দেশ এবং দেশের বাইরে অনেক ষড়যন্ত্রকারী রয়েছে উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, যারা চায় না এদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হোক, দেশ রাজনৈতিকভাবে এবং অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হোক। আমরা যদি ৩১ দফা সফল করতে পারি, যদি ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে পারি, তাহলে তাদেরকে জবাব দেয়া হবে।
বুধবার বিকেলে টাঙ্গাইল শহরের শহীদ স্মৃতি পৌর উদ্যানে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিএনপির ৩১ দফা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
রহমান বলেন, আমরা তাদের কায়দায় জবাব দেবো না। আমরা আমাদের কায়দায় জবাব দেবো। কি সেই কায়দা? শহীদ জিয়া ও বেগম খালেদা জিয়া দেশ ও দেশের মানুষের জন্য যা করতে চেয়েছিলেন সেই কাজগুলো করা। যা আমরা ৩১ দফায় বলেছি। সেই কাজগুলো সফল করার মাধ্যমেই আমরা ষড়যন্ত্রকারী এবং স্বৈরাচারকে জবাব দিতে পারবো। তার জন্যে দেশের মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস ধরে রাখতে হবে। এর আগে তিনি ৩১ দফার আলোকে কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী নেতাকর্মীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
জেলা বিএনপির সভাপতি হাসানুজ্জামিল শাহীনের সভাপতিত্বে দিনব্যাপী এ কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির শিশু বিষয়ক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক বেনজীর আহমেদ টিটু, বিএনপির সহ সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক সাঈদ সোরহাব, বিএপির সহ-প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক রেহেনা আক্তার রানু, বিএনপির কার্যনির্বাহী সদস্য ওবায়দুল হক নাসির ও বিথিকা বিনতে হোসাইন ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ফরহাদ ইকবাল প্রমুখ।এ কর্মশালায় বিএনপির তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।
কর্মশালার শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু। পরে দেশ জাতির মঙ্গল কামনা করে মোনাজাত করা হয়। এরপর দিনের মূল কর্মসূচি রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রস্তাবিত ৩১ দফার নানা দিক তুলে ধরেন বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক ড. মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল।
বুধবার বিকেলে টাঙ্গাইল শহরের শহীদ স্মৃতি পৌর উদ্যানে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিএনপির ৩১ দফা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
রহমান বলেন, আমরা তাদের কায়দায় জবাব দেবো না। আমরা আমাদের কায়দায় জবাব দেবো। কি সেই কায়দা? শহীদ জিয়া ও বেগম খালেদা জিয়া দেশ ও দেশের মানুষের জন্য যা করতে চেয়েছিলেন সেই কাজগুলো করা। যা আমরা ৩১ দফায় বলেছি। সেই কাজগুলো সফল করার মাধ্যমেই আমরা ষড়যন্ত্রকারী এবং স্বৈরাচারকে জবাব দিতে পারবো। তার জন্যে দেশের মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস ধরে রাখতে হবে। এর আগে তিনি ৩১ দফার আলোকে কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী নেতাকর্মীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
জেলা বিএনপির সভাপতি হাসানুজ্জামিল শাহীনের সভাপতিত্বে দিনব্যাপী এ কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির শিশু বিষয়ক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক বেনজীর আহমেদ টিটু, বিএনপির সহ সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক সাঈদ সোরহাব, বিএপির সহ-প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক রেহেনা আক্তার রানু, বিএনপির কার্যনির্বাহী সদস্য ওবায়দুল হক নাসির ও বিথিকা বিনতে হোসাইন ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ফরহাদ ইকবাল প্রমুখ।এ কর্মশালায় বিএনপির তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।
কর্মশালার শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু। পরে দেশ জাতির মঙ্গল কামনা করে মোনাজাত করা হয়। এরপর দিনের মূল কর্মসূচি রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রস্তাবিত ৩১ দফার নানা দিক তুলে ধরেন বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক ড. মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল।