ঢাকা ও নয়াদিল্লিতে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ২৭টি সদস্য দেশের কূটনীতিক এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত ইইউ রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। আগামী ৯ ডিসেম্বর এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পাবলিক ডিপ্লোম্যাসি উইংয়ের মহাপরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল আলম এ কথা জানান। খবর বাসসের। রফিকুল আলম বলেন, অর্থনৈতিক খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধি, রোহিঙ্গা সংকট, এলডিসি পরবর্তী জেনারেলাইজড স্কিম প্লাস (জিএসপি+) সুবিধা এবং বাংলাদেশের সঙ্গে সম্ভাব্য অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতা চুক্তিসহ বিস্তৃত পরিসরে আলোচনার অনন্য সুযোগ হবে এটি।২০০১ সাল থেকে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর (এলডিসি) শুল্কমুক্ত, কোটামুক্ত বাজার সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে এভরিথিং বাট আর্মস (ইবিএ) উদ্যোগে বাংলাদেশের সঙ্গে ইইউ’র বাণিজ্য সম্পর্ক গড়ে উঠেছে।
আসন্ন সংলাপের লক্ষ্য থাকবে বাংলাদেশ এলডিসি ক্যাটাগরি থেকে উত্তরণের ফলে অব্যাহত বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতার পথ নির্ধারণ করা।এবারই প্রথম ইইউভুক্ত ২৭টি দেশের রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে যৌথসভা আহ্বান করেছেন। এ ব্যাপারে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, সম্পর্ক গভীর করার বিষয়ে তাদের সম্মিলিত অঙ্গীকারের ইঙ্গিত দিয়েছেন।
বর্তমানে, সাতজন ইইউ রাষ্ট্রদূত ঢাকায় অবস্থান করছেন, বাকি ২০ জন নতুন দিল্লি থেকে কাজ করছেন।এই বৈঠককে বাংলাদেশের প্রতি ইইউ’র জোর সমর্থনের ইঙ্গিত এবং বিভিন্ন কৌশলগত ক্ষেত্রে উচ্চ পর্যায়ের সহযোগিতা জোরদারের প্রচেষ্টা হিসেবে দেখা হচ্ছে বলেও জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পাবলিক ডিপ্লোম্যাসি উইংয়ের মহাপরিচালক।
বৃহস্পতিবার বিকেলে মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পাবলিক ডিপ্লোম্যাসি উইংয়ের মহাপরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল আলম এ কথা জানান। খবর বাসসের। রফিকুল আলম বলেন, অর্থনৈতিক খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধি, রোহিঙ্গা সংকট, এলডিসি পরবর্তী জেনারেলাইজড স্কিম প্লাস (জিএসপি+) সুবিধা এবং বাংলাদেশের সঙ্গে সম্ভাব্য অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতা চুক্তিসহ বিস্তৃত পরিসরে আলোচনার অনন্য সুযোগ হবে এটি।২০০১ সাল থেকে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর (এলডিসি) শুল্কমুক্ত, কোটামুক্ত বাজার সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে এভরিথিং বাট আর্মস (ইবিএ) উদ্যোগে বাংলাদেশের সঙ্গে ইইউ’র বাণিজ্য সম্পর্ক গড়ে উঠেছে।
আসন্ন সংলাপের লক্ষ্য থাকবে বাংলাদেশ এলডিসি ক্যাটাগরি থেকে উত্তরণের ফলে অব্যাহত বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতার পথ নির্ধারণ করা।এবারই প্রথম ইইউভুক্ত ২৭টি দেশের রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে যৌথসভা আহ্বান করেছেন। এ ব্যাপারে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, সম্পর্ক গভীর করার বিষয়ে তাদের সম্মিলিত অঙ্গীকারের ইঙ্গিত দিয়েছেন।
বর্তমানে, সাতজন ইইউ রাষ্ট্রদূত ঢাকায় অবস্থান করছেন, বাকি ২০ জন নতুন দিল্লি থেকে কাজ করছেন।এই বৈঠককে বাংলাদেশের প্রতি ইইউ’র জোর সমর্থনের ইঙ্গিত এবং বিভিন্ন কৌশলগত ক্ষেত্রে উচ্চ পর্যায়ের সহযোগিতা জোরদারের প্রচেষ্টা হিসেবে দেখা হচ্ছে বলেও জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পাবলিক ডিপ্লোম্যাসি উইংয়ের মহাপরিচালক।