
বিনোদন রিপোর্ট:
গান পাগল এক মানুষ মিষ্টি মমতা, ছোটবেলা থেকে গানের প্রতি তার প্রচন্ড ঝোঁক, তাইতো মাত্র আট বছর বয়সেই বাবার চোখ ফাঁকি দিয়ে ফুফুর সাথে স্থানীয় একাডেমিতে গান শিখতেন।
বর্তমানে স্টেজ সহ মৌলিক গানে কাজ করছেন,স্বপ্ন একদিন বড় হয়ে দেশ ও দেশের বাহিরের কোটি কোটি মানুষের ভালোবাসা কুড়াবেন। বলছি বগুড়ার মেয়ে মিষ্টি মমতার কথা।
কণ্ঠশিল্পী মিষ্টি মমতার পুরো নাম হাসনি বানু( মমতা)। তার জন্ম ও বেড়ে ওঠাঃ বগুড়া জেলার সদর উপজেলায়
মাত্র আট বছর বয়সে ফুফুর অনুপ্রেরণায় গানের হাতেখড়ি হয় স্থানীয় ওস্তাদ মানিক স্যারের কাছে,পরবর্তীতে সময়ে এলাকার বিভিন্ন প্রোগ্রামে তিনি নিয়মিত গান করতেন।
২০২২ সালে জানপাখি শিরোনামের মৌলিক গানের মাধ্যমে সঙ্গীতাঙনে আত্মপ্রকাশ করেন মমতা,গানটিতে তার সহশিল্পী হিসেবে ছিলেন আতিক রাজ।
পরবর্তী সময়ে বুকের ভিতর ঘর,উঠিবে তুফান,সাথী,স্বপ্নে দেখেছি সহ বেশ কয়েকটি মৌলিক গান গান করেন তিনি। এছাড়া রাজশাহী বেতার সহ বর্তমানে বিভিন্ন জেলায় জনপ্রিয় শিল্পীদের সাথে নিয়মিত গান করেন।
গান গাওয়ার পাশাপাশি নিয়মিত গান লিখেন মমতা,নিজের লেখা ও সুর সহ বেশ কয়েকটি গানের কাজ ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে।
মিষ্টি মমতার কন্ঠে এপর্যন্ত প্রায় ১২টি মৌলিক গান প্রকাশিত হয়েছে,এবং গানগুলো শ্রোতামহলে বেশ সাড়া পেয়েছে। এছাড়া অপ্রকাশিত গানের তালিকায় রয়েছে ৫ থেকে ৭টি মৌলিক গান।
গান নিয়ে স্বপ্ন কি জানতে চাইলে মিষ্টি মমতা বলেন,সঙ্গীত আমার ধ্যানজ্ঞান,সঙ্গীত আমার স্বপ্ন, যতদিন বেঁচে আছি সঙ্গীত সাধনা করে বেঁচে থাকতে চাই, এবং সঙ্গীতের মাধ্যমে আমি মানুষের পাশে দাঁড়াতে চাই।
তিনি আরো বলেন, আমি সঙ্গীতে এই পর্যন্ত এসেছি আমার বাবা সহ কিবরিয়া নানু ও ডাক্তার মোক্তাদির রহমান নানুর কল্যানে,উনাদের প্রতি আমার পক্ষ থেকে একজিবন কৃতজ্ঞতা। এছাড়া আমার স্বপ্ন সঙ্গীতের মাধ্যমে বাংলাদেশ সহ বহিঃ বিশ্বের সকল মানুষদের কাছে পৌঁছাতে চাই,আমৃত্যু সঙ্গীতকে আঁকড়ে ধরে বাঁচতে চাই