ চ্যালেঞ্জসমূহ মোকাবিলা করে জনপ্রশাসনের গঠনমূলক সংস্কার জরুরী এবং সংস্কারের ক্ষেত্রে রাজনীতিবিদদের সম্পৃক্ততা ও স্বদিচ্ছাও প্রয়োজন।’
অ্যাম্বেসি অব সুইজারল্যান্ড ইন বাংলাদেশের সহায়তায়, ইউএনডিপির স্ট্রেংদেনিং ইনস্টিটিউশনস, পলিসিস অ্যান্ড সার্ভিসেস (এসআইপিএস) প্রকল্প এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার অন বাজেট অ্যান্ড পলিসির (সিবিপি) গবেষণা সহায়তায় এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রারম্ভিক বক্তব্য উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. কাজী মারুফুল ইসলাম। এছাড়া বক্তব্য দেন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সদস্য খন্দকার মোহাম্মদ আমিনুর রহমান ও ড. রিজওয়ান খায়ের, স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের সদস্য ইলিরা দেওয়ান, ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রোগ্রাম ম্যানেজার মার্গা পিটার্স, ব্রিটিশ হাইকমিশনের সিনিয়র গভর্ন্যান্স অ্যাডভাইজর নেইল গান্ধী, ইউএনডিপি বাংলাদেশের সিনিয়র গভর্নেন্স অ্যাডভাইজার নাজিয়া হাশেমি, ইউএনডিপি বাংলাদেশের সহকারী আবাসিক প্রতিনিধি আনোয়ারুল হক।
বুধবার (৪ ডিসেম্বর) রাজধানী ঢাকায় জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) আয়োজিত ‘বাংলাদেশের জনপ্রশাসন: নানাবিধ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও সংস্কার সম্ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এসব কথা বলেন।
বক্তারা আরও বলেন, ‘যখন রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা ছাড়া পদোন্নতি সম্ভব হয় না তখন প্রশাসন ও আমলাতন্ত্র বারবার প্রশ্নবিদ্ধ হয়। দুর্নীতি করেও পার পেয়ে যাওয়ার সংস্কৃতি থেকে সরকারি চাকরি এতো লোভনীয় হয়ে উঠেছে। কাজেই, জনগণের প্রত্যাশা পূরণে এবং বাংলাদেশের অগ্রগতিতে প্রশাসনে আবশ্যিকভাবে কার্যকর গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার বাস্তবায়ন অতীব জরুরি। রাজনৈতিক মতাদর্শে ভিন্নতার কারণে পদোন্নতি আটকে দেয়ার মনোভাব থেকে বের হয়ে আসতে হবে। রাজনীতিবিদদের স্বার্থ রক্ষায় আমলাদের বাধ্য করার প্রবণতা থেকেও রাজনীতিবিদদের বিরত থাকতে হবে।’
আন্তঃক্যাডার বৈষম্য দূর করাও আবশ্যক উল্লেখ করে বক্তরা বলেন, ‘দুর্নীতি এবং জনগণের আস্থা পুনরায় ফিরিয়ে আনাসহ নানাবিধ চ্যালেঞ্জসমূহ মোকাবিলা করে জনপ্রশাসনের গঠনমূলক সংস্কার জরুরী এবং সংস্কারের ক্ষেত্রে রাজনীতিবিদদের সম্পৃক্ততা ও স্বদিচ্ছাও প্রয়োজন।’
অ্যাম্বেসি অব সুইজারল্যান্ড ইন বাংলাদেশের সহায়তায়, ইউএনডিপির স্ট্রেংদেনিং ইনস্টিটিউশনস, পলিসিস অ্যান্ড সার্ভিসেস (এসআইপিএস) প্রকল্প এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার অন বাজেট অ্যান্ড পলিসির (সিবিপি) গবেষণা সহায়তায় এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রারম্ভিক বক্তব্য উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. কাজী মারুফুল ইসলাম। এছাড়া বক্তব্য দেন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সদস্য খন্দকার মোহাম্মদ আমিনুর রহমান ও ড. রিজওয়ান খায়ের, স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের সদস্য ইলিরা দেওয়ান, ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রোগ্রাম ম্যানেজার মার্গা পিটার্স, ব্রিটিশ হাইকমিশনের সিনিয়র গভর্ন্যান্স অ্যাডভাইজর নেইল গান্ধী, ইউএনডিপি বাংলাদেশের সিনিয়র গভর্নেন্স অ্যাডভাইজার নাজিয়া হাশেমি, ইউএনডিপি বাংলাদেশের সহকারী আবাসিক প্রতিনিধি আনোয়ারুল হক।