চার বছরের দায়িত্ব পালন শেষে আইসিসির চেয়ারম্যান পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন গ্রেগ বার্কলে। তার স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডের (বিসিসিআই) সদ্য সাবেক সেক্রেটারি জয় শাহ। তাকে সতর্ক করে বার্কলে জানিয়েছেন, বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা যেন ভারতের অধীনে চলে না যায়। ক্রিকেটকে অন্য স্তরে নিয়ে যাওয়ার সামর্থ্যও জয় শাহর আছে বলে মনে করেন সাবেক এ চেয়ারম্যান।
বিশ্ব ক্রিকেটে ভারতের আধিপত্যের কথা সবার জানা। শীর্ষ পর্যায়ে না থেকেও আইসিসিতে তাদের প্রভাব ছিল চোখে পড়ার মতোই। এবার বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির প্রধানের দায়িত্ব নিয়েছেন দেশটিরই একজন। চার বছরের দায়িত্ব পালন শেষে গত ৩০ নভেম্বর আইসিসির চেয়ারম্যানের পদ থেকে সরে দাঁড়ান বার্কলে। নিউজিল্যান্ডের এ ক্রীড়া প্রশাসকের জায়গায় ১ ডিসেম্বর দায়িত্ব নেন বিসিসিআইয়ের সাবেক সেক্রেটারি জয় শাহ।
তাকে সতর্ক করে দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বার্কলে বলেন, ‘সে (জয় শাহ) যে ভিত্তি পেয়েছে, আমি মনে করি, সেখান থেকে তার সামনে খেলাটিকে অন্য স্তরে নিয়ে যাওয়ার বড় সুযোগ। কিন্তু খেলাটিকে ভারতের কবজায় নিয়ে গেলে চলবে না। আমরা সত্যিই ভাগ্যবান যে সব দিক থেকেই ভারত খেলাটির জন্য বিশাল অবদান রাখছে। অন্যদিকে একটা দেশের এত ক্ষমতা ও প্রভাব অন্য অনেক অর্জনকে নষ্ট করে দিতে পারে, যা খেলাটিকে বৈশ্বিকভাবে ছড়িয়ে দেওয়ার দিক থেকে সহায়ক নয়।’
বার্কলে মনে করেন, ভারতীয় হিসেবে জয় শাহর যে সক্ষমতা আছে তাতে তিনি ক্রিকেটের সর্বোচ্চ উন্নয়নে কাজ করতে পারবেন।
বার্কলে বলেন, ‘আন্তর্জাতিক মহলে ভারতকে আরও বেশি সম্পৃক্ত করার ক্ষমতা জয় শাহর আছে। সবাইকে একত্র করতে এবং ক্রিকেটকে আরও বিকশিত করতে ভারত সাহায্য করতে পারে, এমন অনেক বিষয় রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ কম কর বা খরচের সুবিধা নিতে বিদেশে তারা একটি বাণিজ্যিক কার্যক্রম স্থানান্তর করতে পারে, তাদের দলগুলোকে ছোট ও উদীয়মান দলের বিপক্ষে খেলার সুযোগ করে দিতে পারে। এ ছাড়া সদস্য দেশগুলোকে লাভবান করে তুলতে তাদের প্রভাবকে কাজে লাগিয়ে আইসিসির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে পারে এবং নতুন অঞ্চল ও বাজার খুলতে পারে।’
বিশ্ব ক্রিকেটে ভারতের আধিপত্যের কথা সবার জানা। শীর্ষ পর্যায়ে না থেকেও আইসিসিতে তাদের প্রভাব ছিল চোখে পড়ার মতোই। এবার বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির প্রধানের দায়িত্ব নিয়েছেন দেশটিরই একজন। চার বছরের দায়িত্ব পালন শেষে গত ৩০ নভেম্বর আইসিসির চেয়ারম্যানের পদ থেকে সরে দাঁড়ান বার্কলে। নিউজিল্যান্ডের এ ক্রীড়া প্রশাসকের জায়গায় ১ ডিসেম্বর দায়িত্ব নেন বিসিসিআইয়ের সাবেক সেক্রেটারি জয় শাহ।
তাকে সতর্ক করে দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বার্কলে বলেন, ‘সে (জয় শাহ) যে ভিত্তি পেয়েছে, আমি মনে করি, সেখান থেকে তার সামনে খেলাটিকে অন্য স্তরে নিয়ে যাওয়ার বড় সুযোগ। কিন্তু খেলাটিকে ভারতের কবজায় নিয়ে গেলে চলবে না। আমরা সত্যিই ভাগ্যবান যে সব দিক থেকেই ভারত খেলাটির জন্য বিশাল অবদান রাখছে। অন্যদিকে একটা দেশের এত ক্ষমতা ও প্রভাব অন্য অনেক অর্জনকে নষ্ট করে দিতে পারে, যা খেলাটিকে বৈশ্বিকভাবে ছড়িয়ে দেওয়ার দিক থেকে সহায়ক নয়।’
বার্কলে মনে করেন, ভারতীয় হিসেবে জয় শাহর যে সক্ষমতা আছে তাতে তিনি ক্রিকেটের সর্বোচ্চ উন্নয়নে কাজ করতে পারবেন।
বার্কলে বলেন, ‘আন্তর্জাতিক মহলে ভারতকে আরও বেশি সম্পৃক্ত করার ক্ষমতা জয় শাহর আছে। সবাইকে একত্র করতে এবং ক্রিকেটকে আরও বিকশিত করতে ভারত সাহায্য করতে পারে, এমন অনেক বিষয় রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ কম কর বা খরচের সুবিধা নিতে বিদেশে তারা একটি বাণিজ্যিক কার্যক্রম স্থানান্তর করতে পারে, তাদের দলগুলোকে ছোট ও উদীয়মান দলের বিপক্ষে খেলার সুযোগ করে দিতে পারে। এ ছাড়া সদস্য দেশগুলোকে লাভবান করে তুলতে তাদের প্রভাবকে কাজে লাগিয়ে আইসিসির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে পারে এবং নতুন অঞ্চল ও বাজার খুলতে পারে।’