লক্ষ্মীপুরে বিএনপির দুটি গ্রুপের মধ্যে ভোর থেকে সন্ধ্যায় পর্যন্ত কয়েক দফা সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে দুই জন গুরুতর আহত অবস্থায় ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এসময় বাড়িঘরে ভাঙচুর, লুটপাট ও আগুন দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) জেলার রায়পুর উপজেলার উত্তর চরবংশী খাসেরহাট ও বাবুরহাট এলাকায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
ব্যানার ছেড়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটলেও দলের একটি সূত্রের দাবি, পাঁচ আগস্টের পর মেঘনার চর, মাছঘাট, বাজার, কাঁচামালের আড়ত নিয়ে উত্তর চরবংশী ইউনিয়ন বিএনপির মধ্যে দুটি গ্রুপ সৃষ্টি হয়। একটি পক্ষের নেতৃত্ব দেন রায়পুর উপজেলা কৃষক দলের সদস্য সচিব শামিম গাজী ও অপর পক্ষের নেতৃত্ব দেন ইউনিয়ন বিএনপি নেতা ফারুক কবিরাজ। মূল দ্বন্দ্ব দখলদারিত্ব নিয়েই।
সূত্রটি জানায়, রায়পুরের উত্তর চরবংশী ও দক্ষিণ চরবংশী এলাকায় মেঘনার পাড়ের চান্দারখালের এলাকায় উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিবের টেবিলের পাশের ব্যানার ছিড়ে ফেলেন খাসেরহাট এলাকার বিএনপির কর্মী ফারুক গাজি।
এ নিয়ে শামিম গাজির নেতৃত্বে তার অনুসারীরা খাসেরহাট বাজারে ইউনিয়ন বিএনপির কার্যালয়ে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। এরপর ফারুক কবিরাজের নির্দেশে শামিম গাজির অফিস ভাঙচুর করা হয়। পরে বাড়িঘর ভাঙচুর, কালু মিজানের বাড়ি ও দোকানে হামলা, দুটি মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়।
এতে উভয় পক্ষের ২০ জন আহত হয়। আহতদের রায়পুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও স্থানীয় ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে সফিক উল্যাহ রাঢ়ি ও লিন রাঢ়ি দুই জনের অবস্থায় গুরুতর হওয়ায় তাদের ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনায় রায়পুর উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব শামিম গাজী ও ফারুক কবিরাজ একে অপরকে দায়ি করেছেন। রায়পুর থানার অফিসার ইনচার্জ নিজাম উদ্দিন ভুঁইয়া বলেন, ঘটনাস্থলে সেনা সদস্যদের সঙ্গে পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে, ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ আছে। এখনও লিখিত অভিযোগ কেউ করেনি। পেলে আইনি ব্যবস্থা নেবো।
শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) জেলার রায়পুর উপজেলার উত্তর চরবংশী খাসেরহাট ও বাবুরহাট এলাকায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
ব্যানার ছেড়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটলেও দলের একটি সূত্রের দাবি, পাঁচ আগস্টের পর মেঘনার চর, মাছঘাট, বাজার, কাঁচামালের আড়ত নিয়ে উত্তর চরবংশী ইউনিয়ন বিএনপির মধ্যে দুটি গ্রুপ সৃষ্টি হয়। একটি পক্ষের নেতৃত্ব দেন রায়পুর উপজেলা কৃষক দলের সদস্য সচিব শামিম গাজী ও অপর পক্ষের নেতৃত্ব দেন ইউনিয়ন বিএনপি নেতা ফারুক কবিরাজ। মূল দ্বন্দ্ব দখলদারিত্ব নিয়েই।
সূত্রটি জানায়, রায়পুরের উত্তর চরবংশী ও দক্ষিণ চরবংশী এলাকায় মেঘনার পাড়ের চান্দারখালের এলাকায় উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিবের টেবিলের পাশের ব্যানার ছিড়ে ফেলেন খাসেরহাট এলাকার বিএনপির কর্মী ফারুক গাজি।
এ নিয়ে শামিম গাজির নেতৃত্বে তার অনুসারীরা খাসেরহাট বাজারে ইউনিয়ন বিএনপির কার্যালয়ে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। এরপর ফারুক কবিরাজের নির্দেশে শামিম গাজির অফিস ভাঙচুর করা হয়। পরে বাড়িঘর ভাঙচুর, কালু মিজানের বাড়ি ও দোকানে হামলা, দুটি মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়।
এতে উভয় পক্ষের ২০ জন আহত হয়। আহতদের রায়পুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও স্থানীয় ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে সফিক উল্যাহ রাঢ়ি ও লিন রাঢ়ি দুই জনের অবস্থায় গুরুতর হওয়ায় তাদের ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনায় রায়পুর উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব শামিম গাজী ও ফারুক কবিরাজ একে অপরকে দায়ি করেছেন। রায়পুর থানার অফিসার ইনচার্জ নিজাম উদ্দিন ভুঁইয়া বলেন, ঘটনাস্থলে সেনা সদস্যদের সঙ্গে পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে, ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ আছে। এখনও লিখিত অভিযোগ কেউ করেনি। পেলে আইনি ব্যবস্থা নেবো।