জয়পুরহাটে চার দিন ধরে সূর্যের দেখা মেলেনি। এরই মধ্যে ঘন কুয়াশা আর হিম বাতাসের কারণে দিন দিন বাড়ছে শীতের তীব্রতা। প্রতিদিনই কমছে দিন ও রাতের তাপমাত্রা। বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। আজও দেখা মেলেনি সূর্যের।
এর আগে বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সারাদিন সূর্য উঁকি দেয়নি। ঘন কুয়াশায় ঢেকে ছিল চারদিক। সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করে নওগাঁর আবহাওয়া অফিস।
এ দিকে, দিনভর হালকা কুয়াশার সঙ্গে উত্তরের হিমেল বাতাসে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। ফলে দিনমজুর, কৃষি শ্রমিকসহ খেটে খাওয়া মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে।
জয়পুরহাট সদর উপজেলার হিচমী গ্রামের বৃদ্ধ মোজাম্মেল হক বলেন, ‘আমরা গরীব মানুষ। শীতের কাপড় তেমন নেই, শীত নিবারণে খুব কষ্ট হচ্ছে। কেউ গরম কাপড় দিয়ে সহযোগিতা করলে ভালো হতো।’
জয়পুরহাটের জেলা প্রশাসক আফরোজা আকতার চৌধুরী বলেন, ‘শীতের জন্য এখনো শীতবস্ত্র বরাদ্দ আসেনি। তবে কিছু কিছু জায়গায় শীতবস্ত্র ম্যানেজ করে দেয়া হচ্ছে।’নওগাঁর বদলগাছী উপজেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, ‘বুধবার সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।’
এর আগে বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সারাদিন সূর্য উঁকি দেয়নি। ঘন কুয়াশায় ঢেকে ছিল চারদিক। সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করে নওগাঁর আবহাওয়া অফিস।
এ দিকে, দিনভর হালকা কুয়াশার সঙ্গে উত্তরের হিমেল বাতাসে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। ফলে দিনমজুর, কৃষি শ্রমিকসহ খেটে খাওয়া মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে।
জয়পুরহাট সদর উপজেলার হিচমী গ্রামের বৃদ্ধ মোজাম্মেল হক বলেন, ‘আমরা গরীব মানুষ। শীতের কাপড় তেমন নেই, শীত নিবারণে খুব কষ্ট হচ্ছে। কেউ গরম কাপড় দিয়ে সহযোগিতা করলে ভালো হতো।’
জয়পুরহাটের জেলা প্রশাসক আফরোজা আকতার চৌধুরী বলেন, ‘শীতের জন্য এখনো শীতবস্ত্র বরাদ্দ আসেনি। তবে কিছু কিছু জায়গায় শীতবস্ত্র ম্যানেজ করে দেয়া হচ্ছে।’নওগাঁর বদলগাছী উপজেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, ‘বুধবার সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।’