জ্বালানি সাশ্রয় ও খাদ্য নিরাপত্তা বৃদ্ধিতে ২০ মিলিয়ন ডলারের একটি চুক্তি সই করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ও মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের (এমজিআই) সাবসিডিয়ারি তানভীর ডাল মিলস অ্যান্ড ফ্লাওয়ার মিলস লিমিটেড। এই চুক্তির আওতায় অত্যাধুনিক ও বিদ্যুৎসাশ্রয়ী আটার কারখানা নির্মাণ করা হবে।
বুধবার উভয় পক্ষের মধ্যে এ সংক্রান্ত একটি চুক্তি সই করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার, এডিবির ঢাকা কার্যালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই কারখানার কল্যাণে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের আটা উৎপাদনের সক্ষমতা দ্বিগুণ হবে। সেই সঙ্গে বিদ্যুতের ব্যবহার কমে যাবে ৩৭ শতাংশ। এতে যেমন পরিচালনা ব্যয় কমবে, তেমনি বার্ষিক কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গমন ৮ হাজার ২০০ টন কমে যাবে। এই কারখানায় ৬ লাখ ৬০ হাজার টন আটা উৎপাদিত হবে; বাড়বে দেশের খাদ্য নিরাপত্তা।
এডিবির বেসরকারি খাতবিষয়ক মহাপরিচালক সুজানে গাবুরি বলেন, বাংলাদেশের শিল্প খাতের টেকসই বিকাশে এই কারখানা গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হবে। মানসম্মত আটা উৎপাদনের পাশাপাশি এই কারখানায় বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে। ফলে এই কারখানা বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও পরিবেশের উন্নয়নে ভূমিকা পালন করবে। এ ছাড়া বাংলাদেশ যে কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ খাতে গুরুত্ব দিতে চাচ্ছে, এই কারখানা সরকারের সেই লক্ষ্যমাত্রার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে গমের চাহিদা বাড়ছে, কিন্তু অভ্যন্তরীণ উৎপাদন এখনো কম। ২০২২ সালে বাংলাদেশে গমের চাহিদা ছিল ৮ দশমিক ৮ মিলিয়ন টন বা ৮৮ লাখ টন, কিন্তু দেশে উৎপাদিত হয়েছে মাত্র ১০ লাখ টন। আমদানির ওপর এই অতি নির্ভরতার কারণে দেশের গম ভাঙিয়ে আটা উৎপাদনের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা জরুরি।
আরও বলা হয়েছে, জ্বালানি–সাশ্রয়ী প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ করা হলে আটা উৎপাদন খাতের টেকসই বিকাশ হবে। এতে দেশের ক্রমবর্ধমান আটার চাহিদা টেকসই পদ্ধতিতে মেটানো যাবে।মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোস্তফা কামাল বলেন, দেশের খাদ্য নিরাপত্তা বৃদ্ধি করাই এই প্রকল্পের লক্ষ্য। এতে ১৬০ ব্যক্তির অতিরিক্ত কর্মসংস্থান হবে, সেই সঙ্গে ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের দেড় লাখ উদ্যোক্তার সঙ্গে মেঘনা গ্রুপের অংশীদারি গড়ে উঠবে।
মোস্তফা কামাল আরও বলেন, ‘আমরা এডিবির সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছি। আমরা যে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে চাই, এই প্রকল্প তার নজির’।
বুধবার উভয় পক্ষের মধ্যে এ সংক্রান্ত একটি চুক্তি সই করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার, এডিবির ঢাকা কার্যালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই কারখানার কল্যাণে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের আটা উৎপাদনের সক্ষমতা দ্বিগুণ হবে। সেই সঙ্গে বিদ্যুতের ব্যবহার কমে যাবে ৩৭ শতাংশ। এতে যেমন পরিচালনা ব্যয় কমবে, তেমনি বার্ষিক কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গমন ৮ হাজার ২০০ টন কমে যাবে। এই কারখানায় ৬ লাখ ৬০ হাজার টন আটা উৎপাদিত হবে; বাড়বে দেশের খাদ্য নিরাপত্তা।
এডিবির বেসরকারি খাতবিষয়ক মহাপরিচালক সুজানে গাবুরি বলেন, বাংলাদেশের শিল্প খাতের টেকসই বিকাশে এই কারখানা গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হবে। মানসম্মত আটা উৎপাদনের পাশাপাশি এই কারখানায় বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে। ফলে এই কারখানা বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও পরিবেশের উন্নয়নে ভূমিকা পালন করবে। এ ছাড়া বাংলাদেশ যে কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ খাতে গুরুত্ব দিতে চাচ্ছে, এই কারখানা সরকারের সেই লক্ষ্যমাত্রার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে গমের চাহিদা বাড়ছে, কিন্তু অভ্যন্তরীণ উৎপাদন এখনো কম। ২০২২ সালে বাংলাদেশে গমের চাহিদা ছিল ৮ দশমিক ৮ মিলিয়ন টন বা ৮৮ লাখ টন, কিন্তু দেশে উৎপাদিত হয়েছে মাত্র ১০ লাখ টন। আমদানির ওপর এই অতি নির্ভরতার কারণে দেশের গম ভাঙিয়ে আটা উৎপাদনের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা জরুরি।
আরও বলা হয়েছে, জ্বালানি–সাশ্রয়ী প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ করা হলে আটা উৎপাদন খাতের টেকসই বিকাশ হবে। এতে দেশের ক্রমবর্ধমান আটার চাহিদা টেকসই পদ্ধতিতে মেটানো যাবে।মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোস্তফা কামাল বলেন, দেশের খাদ্য নিরাপত্তা বৃদ্ধি করাই এই প্রকল্পের লক্ষ্য। এতে ১৬০ ব্যক্তির অতিরিক্ত কর্মসংস্থান হবে, সেই সঙ্গে ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের দেড় লাখ উদ্যোক্তার সঙ্গে মেঘনা গ্রুপের অংশীদারি গড়ে উঠবে।
মোস্তফা কামাল আরও বলেন, ‘আমরা এডিবির সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছি। আমরা যে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে চাই, এই প্রকল্প তার নজির’।